শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

১০ ডিসেম্বর ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত না হলেও কৌঁসুলি মালিক সমিতি

#
news image

১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির গণসমাবেশ উপলক্ষে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নেই বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতির। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে মালিকরা রাস্তায় বাস না নামালে তাতে কিছু করার নেই বলে জানিয়েছেন সংগঠনের মহাসচিব। এদিকে সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশন বলছে, ঘোষিত কিংবা অঘোষিত কোনো ধর্মঘটই চায় না শ্রমিকরা।

রাজনীতির ময়দানে ১০ই ডিসেম্বরকে ঘিরে শুরু হয়েছে নানা সমীকরণ। বিএনপির ডাকা এ গণসমাবেশে রাজধানীতে জমায়েত কেমন হতে পারে এ নিয়েও চলছে নানা আলোচনা। এর আগে, ঢাকার বাইরে বিএনপির জনসভার কয়েকদিন আগে থেকে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষও দুর্ভোগে পড়ে।

১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে বাস চলবে কি না এ নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। যদিও সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ধর্মঘট না ডাকার আহ্বান জানিয়েছেন। বাস মালিকদের বৃহৎ সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব জানিয়েছেন, ধর্মঘটের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতি খন্দকার এনায়েত উল্যাহ মহাসচিব বলেন, ‘বিগত সময়ে ধর্মঘটের কোনো সিদ্ধান্ত ছিল না কেন্দ্রীয়ভাবে। কিংবা ১০ তারিখের সমাবেশ ঘিরেও ধর্মঘটের কোনো সিদ্ধান্ত নেই আমাদের।’ তবে দিনটিকে ঘিরে বাস মালিকরা রাস্তায় গাড়ি না নামালে তাতে সমিতিরও কিছু করার নেই বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ে বিএনপি গাড়ি ভাঙ্চুর, জ্বালাও-পোড়াও, অগ্নিসংযোগ করেছে। সেই থেকে পরিবহনের মধ্যে যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে, সেটি এখনও বিরাজমান। বিএনপি বলুক, তারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক যে, কোনো প্রকার গাড়ি ভাঙ্চুর, জ্বালাও-পোড়াও হবে না, তাহলেই কোনো গাড়ি বন্ধ হবে না।’ রাজনৈতিক কর্মসূচিকে ঘিরে মালিকদের বাস চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্তে গরিব শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্থ হন বলে জানায় সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশন।

সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী বলেন, ‘গাড়ি হচ্ছে মালিকের। মালিক যদি গাড়ি বন্ধ রাখে সেখানে শ্রমিকরা গাড়ি চলাতে পারে না। এত, শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ধর্মঘটের কারণে। যেদিন গাড়ি বন্ধ থাকে, সেদিন সারাদিনের কিন্তু মালিকদের বা সরকারের পক্ষ থেকে তারা বেতন পেল না।’ আগে যাই হোক, এখন আর ধর্মঘট চান না এই শ্রমিক নেতা।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ ডিসেম্বর, ২০২২,  12:30 AM

news image

১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির গণসমাবেশ উপলক্ষে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নেই বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতির। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে মালিকরা রাস্তায় বাস না নামালে তাতে কিছু করার নেই বলে জানিয়েছেন সংগঠনের মহাসচিব। এদিকে সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশন বলছে, ঘোষিত কিংবা অঘোষিত কোনো ধর্মঘটই চায় না শ্রমিকরা।

রাজনীতির ময়দানে ১০ই ডিসেম্বরকে ঘিরে শুরু হয়েছে নানা সমীকরণ। বিএনপির ডাকা এ গণসমাবেশে রাজধানীতে জমায়েত কেমন হতে পারে এ নিয়েও চলছে নানা আলোচনা। এর আগে, ঢাকার বাইরে বিএনপির জনসভার কয়েকদিন আগে থেকে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষও দুর্ভোগে পড়ে।

১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে বাস চলবে কি না এ নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। যদিও সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ধর্মঘট না ডাকার আহ্বান জানিয়েছেন। বাস মালিকদের বৃহৎ সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব জানিয়েছেন, ধর্মঘটের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতি খন্দকার এনায়েত উল্যাহ মহাসচিব বলেন, ‘বিগত সময়ে ধর্মঘটের কোনো সিদ্ধান্ত ছিল না কেন্দ্রীয়ভাবে। কিংবা ১০ তারিখের সমাবেশ ঘিরেও ধর্মঘটের কোনো সিদ্ধান্ত নেই আমাদের।’ তবে দিনটিকে ঘিরে বাস মালিকরা রাস্তায় গাড়ি না নামালে তাতে সমিতিরও কিছু করার নেই বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ে বিএনপি গাড়ি ভাঙ্চুর, জ্বালাও-পোড়াও, অগ্নিসংযোগ করেছে। সেই থেকে পরিবহনের মধ্যে যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে, সেটি এখনও বিরাজমান। বিএনপি বলুক, তারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক যে, কোনো প্রকার গাড়ি ভাঙ্চুর, জ্বালাও-পোড়াও হবে না, তাহলেই কোনো গাড়ি বন্ধ হবে না।’ রাজনৈতিক কর্মসূচিকে ঘিরে মালিকদের বাস চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্তে গরিব শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্থ হন বলে জানায় সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশন।

সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী বলেন, ‘গাড়ি হচ্ছে মালিকের। মালিক যদি গাড়ি বন্ধ রাখে সেখানে শ্রমিকরা গাড়ি চলাতে পারে না। এত, শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ধর্মঘটের কারণে। যেদিন গাড়ি বন্ধ থাকে, সেদিন সারাদিনের কিন্তু মালিকদের বা সরকারের পক্ষ থেকে তারা বেতন পেল না।’ আগে যাই হোক, এখন আর ধর্মঘট চান না এই শ্রমিক নেতা।