শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

উপকূলীয় এলাকায় প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে কাজ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী

#
news image

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সরকার উপকূলীয় এলাকায় প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে কাজ কর যাচ্ছে। 
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক বন্ধ করতে 
একটি রোডম্যাপ অনুমোদন করেছে। ‘বাংলাদেশে টেকসই প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্টের জন্য মাল্টি সেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান’ চূড়ান্ত করেছে সরকার। 
টেকসই প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্টের জন্য ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যান প্লাস্টিকের সার্কুলার ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার বেশ কিছু আইন, বিধি, প্রবিধান এবং নীতি প্রণয়ন করেছে।  অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নতির উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
পরিবেশমন্ত্রী বৃহস্পতিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত প্লাস্টিকমুক্ত নদী ও সমুদ্রের জন্য দক্ষিণ এশিয়া (wc­R) প্রকল্পের জাতীয় স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড্যান ড্যান চেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আব্দুল হামিদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, দক্ষিণ এশিয়া কো-অপারেটিভ এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রামের (এসএসিইপি) মহাপরিচালক ডা. মো. মাসুমুর রহমান।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটি দূষণমুক্ত বাসযোগ্য বিশ্ব দরকার যা মানব স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও সকল মানুষের মঙ্গলের জন্য সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।’  তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রোপ্লাস্টিক আমাদের খাদ্য শৃঙ্খলে প্রবেশ করছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলায় আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে সফলতার জন্য আমাদের অবশ্যই দৃঢ় এবং সাহসী উদ্যোগ গ্রহণ চালিয়ে যেতে হবে।’ 
কর্মশালায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় - বিভাগ এবং সরকারি সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, এনজিও এবং মিডিয়ার প্রতিনিধিরা প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ বিষয়ে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মতামত প্রদান করেন।

অনলাইন ডেস্ক

০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  10:17 PM

news image

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সরকার উপকূলীয় এলাকায় প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে কাজ কর যাচ্ছে। 
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক বন্ধ করতে 
একটি রোডম্যাপ অনুমোদন করেছে। ‘বাংলাদেশে টেকসই প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্টের জন্য মাল্টি সেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান’ চূড়ান্ত করেছে সরকার। 
টেকসই প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্টের জন্য ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যান প্লাস্টিকের সার্কুলার ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার বেশ কিছু আইন, বিধি, প্রবিধান এবং নীতি প্রণয়ন করেছে।  অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নতির উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
পরিবেশমন্ত্রী বৃহস্পতিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত প্লাস্টিকমুক্ত নদী ও সমুদ্রের জন্য দক্ষিণ এশিয়া (wc­R) প্রকল্পের জাতীয় স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড্যান ড্যান চেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আব্দুল হামিদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, দক্ষিণ এশিয়া কো-অপারেটিভ এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রামের (এসএসিইপি) মহাপরিচালক ডা. মো. মাসুমুর রহমান।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটি দূষণমুক্ত বাসযোগ্য বিশ্ব দরকার যা মানব স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও সকল মানুষের মঙ্গলের জন্য সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।’  তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রোপ্লাস্টিক আমাদের খাদ্য শৃঙ্খলে প্রবেশ করছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলায় আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে সফলতার জন্য আমাদের অবশ্যই দৃঢ় এবং সাহসী উদ্যোগ গ্রহণ চালিয়ে যেতে হবে।’ 
কর্মশালায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় - বিভাগ এবং সরকারি সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, এনজিও এবং মিডিয়ার প্রতিনিধিরা প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ বিষয়ে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মতামত প্রদান করেন।