শিরোনামঃ
মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ

প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৪২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

#
news image

প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা থেকে অর্ধশতাধিক গ্রাহকের এফডিআর ও বিভিন্ন সঞ্চয়ী হিসাবে জমাকৃত ৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা লোপাটের অভিযোগে ব্যাংকটির ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

কমিশনের সহকারী পরিচালক আজিজুল হক সোমবার মামলাটি দায়ের করেন বলে উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক জানান।

আসামিরা হলেন- প্রিমিয়ার ব্যাংক শুলশান শাখার বরখাস্ত এসভিপি অ্যান্ড অপারেশন ম্যানেজার এ এম ওমর খসরু, সাবেক এসইও অ্যান্ড জেনারেল ব্যাংকিং অফিসিয়াল আকবর হোসেন, সাবেক জেএভিপি অ্যান্ড জিবি ইনচার্জ কাজী কাওসার হোসেন, সাবেক জেএভিপি অ্যান্ড ইমপোর্ট ইনচার্জ মো. সাহেদ হোসেন, সাবেক জেএডিপি ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার মো. মঞ্জুর হাসান ও সাবেক জুনিয়র অফিসার (বৈদেশিক বাণিজ্য) রুহুল আমিন।

এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ‘পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে’ ব্যাংকের সিস্টেম লেনদেনের আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে এফডিআর, এসডিএস ও এসএনডিসহ বিভিন্ন সঞ্চয়ী খাতের মুনাফাসহ ৪২ কোটি ৩৭ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৯ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

ব্যাংকটির গুলশান শাখার ৫৯ গ্রাহকের হিসাব থেকে এসব অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে উল্লেখ করে মামলায় বলা হয়, “গ্রাহকের নামে থাকা চারটি এফডিআরে জমা থাকা এক কোটি ২৫ লাখ ৩৫ হাজার ১২২ টাকা, ২২টি পে-অর্ডারের দুই কোটি ৭৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩১২ টাকা এবং ৫৯ গ্রাহকের নামে থাকা ব্যাংক হিসারের ৬১৩টি চেক ও একটি ক্রেডিট ভাউচারের ৩৮ কোটি ৩৮ লাখ ৮৩ হাজার ৪৩৫ টাকা মিলিয়ে মোট ৪২ কোটি ৩৭ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৯ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।”

ব্যাংকের এসব হিসাব থেকে ওই অর্থ বিভিন্ন নামের হিসাবে স্থানান্তর করে এফডিআর হিসাবে এনে নগদায়ন করা হয়েছে বলে মামলায় বলা হয়েছে।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪২০/৪০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

অনলাইন ডেস্ক

২৩ নভেম্বর, ২০২২,  1:32 AM

news image

প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের গুলশান শাখা থেকে অর্ধশতাধিক গ্রাহকের এফডিআর ও বিভিন্ন সঞ্চয়ী হিসাবে জমাকৃত ৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা লোপাটের অভিযোগে ব্যাংকটির ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

কমিশনের সহকারী পরিচালক আজিজুল হক সোমবার মামলাটি দায়ের করেন বলে উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক জানান।

আসামিরা হলেন- প্রিমিয়ার ব্যাংক শুলশান শাখার বরখাস্ত এসভিপি অ্যান্ড অপারেশন ম্যানেজার এ এম ওমর খসরু, সাবেক এসইও অ্যান্ড জেনারেল ব্যাংকিং অফিসিয়াল আকবর হোসেন, সাবেক জেএভিপি অ্যান্ড জিবি ইনচার্জ কাজী কাওসার হোসেন, সাবেক জেএভিপি অ্যান্ড ইমপোর্ট ইনচার্জ মো. সাহেদ হোসেন, সাবেক জেএডিপি ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার মো. মঞ্জুর হাসান ও সাবেক জুনিয়র অফিসার (বৈদেশিক বাণিজ্য) রুহুল আমিন।

এজাহারে বলা হয়, আসামিরা ‘পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে’ ব্যাংকের সিস্টেম লেনদেনের আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে এফডিআর, এসডিএস ও এসএনডিসহ বিভিন্ন সঞ্চয়ী খাতের মুনাফাসহ ৪২ কোটি ৩৭ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৯ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

ব্যাংকটির গুলশান শাখার ৫৯ গ্রাহকের হিসাব থেকে এসব অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে উল্লেখ করে মামলায় বলা হয়, “গ্রাহকের নামে থাকা চারটি এফডিআরে জমা থাকা এক কোটি ২৫ লাখ ৩৫ হাজার ১২২ টাকা, ২২টি পে-অর্ডারের দুই কোটি ৭৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩১২ টাকা এবং ৫৯ গ্রাহকের নামে থাকা ব্যাংক হিসারের ৬১৩টি চেক ও একটি ক্রেডিট ভাউচারের ৩৮ কোটি ৩৮ লাখ ৮৩ হাজার ৪৩৫ টাকা মিলিয়ে মোট ৪২ কোটি ৩৭ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৯ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।”

ব্যাংকের এসব হিসাব থেকে ওই অর্থ বিভিন্ন নামের হিসাবে স্থানান্তর করে এফডিআর হিসাবে এনে নগদায়ন করা হয়েছে বলে মামলায় বলা হয়েছে।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪২০/৪০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।