শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

নারীর নিরাপত্তায় গণপরিবহনে সিসি ক্যামেরা স্থাপন

#
news image

নারী যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাজধানীতে চলাচলকারী বাসগুলোর মধ্যে ১০৮টি বাসে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। ফলে ওইসব বাসে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে ফুটেজ প্রমাণ হিসেবে কাজে লাগানো যাবে। এজন্য অভিযোগকারীকে অবশ্যই ৯৯৯ বা ১০৯ নম্বরে কল করে অভিযোগ জানাতে হবে।

রোববার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের সৈয়দ নজরুল ইসলাম কনভেনশন সেন্টারে ব্যতিক্রমধর্মী এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ কাজে আর্থিক সহায়তা করেছে দিপ্ত ফাউন্ডেশন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, গাবতলী এক্সপ্রেসের গাবতলী টু সায়েদাবাদ রুটের ৮টি বাসে এবং রাজধানী সুপার সার্ভিস লিমিটেডের ঢাকা টু ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার রুট, বসুমতি ট্রান্সপোর্টের গাবতলী টু গাজীপুর রুট, প্রজাপতি পরিবহন লিমিটেডের মোহাম্মদপুর টু আবদুল্লাহপুর রুট এবং পরিস্থান পরিবহনের ঘাটারচর টু আব্দুল্লাহপুর রুটের ২৫টি করে বাস প্রাথমিকভাবে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এই মোট ১০৮টি বাসে ৩ বছর মেয়াদী সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও মেইনটেনেন্সে খরচ বাবদ মোট প্রকল্পের বাজেট ২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, ২০৪১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ। সেসময় উন্নয়ন কার্যক্রমে পুরুষের সমান অংশীদার হবে নারীরা। সেজন্য গণপরিবহনে নারীদের নিরাপদ যাত্রা ও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ আনতে বাসে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে সবাই সচেতন হবে, একই সঙ্গে অপরাধীদের চিহ্নিত করা যাবে। বাসের সহকারীদের দ্বারা নারীরা যেমন হয়রানির শিকার হচ্ছে, তেমনি পুরুষ যাত্রীদের দ্বারাও হচ্ছে। শুধু বাংলাদেশ নয় ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায়ও নারীরা সহিংসতার শিকার হতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, সরকার অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। এদেশে বিএনপি-জামায়াতের সময় নারী ধর্ষণ-হত্যা সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা দেশে এসব ঘটনার বিচার করছেন। টাঙ্গাইলের রুপা ধর্ষণ মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আইন ও নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে অনেকগুলো। আইনে ধর্ষণে মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়েছে।

দিপ্ত ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জাকিয়া কে হাসান বলেন, গণপরিবহনে নারীদের যাতায়াত নিরাপদ ও উন্নত করতে আমরা এই প্রজেক্ট শুরু করেছি। এর ফলে মনিটরিং করতে সুবিধা হবে।

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হাসানুজ্জামান কল্লোলের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা আগা খান মিন্টু, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফেরদৌসী বেগম, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি সফিকুল আলম।

অনলাইন ডেস্ক

১৬ অক্টোবর, ২০২২,  11:58 PM

news image

নারী যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাজধানীতে চলাচলকারী বাসগুলোর মধ্যে ১০৮টি বাসে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। ফলে ওইসব বাসে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে ফুটেজ প্রমাণ হিসেবে কাজে লাগানো যাবে। এজন্য অভিযোগকারীকে অবশ্যই ৯৯৯ বা ১০৯ নম্বরে কল করে অভিযোগ জানাতে হবে।

রোববার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের সৈয়দ নজরুল ইসলাম কনভেনশন সেন্টারে ব্যতিক্রমধর্মী এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ কাজে আর্থিক সহায়তা করেছে দিপ্ত ফাউন্ডেশন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, গাবতলী এক্সপ্রেসের গাবতলী টু সায়েদাবাদ রুটের ৮টি বাসে এবং রাজধানী সুপার সার্ভিস লিমিটেডের ঢাকা টু ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার রুট, বসুমতি ট্রান্সপোর্টের গাবতলী টু গাজীপুর রুট, প্রজাপতি পরিবহন লিমিটেডের মোহাম্মদপুর টু আবদুল্লাহপুর রুট এবং পরিস্থান পরিবহনের ঘাটারচর টু আব্দুল্লাহপুর রুটের ২৫টি করে বাস প্রাথমিকভাবে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এই মোট ১০৮টি বাসে ৩ বছর মেয়াদী সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও মেইনটেনেন্সে খরচ বাবদ মোট প্রকল্পের বাজেট ২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, ২০৪১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ। সেসময় উন্নয়ন কার্যক্রমে পুরুষের সমান অংশীদার হবে নারীরা। সেজন্য গণপরিবহনে নারীদের নিরাপদ যাত্রা ও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ আনতে বাসে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে সবাই সচেতন হবে, একই সঙ্গে অপরাধীদের চিহ্নিত করা যাবে। বাসের সহকারীদের দ্বারা নারীরা যেমন হয়রানির শিকার হচ্ছে, তেমনি পুরুষ যাত্রীদের দ্বারাও হচ্ছে। শুধু বাংলাদেশ নয় ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায়ও নারীরা সহিংসতার শিকার হতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, সরকার অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। এদেশে বিএনপি-জামায়াতের সময় নারী ধর্ষণ-হত্যা সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা দেশে এসব ঘটনার বিচার করছেন। টাঙ্গাইলের রুপা ধর্ষণ মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আইন ও নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে অনেকগুলো। আইনে ধর্ষণে মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়েছে।

দিপ্ত ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জাকিয়া কে হাসান বলেন, গণপরিবহনে নারীদের যাতায়াত নিরাপদ ও উন্নত করতে আমরা এই প্রজেক্ট শুরু করেছি। এর ফলে মনিটরিং করতে সুবিধা হবে।

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হাসানুজ্জামান কল্লোলের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা আগা খান মিন্টু, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফেরদৌসী বেগম, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি সফিকুল আলম।