শিরোনামঃ
মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ

সিসি ক্যামেরা দেখে মোটরসাইকেল রাখার অনুরোধ ডিবির

#
news image

মোটরসাইকেলের চুরি ঠেকাতে সিসি ক্যামেরা আছে এমন স্থানে পার্ক করার অনুরোধ জানিয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শুক্রবার (২১ অক্টোবর) চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলায় অভিযান চালিয়ে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ চুরির সঙ্গে জড়িত দুজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি গুলশান বিভাগ।

গ্রেফতাররা হলেন- মো.খালেক হাওলাদার ওরফে সাগর আহম্মেদ (৪৮) ও মো.জিসান আহমেদ ওরফে সম্রাট (২২)। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।   শনিবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার খালেকের নামে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলা হয়েছে বিভিন্ন থানায়। খালেক গত আট বছরে ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল ঢাকা থেকে চুরি করে চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলায় বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রি করেছেন। গ্রেফতাররা ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পার্কিং এ থাকা মোটরসাইকেল কৌশলে মাস্টার চাবি দিয়ে লক খুলে চুরি করে নিয়ে যান।  

ডিবি প্রধান বলেন, আমাদের অনুরোধ থাকবে যারা মোটরসাইকেল চালান তারা যেন মোটরসাইকেল পার্কিংয়ের সময় একটু লোকালয় দেখে বা সিসিটিভি ক্যামেরা আছে ওইসব এলাকায় যেন পার্কিং করেন। তাহলে মোটরসাইকেল চুরি কিছুটা রোধ করা যাবে। সিসিটিভি আছে এমন জায়গায় এলাকায় মোটরসাইকেল চুরি হলেও আমরা ফুটেজ দেখে তা বের করে ফেলতে পারবো। এছাড়া, আমাদের অনুরোধ থাকবে যারা মফস্বল এলাকায় এই মোটরসাইকেলগুলো কেনেন, তারা কেনার আগে যেন কাগজপত্রগুলো বিআরটিসি থেকে যাচাই করে নেন।  

অন্যথায় যিনি কিনবেন চোরাই মোটরসাইকেল বা যার বাসা থেকে উদ্ধার করা হবে তারাও সেই চোরাই মামলার আসামি হবেন। যেসব মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে এগুলোর সঠিক কাগজ নিয়ে আসবেন আমরা যাচাই করে তাদের দিয়ে দেব।

অনলাইন ডেস্ক

২২ অক্টোবর, ২০২২,  9:32 PM

news image

মোটরসাইকেলের চুরি ঠেকাতে সিসি ক্যামেরা আছে এমন স্থানে পার্ক করার অনুরোধ জানিয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শুক্রবার (২১ অক্টোবর) চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলায় অভিযান চালিয়ে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ চুরির সঙ্গে জড়িত দুজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি গুলশান বিভাগ।

গ্রেফতাররা হলেন- মো.খালেক হাওলাদার ওরফে সাগর আহম্মেদ (৪৮) ও মো.জিসান আহমেদ ওরফে সম্রাট (২২)। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।   শনিবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার খালেকের নামে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলা হয়েছে বিভিন্ন থানায়। খালেক গত আট বছরে ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল ঢাকা থেকে চুরি করে চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলায় বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রি করেছেন। গ্রেফতাররা ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পার্কিং এ থাকা মোটরসাইকেল কৌশলে মাস্টার চাবি দিয়ে লক খুলে চুরি করে নিয়ে যান।  

ডিবি প্রধান বলেন, আমাদের অনুরোধ থাকবে যারা মোটরসাইকেল চালান তারা যেন মোটরসাইকেল পার্কিংয়ের সময় একটু লোকালয় দেখে বা সিসিটিভি ক্যামেরা আছে ওইসব এলাকায় যেন পার্কিং করেন। তাহলে মোটরসাইকেল চুরি কিছুটা রোধ করা যাবে। সিসিটিভি আছে এমন জায়গায় এলাকায় মোটরসাইকেল চুরি হলেও আমরা ফুটেজ দেখে তা বের করে ফেলতে পারবো। এছাড়া, আমাদের অনুরোধ থাকবে যারা মফস্বল এলাকায় এই মোটরসাইকেলগুলো কেনেন, তারা কেনার আগে যেন কাগজপত্রগুলো বিআরটিসি থেকে যাচাই করে নেন।  

অন্যথায় যিনি কিনবেন চোরাই মোটরসাইকেল বা যার বাসা থেকে উদ্ধার করা হবে তারাও সেই চোরাই মামলার আসামি হবেন। যেসব মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে এগুলোর সঠিক কাগজ নিয়ে আসবেন আমরা যাচাই করে তাদের দিয়ে দেব।