শিরোনামঃ
মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ

বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী

#
news image

রাজধানীর বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হয়েছেন মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৷ 

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৬টায় দিকে তাকে বনানী কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।

বনানী কবরস্থানে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহ পৌঁছালে পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে তাকে স্যালুট জানানো হয় ৷ 

এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, বিকেল ৪টা ১৮ মিনিটে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলের পক্ষ থেকে সাজেদা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়৷ সাজেদা চৌধুরীর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সেখানে আনা হয়৷ এরপর সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে।

এর আগে, রোববার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান ওই নেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৮৭ বছর বয়সে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

৩ ছেলে ও এক মেয়ের জননী সাজেদা চৌধুরী। তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী ২০১৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। সাজেদার জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ মে, তার বাবার নাম সৈয়দ শাহ হামিদ উল্লাহ এবং মা সৈয়দা আছিয়া খাতুন।  

প্রবীণ ওই রাজনীতিবিদের জন্ম ১৯৩৫ সালে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর বিপর্যয়ের মুখে পড়ে আওয়ামী লীগ। সেই সংকটময় মুহূর্তে দলটিকে সংগঠিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন সাজেদা চৌধুরী। ১৯৭৬ সালে সাজেদা চৌধুরী আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯২ থেকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হয়ে আসছেন।  

এর আগে, ১৯৬৯ থেকে ৭৫ পর্যন্ত সাজেদা চৌধুরী মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সাজেদা চৌধুরী একাধিবার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর সাজেদা চৌধুরীকে প্রথমবার জাতীয় সংসদের উপনেতা করা হয়। এরপর দশম সংসদেও তিনি উপনেতার দায়িত্ব পান।

অনলাইন ডেস্ক

১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  11:25 PM

news image

রাজধানীর বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হয়েছেন মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৷ 

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সোয়া ৬টায় দিকে তাকে বনানী কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।

বনানী কবরস্থানে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মরদেহ পৌঁছালে পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে তাকে স্যালুট জানানো হয় ৷ 

এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, বিকেল ৪টা ১৮ মিনিটে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলের পক্ষ থেকে সাজেদা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়৷ সাজেদা চৌধুরীর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সেখানে আনা হয়৷ এরপর সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে।

এর আগে, রোববার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান ওই নেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৮৭ বছর বয়সে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

৩ ছেলে ও এক মেয়ের জননী সাজেদা চৌধুরী। তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী ২০১৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। সাজেদার জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ মে, তার বাবার নাম সৈয়দ শাহ হামিদ উল্লাহ এবং মা সৈয়দা আছিয়া খাতুন।  

প্রবীণ ওই রাজনীতিবিদের জন্ম ১৯৩৫ সালে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর বিপর্যয়ের মুখে পড়ে আওয়ামী লীগ। সেই সংকটময় মুহূর্তে দলটিকে সংগঠিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন সাজেদা চৌধুরী। ১৯৭৬ সালে সাজেদা চৌধুরী আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯২ থেকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হয়ে আসছেন।  

এর আগে, ১৯৬৯ থেকে ৭৫ পর্যন্ত সাজেদা চৌধুরী মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সাজেদা চৌধুরী একাধিবার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর সাজেদা চৌধুরীকে প্রথমবার জাতীয় সংসদের উপনেতা করা হয়। এরপর দশম সংসদেও তিনি উপনেতার দায়িত্ব পান।