মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধের প্রস্তাব নাকচ ওবায়দুল কাদেরের
![logo](https://unnayanebangladesh.com/assets/frontend/images/logo/logo.png)
অনলাইন ডেস্ক
১৫ নভেম্বর, ২০২২, 10:58 PM
![news image](https://unnayanebangladesh.com/images/news/1668513532.jpg)
মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধের প্রস্তাব নাকচ ওবায়দুল কাদেরের
সারা দেশে মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধের প্রস্তাব নাকচ করেছেন জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভাপতি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধ করার চেয়ে নিয়ন্ত্রণটা কিভাবে করা যায়, আমরা সে ব্যাপারে গুরুত্ব বেশি দিচ্ছি। জনবহুল এ দেশে এটি বহু বেকারের কর্মসংস্থান। এ বিষয়ে নীতিমালা করার কথা আমরা অলরেডি বলেছি। নীতিমালা হচ্ছে।’ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএর) সদর দপ্তরে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের ২৯তম সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মহাসড়কগুলোতে ক্লোজ মনিটরিং করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা অতটা ক্লোজলি পারব না। বাস্তব ইমপ্লিমেন্টটা আমাদের দেখতে হবে। আগেই বলে রেখেছি, জনবল নেই। তারপরও আমাদের মনিটরিং চলছে।’ সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘মহাসড়কের যে পরিমাণ চাপ, সে তুলনায় বিআরটিএ ও হাইওয়ে পুলিশের জনবল বাড়েনি। আমরা চেষ্টায় আছি, জনবল বাড়াতে পারলে আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারব। আমরা ঠিক করেছি, ঢাকা-আরিচা, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-টাঙ্গাইল, ঢাকা-সিলেট এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইক চলাচল ক্লোজলি মনিটর করব। যেহেতু, হাইকোর্টের একটি নির্দেশনা আছে, মহাসড়কগুলোতে এসব তিন চাকার যানবাহন চলাচল করতে পারবে না, তাই আমরা এই পাঁচ মহাসড়ক নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করব।’
এখন থেকে ঘরে বসে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যাবে, জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগামীকাল থেকে যারা ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবেন, তারা ঘরে বসেই আবেদন করতে পারবেন। শুধু একবার তাকে পরীক্ষার জন্য বিআরটিএর কার্যালয়ে আসতে হবে।’ ৪ হাজার ৮০ কোটি টাকা ঋণের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘রোড সেফটি বিষয়ে আমরা একটি প্রজেক্ট দেখছি বিশ্ব ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায়। এই প্রজেক্টটির ডিডিপি প্রস্তুত। শিগগিরই একনেক সভায় যাবে। একনেকে এলে তারপর আমরা ইমপ্লিমেন্টে যাব। কারণ, রোড সেফটি আমাদের খুবই প্রয়োজন।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, সড়ক পরিবহন সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, সংসদ সদস্য ও পরিবহন শ্রমিক নেতা শাজাহান খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার, বিআরটিসির চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক
১৫ নভেম্বর, ২০২২, 10:58 PM
![news image](https://unnayanebangladesh.com/images/news/1668513532.jpg)
সারা দেশে মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধের প্রস্তাব নাকচ করেছেন জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভাপতি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিষিদ্ধ করার চেয়ে নিয়ন্ত্রণটা কিভাবে করা যায়, আমরা সে ব্যাপারে গুরুত্ব বেশি দিচ্ছি। জনবহুল এ দেশে এটি বহু বেকারের কর্মসংস্থান। এ বিষয়ে নীতিমালা করার কথা আমরা অলরেডি বলেছি। নীতিমালা হচ্ছে।’ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএর) সদর দপ্তরে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের ২৯তম সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মহাসড়কগুলোতে ক্লোজ মনিটরিং করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা অতটা ক্লোজলি পারব না। বাস্তব ইমপ্লিমেন্টটা আমাদের দেখতে হবে। আগেই বলে রেখেছি, জনবল নেই। তারপরও আমাদের মনিটরিং চলছে।’ সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘মহাসড়কের যে পরিমাণ চাপ, সে তুলনায় বিআরটিএ ও হাইওয়ে পুলিশের জনবল বাড়েনি। আমরা চেষ্টায় আছি, জনবল বাড়াতে পারলে আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারব। আমরা ঠিক করেছি, ঢাকা-আরিচা, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-টাঙ্গাইল, ঢাকা-সিলেট এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইক চলাচল ক্লোজলি মনিটর করব। যেহেতু, হাইকোর্টের একটি নির্দেশনা আছে, মহাসড়কগুলোতে এসব তিন চাকার যানবাহন চলাচল করতে পারবে না, তাই আমরা এই পাঁচ মহাসড়ক নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করব।’
এখন থেকে ঘরে বসে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যাবে, জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগামীকাল থেকে যারা ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবেন, তারা ঘরে বসেই আবেদন করতে পারবেন। শুধু একবার তাকে পরীক্ষার জন্য বিআরটিএর কার্যালয়ে আসতে হবে।’ ৪ হাজার ৮০ কোটি টাকা ঋণের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘রোড সেফটি বিষয়ে আমরা একটি প্রজেক্ট দেখছি বিশ্ব ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায়। এই প্রজেক্টটির ডিডিপি প্রস্তুত। শিগগিরই একনেক সভায় যাবে। একনেকে এলে তারপর আমরা ইমপ্লিমেন্টে যাব। কারণ, রোড সেফটি আমাদের খুবই প্রয়োজন।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন, সড়ক পরিবহন সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, সংসদ সদস্য ও পরিবহন শ্রমিক নেতা শাজাহান খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার, বিআরটিসির চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান প্রমুখ।