শিরোনামঃ
সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ বিটিএ’র পক্ষ থেকে নব নিযুক্ত পরিচালককে অভিনন্দন বিকাশ দেওয়ান ছিলেন একজন সফল এমডি জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ কক্সবাজার বঙ্গবন্ধু বীচ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বীচ বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অবস্থান ও বিক্ষোভ মিছিল বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল শ্রমিক নেতৃবৃন্দের শ্রদ্ধা সুচনাকে মেয়র হিসেবে গ্রহন করলেন ঢাকাস্থ কুমিল্লা মহানগর নাগরিক ফোরাম কক্সবাজারের সুগন্ধা বিচের নতুন নাম ‘বঙ্গবন্ধু বিচ’ করায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন গ্রীস ফেরত অসুস্থ বেলায়েত হোসেনের পাশে প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক ও ব্র্যাক

বই পড়লে কী উপকার হয়?

#
news image

বই পড়লে জ্ঞান-বুদ্ধি বাড়বে সে বিষয় তো কোনো সন্দেহ নেই। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে বই পড়ার অভ্যাস দারুণভাবে সাহায্য করে।

 
আসলে বই এবং শরীরের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। যে কারণেই বই পরলে তার সুফল শরীরের উপরও পড়ে।

স্ট্রেস কমে যায়
পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমান প্রজন্ম বেশি মাত্রায় ভুগছে মানসিক চাপে। আর বই পড়ার অভ্যাস এমন ধরনের সমস্যাকে কমাতে দারুণ কাজে আসে। কীভাবে এমনটা হয়? একাধিক কেস স্টাডিতে একথা প্রমাণিত হয়েছে যে বই পড়ার সময় মন খুব শান্ত হয়ে যায়। ফলে মানসিক চাপ কমতে শুরু করে। তাই তো ঘুমতে যাওয়ার আগে প্রতিদিন ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা পছন্দের যে কোনো বই পড়ার অভ্যাস করুন।

মনোযোগ বৃদ্ধি পায়
কর্মক্ষেত্রে হোক কী পড়াশোনায়, যে কোনো ফিল্ডে উন্নতি করতে গেলে মনোযোগ সহকারে সেই কাজটি করা একান্ত প্রয়োজন। না হলে যতই শ্রম করা হোক না কেন কাঙ্খিত ফল মিলতে অনেক সময় লেগে যায়। আর এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে বই। কারণ প্রতিদিন বই পড়লে ব্রেনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে উন্নতি ঘটে মনোযোগ ক্ষমতারও।

স্মৃতিশক্তির উন্নতি ঘটে
স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটি যত বাড়বে, তত স্মৃতিশক্তির উপর কুপ্রভাব পড়বে। আর যদি ঠিক সময়ে মানসিক চাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারেন, তাহলে কিন্তু বিপদ। সেক্ষেত্রে মনে রাখার ক্ষমতা এতটাই কমে যাবে যে দৈনন্দিন জীবন ব্যাহত হতে শুরু করবে। স্ট্রেস তো থাকবেই, তাহলে উপায়? প্রতিদিন কম করে ৩০ মিনিট সময় বই পড়ুন। এমনটা করলেই দেখবেন স্ট্রেস কমবে, অন্যদিকে স্মৃতিশক্তি আরও মজবুত হবে।

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে
বই পড়ার সময় ব্রেনের মধ্যে থাকা হাজারো নিউরন বেশি বেশি করে কাজ করতে শুরু করে দেয়। ফলে সার্বিকভাবে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আর এমনটা হলে একদিকে যেমন বুদ্ধির বিকাশ ঘটে, তেমনি নানা ধরনের ব্রেন ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

মানসিক শান্তি মেলে
সারা দিন কাজের পর ৬০-৭০ শতাংশ মানুষই মন-মেজাজ ভাল করতে টিভি দেখে থাকেন। কিন্তু তাতে কি সত্যিই মন শান্ত হয়? গবেষণা তো উল্টো কথা বলছে। বিজ্ঞানের কথা যদি শোনেন, তাহলে মন এবং মস্তিষ্কের ক্লান্তি দূর করতে টেলিভেশনের পরিবর্তে বইয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতান। দেখবেন বেশি উপকার পাবেন। তাছাড়া টিভি দেখলে শরীরের কোনো উপকার হয় না, যা বই পড়লে হয়।

আমেনা জাহান প্রভা

০১ ডিসেম্বর, ২০২২,  11:46 PM

news image

বই পড়লে জ্ঞান-বুদ্ধি বাড়বে সে বিষয় তো কোনো সন্দেহ নেই। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে বই পড়ার অভ্যাস দারুণভাবে সাহায্য করে।

 
আসলে বই এবং শরীরের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। যে কারণেই বই পরলে তার সুফল শরীরের উপরও পড়ে।

স্ট্রেস কমে যায়
পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমান প্রজন্ম বেশি মাত্রায় ভুগছে মানসিক চাপে। আর বই পড়ার অভ্যাস এমন ধরনের সমস্যাকে কমাতে দারুণ কাজে আসে। কীভাবে এমনটা হয়? একাধিক কেস স্টাডিতে একথা প্রমাণিত হয়েছে যে বই পড়ার সময় মন খুব শান্ত হয়ে যায়। ফলে মানসিক চাপ কমতে শুরু করে। তাই তো ঘুমতে যাওয়ার আগে প্রতিদিন ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা পছন্দের যে কোনো বই পড়ার অভ্যাস করুন।

মনোযোগ বৃদ্ধি পায়
কর্মক্ষেত্রে হোক কী পড়াশোনায়, যে কোনো ফিল্ডে উন্নতি করতে গেলে মনোযোগ সহকারে সেই কাজটি করা একান্ত প্রয়োজন। না হলে যতই শ্রম করা হোক না কেন কাঙ্খিত ফল মিলতে অনেক সময় লেগে যায়। আর এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে বই। কারণ প্রতিদিন বই পড়লে ব্রেনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে উন্নতি ঘটে মনোযোগ ক্ষমতারও।

স্মৃতিশক্তির উন্নতি ঘটে
স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটি যত বাড়বে, তত স্মৃতিশক্তির উপর কুপ্রভাব পড়বে। আর যদি ঠিক সময়ে মানসিক চাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারেন, তাহলে কিন্তু বিপদ। সেক্ষেত্রে মনে রাখার ক্ষমতা এতটাই কমে যাবে যে দৈনন্দিন জীবন ব্যাহত হতে শুরু করবে। স্ট্রেস তো থাকবেই, তাহলে উপায়? প্রতিদিন কম করে ৩০ মিনিট সময় বই পড়ুন। এমনটা করলেই দেখবেন স্ট্রেস কমবে, অন্যদিকে স্মৃতিশক্তি আরও মজবুত হবে।

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে
বই পড়ার সময় ব্রেনের মধ্যে থাকা হাজারো নিউরন বেশি বেশি করে কাজ করতে শুরু করে দেয়। ফলে সার্বিকভাবে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আর এমনটা হলে একদিকে যেমন বুদ্ধির বিকাশ ঘটে, তেমনি নানা ধরনের ব্রেন ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

মানসিক শান্তি মেলে
সারা দিন কাজের পর ৬০-৭০ শতাংশ মানুষই মন-মেজাজ ভাল করতে টিভি দেখে থাকেন। কিন্তু তাতে কি সত্যিই মন শান্ত হয়? গবেষণা তো উল্টো কথা বলছে। বিজ্ঞানের কথা যদি শোনেন, তাহলে মন এবং মস্তিষ্কের ক্লান্তি দূর করতে টেলিভেশনের পরিবর্তে বইয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতান। দেখবেন বেশি উপকার পাবেন। তাছাড়া টিভি দেখলে শরীরের কোনো উপকার হয় না, যা বই পড়লে হয়।