শিরোনামঃ
মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ

আমার অফিস, যেদিন খুশি যাবো: ইসি আনিছুর

#
news image

জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) সঙ্গে গত ৮ অক্টোবর বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এ বৈঠক হয়। বৈঠকে জ্বালানি খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রসঙ্গ তোলেন ডিসি-এসপিরা। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ইসি আনিছুর রহমান।

একইসঙ্গে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ-নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি আচরণবিধি প্রতিপালনে ডিসি ও এসপিদের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করার বিষয়টিও তুলে ধরেন। তার এমন বক্তব্যের জেরে ডিসি-এসপিরা হইচই শুরু করেন। একপর্যায়ে ডায়াস ছেড়ে নিজ আসনে ফিরে যান আনিছুর রহমান।

তবে নিয়মবহির্ভূত ও নজিরবিহীন এমন ঘটনার পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। আর এ ঘটনাকে ‘সামান্য ভুল বোঝাবুঝি’ বলে উল্লেখ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। এতে ‘উষ্মা’ প্রকাশ করেন আনিছুর রহমান। ঘটনার দিনের পর থেকে আর অফিসও করেননি তিনি।

একজন নির্বাচন কমিশনার নাম প্রকাশ না করে জানান, সেদিনের ঘটনার পর থেকে তিনি (আনিছুর রহমান) কারও সঙ্গে কথা বলছেন না। এমনকি মোবাইলে কল করেও তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কারও সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগই রাখছেন না।

এমন পরিস্থিতিতে গুঞ্জন ছড়ায় পদত্যাগ করতে পারেন ইসি আনিছুর রহমান। তবে সেই গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।

অফিস না করার বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি আনিছুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমার অফিস, আমি যেদিন খুশি যাবো। এ নিয়ে এত কথা বলার কী আছে?’

পদত্যাগের গুঞ্জন প্রসঙ্গে করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, আমি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেইনি। বৃহস্পতি অথবা রোববার থেকে অফিসে যেতেও পারি।’

এদিকে, ডিসি ও এসপিদের সঙ্গে এ ধরনের ঘটনাকে ‘খারাপ ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমার মনে হচ্ছে, নির্বাচন কমিশনের ধারণাটাই পাল্টে যাচ্ছে। সাংবিধানিক পদে কর্মরত একজন কর্মকর্তার সঙ্গে ডিসি-এসপিরা এ ধরনের আচরণ করতে পারেন না। তাদের কোনো কথা বলার থাকলে অন্যভাবে বলতে পারতেন। কিন্তু দলগতভাবে এভাবে কথা বলা কোনোভাবেই উচিত হয়নি।’

অনলাইন ডেস্ক

১৩ অক্টোবর, ২০২২,  1:11 AM

news image

জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) সঙ্গে গত ৮ অক্টোবর বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এ বৈঠক হয়। বৈঠকে জ্বালানি খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রসঙ্গ তোলেন ডিসি-এসপিরা। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ইসি আনিছুর রহমান।

একইসঙ্গে গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ-নির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি আচরণবিধি প্রতিপালনে ডিসি ও এসপিদের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করার বিষয়টিও তুলে ধরেন। তার এমন বক্তব্যের জেরে ডিসি-এসপিরা হইচই শুরু করেন। একপর্যায়ে ডায়াস ছেড়ে নিজ আসনে ফিরে যান আনিছুর রহমান।

তবে নিয়মবহির্ভূত ও নজিরবিহীন এমন ঘটনার পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি সরকার। আর এ ঘটনাকে ‘সামান্য ভুল বোঝাবুঝি’ বলে উল্লেখ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। এতে ‘উষ্মা’ প্রকাশ করেন আনিছুর রহমান। ঘটনার দিনের পর থেকে আর অফিসও করেননি তিনি।

একজন নির্বাচন কমিশনার নাম প্রকাশ না করে জানান, সেদিনের ঘটনার পর থেকে তিনি (আনিছুর রহমান) কারও সঙ্গে কথা বলছেন না। এমনকি মোবাইলে কল করেও তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কারও সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগই রাখছেন না।

এমন পরিস্থিতিতে গুঞ্জন ছড়ায় পদত্যাগ করতে পারেন ইসি আনিছুর রহমান। তবে সেই গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।

অফিস না করার বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি আনিছুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমার অফিস, আমি যেদিন খুশি যাবো। এ নিয়ে এত কথা বলার কী আছে?’

পদত্যাগের গুঞ্জন প্রসঙ্গে করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, আমি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেইনি। বৃহস্পতি অথবা রোববার থেকে অফিসে যেতেও পারি।’

এদিকে, ডিসি ও এসপিদের সঙ্গে এ ধরনের ঘটনাকে ‘খারাপ ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমার মনে হচ্ছে, নির্বাচন কমিশনের ধারণাটাই পাল্টে যাচ্ছে। সাংবিধানিক পদে কর্মরত একজন কর্মকর্তার সঙ্গে ডিসি-এসপিরা এ ধরনের আচরণ করতে পারেন না। তাদের কোনো কথা বলার থাকলে অন্যভাবে বলতে পারতেন। কিন্তু দলগতভাবে এভাবে কথা বলা কোনোভাবেই উচিত হয়নি।’