ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের চেম্বারে ভোক্তার অভিযান
অনলাইন ডেস্ক
২৬ অক্টোবর, ২০২২, 10:03 PM
ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের চেম্বারে ভোক্তার অভিযান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচিত ব্যক্তি ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের চেম্বারে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। বুধবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ছিলেন অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের অফিস প্রধান মো. আবদুল জব্বার মণ্ডল।
ভোক্তা অধিদপ্তর জানায়, জাহাঙ্গীর কবিরের বিরুদ্ধে অনুমোদনহীন ওষুধ বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। অর্গানিক বিভিন্ন ফুড তার চেম্বারে বিক্রি করা হয়, কিন্তু সেগুলো আমদানির সঠিক কাগজপত্র তারা দেখাতে পারেননি। এছাড়া ঘিসহ কয়েকটি পণ্যের উৎপাদন ও মেয়াদের তারিখ লেখা ছিল না। এসব বিষয়ে কাগজপত্র দেখাতে বৃহস্পতিবার সকালে তাদের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ডাকা হয়েছে।
এর আগে ২০২১ সালের ১ আগস্ট ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের কার্যক্রমকে অবৈজ্ঞানিক, অসত্য, দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করে চিঠি দেয় চিকিৎসকদের একটি সংগঠন ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি অ্যান্ড রাইটস (এফডিএসআর)।
সংগঠনটি তার বিরুদ্ধে ‘অবৈজ্ঞানিক, অসত্য ও সম্মানহানিকর’ বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগ তুলে নোটিশ পাঠিয়েছিল। শুধু তাই নয়, তারা এই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলেও অভিযোগ করে।
অনলাইন ডেস্ক
২৬ অক্টোবর, ২০২২, 10:03 PM
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচিত ব্যক্তি ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের চেম্বারে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। বুধবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ছিলেন অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের অফিস প্রধান মো. আবদুল জব্বার মণ্ডল।
ভোক্তা অধিদপ্তর জানায়, জাহাঙ্গীর কবিরের বিরুদ্ধে অনুমোদনহীন ওষুধ বিক্রির অভিযোগ রয়েছে। অর্গানিক বিভিন্ন ফুড তার চেম্বারে বিক্রি করা হয়, কিন্তু সেগুলো আমদানির সঠিক কাগজপত্র তারা দেখাতে পারেননি। এছাড়া ঘিসহ কয়েকটি পণ্যের উৎপাদন ও মেয়াদের তারিখ লেখা ছিল না। এসব বিষয়ে কাগজপত্র দেখাতে বৃহস্পতিবার সকালে তাদের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ডাকা হয়েছে।
এর আগে ২০২১ সালের ১ আগস্ট ডা. জাহাঙ্গীর কবিরের কার্যক্রমকে অবৈজ্ঞানিক, অসত্য, দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করে চিঠি দেয় চিকিৎসকদের একটি সংগঠন ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি অ্যান্ড রাইটস (এফডিএসআর)।
সংগঠনটি তার বিরুদ্ধে ‘অবৈজ্ঞানিক, অসত্য ও সম্মানহানিকর’ বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগ তুলে নোটিশ পাঠিয়েছিল। শুধু তাই নয়, তারা এই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলেও অভিযোগ করে।