বাংলাদেশে মানবাধিকার ইস্যু লঙ্ঘন হচ্ছে: আমির খসরু
অনলাইন ডেস্ক
১৫ নভেম্বর, ২০২২, 1:11 AM
বাংলাদেশে মানবাধিকার ইস্যু লঙ্ঘন হচ্ছে: আমির খসরু
কানাডা সরকার ও সে দেশের মানুষ মানবাধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, জীবনের নিরাপত্তা, আইনের শাসনকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়। তারা কিন্তু বাংলাদেশ সরকারকে বিভিন্ন সময় বাইলেটারেলি বলে আসছে যে, বাংলাদেশে মানবাধিকার ইস্যু লঙ্ঘন হচ্ছে- এমনটাই জানিয়েছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
রোববার (১৪ নভেম্বর) বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলাসের সাথে বৈঠক করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের মানবাধিকার পরিস্থিতি, আগামী নির্বাচন, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ে আলাপ হয়েছে সার্বিকভাবে।
মানবাধিকার বিষয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে আমির খসরু বলেন, কানাডার পক্ষ থেকে এসব বিষয়ে তারা কনসার্ন আছেন বলে জানিয়েছেন। দেশের জনগণ যেরকম কনসার্ন; সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী দেশগুলো, মাল্টিলেটারেল বডি এবং মানবাধিকার সংস্থা সবার যেমন কনসার্ন আছে, কানাডাও তেমন আছে। বিশেষ করে মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের ওপর তাদের গুরুত্ব অনেক বেশি।
নির্বাচন ইস্যুতে কী আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে আমির খসরু বলেন, আমরা ভেতরে দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় রুদ্ধদ্বার আলোচনা করেছি। আলোচনার সব এখানে বলতে পারবো না। এটা আপনারা বুঝতেই পারছেন।
বৈঠকে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছাড়াও দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
কানাডার সাথে বাংলাদেশের বহুমাত্রিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশ-কানাডার মধ্যে অনেক ডাইভারসিফাই সম্পর্ক। বাংলাদেশে থেকে কানাডায় আমাদের ২ বিলিয়নের ওপরে রপ্তানি হয়। ২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে শুল্কমুক্ত সুবিধা যেটা কানাডা পেয়েছিলো সেটা বিএনপির সময়ে নেগুশিয়েট হয়েছিলো। যারা কারণে আজকে বিশাল একটা রপ্তানির ডেসটেনি হয়েছে কানাডা। আমি তখন বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলাম, কানাডার সাথে এ নেগুশিয়েট করেছিলাম।
কেবল আমাদের দেশ থেকে রপ্তানি নয়, আমদানির জন্যও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দেশ কানাডা বলে মনে করেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, আমরা কানাডা থেকে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু পণ্য যেমন গম, ডাল ও ডাল জাতীয় খাদ্যদ্রব্যের একটা বড় অংশ চাহিদা অনুযায়ী আমদানি করে থাকি।
তিনি বলেন, আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা আজকাল কানাডায় লেখাপড়া করতে বেশ আগ্রহী হয়ে উঠেছে। প্রতিনিয়ত তারা কানাডা যাচ্ছে। সেদেশে বাংলাদেশের একটা বড় বংশোদ্ভূত শ্রেণী বাস করছে, যারা কানাডার অর্থনীতিতেও কনট্রিবিউট করছে।
অনলাইন ডেস্ক
১৫ নভেম্বর, ২০২২, 1:11 AM
কানাডা সরকার ও সে দেশের মানুষ মানবাধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, জীবনের নিরাপত্তা, আইনের শাসনকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়। তারা কিন্তু বাংলাদেশ সরকারকে বিভিন্ন সময় বাইলেটারেলি বলে আসছে যে, বাংলাদেশে মানবাধিকার ইস্যু লঙ্ঘন হচ্ছে- এমনটাই জানিয়েছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
রোববার (১৪ নভেম্বর) বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলাসের সাথে বৈঠক করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের মানবাধিকার পরিস্থিতি, আগামী নির্বাচন, আইনের শাসন, জীবনের নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ে আলাপ হয়েছে সার্বিকভাবে।
মানবাধিকার বিষয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়ে আমির খসরু বলেন, কানাডার পক্ষ থেকে এসব বিষয়ে তারা কনসার্ন আছেন বলে জানিয়েছেন। দেশের জনগণ যেরকম কনসার্ন; সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী দেশগুলো, মাল্টিলেটারেল বডি এবং মানবাধিকার সংস্থা সবার যেমন কনসার্ন আছে, কানাডাও তেমন আছে। বিশেষ করে মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের ওপর তাদের গুরুত্ব অনেক বেশি।
নির্বাচন ইস্যুতে কী আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে আমির খসরু বলেন, আমরা ভেতরে দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় রুদ্ধদ্বার আলোচনা করেছি। আলোচনার সব এখানে বলতে পারবো না। এটা আপনারা বুঝতেই পারছেন।
বৈঠকে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ছাড়াও দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
কানাডার সাথে বাংলাদেশের বহুমাত্রিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশ-কানাডার মধ্যে অনেক ডাইভারসিফাই সম্পর্ক। বাংলাদেশে থেকে কানাডায় আমাদের ২ বিলিয়নের ওপরে রপ্তানি হয়। ২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে শুল্কমুক্ত সুবিধা যেটা কানাডা পেয়েছিলো সেটা বিএনপির সময়ে নেগুশিয়েট হয়েছিলো। যারা কারণে আজকে বিশাল একটা রপ্তানির ডেসটেনি হয়েছে কানাডা। আমি তখন বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলাম, কানাডার সাথে এ নেগুশিয়েট করেছিলাম।
কেবল আমাদের দেশ থেকে রপ্তানি নয়, আমদানির জন্যও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দেশ কানাডা বলে মনে করেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, আমরা কানাডা থেকে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু পণ্য যেমন গম, ডাল ও ডাল জাতীয় খাদ্যদ্রব্যের একটা বড় অংশ চাহিদা অনুযায়ী আমদানি করে থাকি।
তিনি বলেন, আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েরা আজকাল কানাডায় লেখাপড়া করতে বেশ আগ্রহী হয়ে উঠেছে। প্রতিনিয়ত তারা কানাডা যাচ্ছে। সেদেশে বাংলাদেশের একটা বড় বংশোদ্ভূত শ্রেণী বাস করছে, যারা কানাডার অর্থনীতিতেও কনট্রিবিউট করছে।