সরকার পরিবেশ দূষণরোধে টেকসই প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে কাজ করছে : পরিবেশমন্ত্রী
![logo](https://unnayanebangladesh.com/assets/frontend/images/logo/logo.png)
অনলাইন ডেস্ক
০৯ অক্টোবর, ২০২২, 12:05 AM
![news image](https://unnayanebangladesh.com/images/news/1665237923.jpg)
সরকার পরিবেশ দূষণরোধে টেকসই প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে কাজ করছে : পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সরকার পরিবেশ দূষণরোধে টেকসই প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করছে।
তিনি বলেন, প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলা শুধুমাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন এজেন্ডা নয়, এটি বাংলাদেশের জন্য সবুজ বৃদ্ধির পথ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উদ্ভাবন এবং সবুজ কর্মসংস্থান সৃষ্টির একটি সুযোগ।
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, সরকার বেশ কিছু আইন, বিধি, প্রবিধান, নীতি এবং সবুজ বৃদ্ধির কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে এই চ্যালেঞ্জে সক্রিয়ভাবে সাড়া দিয়েছে।
শাহাব উদ্দিন আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নীতি সক্রিয়করণ’ শীর্ষক এক সেমিনারে একথা বলেন।
শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য মানুষের স্বাস্থ্য, পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য এবং সকল ইকোসিস্টেমের ওপর অত্যন্ত বিরূপ প্রভাব ফেলে। বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রদ, খাল এবং নদীতে এবং শেষ পর্যন্ত সমুদ্রে চলে যায়। মাইক্রোপ্লাস্টিক আমাদের খাদ্য শৃঙ্খলে প্রবেশ করছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।’
প্লাস্টিক পরোক্ষভাবে বৈশ্বিক উষ্ণায়নে ভূমিকা রাখছে বলেও উল্লেখ করেন পরিবেশমন্ত্রী।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, সরকার ‘বাংলাদেশে টেকসই প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্টের জন্য মাল্টিসেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান’ চূড়ান্ত করেছে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক
০৯ অক্টোবর, ২০২২, 12:05 AM
![news image](https://unnayanebangladesh.com/images/news/1665237923.jpg)
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সরকার পরিবেশ দূষণরোধে টেকসই প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করছে।
তিনি বলেন, প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলা শুধুমাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন এজেন্ডা নয়, এটি বাংলাদেশের জন্য সবুজ বৃদ্ধির পথ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উদ্ভাবন এবং সবুজ কর্মসংস্থান সৃষ্টির একটি সুযোগ।
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, সরকার বেশ কিছু আইন, বিধি, প্রবিধান, নীতি এবং সবুজ বৃদ্ধির কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে এই চ্যালেঞ্জে সক্রিয়ভাবে সাড়া দিয়েছে।
শাহাব উদ্দিন আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নীতি সক্রিয়করণ’ শীর্ষক এক সেমিনারে একথা বলেন।
শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য মানুষের স্বাস্থ্য, পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য এবং সকল ইকোসিস্টেমের ওপর অত্যন্ত বিরূপ প্রভাব ফেলে। বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রদ, খাল এবং নদীতে এবং শেষ পর্যন্ত সমুদ্রে চলে যায়। মাইক্রোপ্লাস্টিক আমাদের খাদ্য শৃঙ্খলে প্রবেশ করছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক।’
প্লাস্টিক পরোক্ষভাবে বৈশ্বিক উষ্ণায়নে ভূমিকা রাখছে বলেও উল্লেখ করেন পরিবেশমন্ত্রী।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, সরকার ‘বাংলাদেশে টেকসই প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্টের জন্য মাল্টিসেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান’ চূড়ান্ত করেছে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।