শিরোনামঃ
আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ বিটিএ’র পক্ষ থেকে নব নিযুক্ত পরিচালককে অভিনন্দন

ঢাকার বাতাসের মান এখন ‘মধ্যম’

#
news image

গতকাল “অস্বাস্থ্যকর” পর্যায়ে থাকলেও রবিবার (২৪ জুলাই) সকালে রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। এদিন সকাল ১০টা ১১ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ৫৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৩৮তম।

চিলির সান্তিয়াগো, সৌদি আরবের রিয়াদ ও ইরানের তেহরান যথাক্রমে ১৬৬, ১৫৪ ও ১৫১ একিউআই স্কোর নিয়ে এ তালিকার শীর্ষ তিন অবস্থানে রয়েছে।

একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ পর্যন্ত “মধ্যম” বলে ধরা হয় যা গ্রহণযোগ্য বাতাসের মান। তবে বায়ুদূষণের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে সংবেদনশীল খুব কম সংখ্যক মানুষের জন্য মাঝারি স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকতে পারে। একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত “অস্বাস্থ্যকর” বলে ধরা হয়, বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ পর্যন্ত “খারাপ” এবং ৩০১ থেকে ৪০০ পর্যন্ত “ঝুঁকিপূর্ণ” যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৪ জুলাই, ২০২২,  9:10 PM

news image

গতকাল “অস্বাস্থ্যকর” পর্যায়ে থাকলেও রবিবার (২৪ জুলাই) সকালে রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। এদিন সকাল ১০টা ১১ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ৫৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৩৮তম।

চিলির সান্তিয়াগো, সৌদি আরবের রিয়াদ ও ইরানের তেহরান যথাক্রমে ১৬৬, ১৫৪ ও ১৫১ একিউআই স্কোর নিয়ে এ তালিকার শীর্ষ তিন অবস্থানে রয়েছে।

একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ পর্যন্ত “মধ্যম” বলে ধরা হয় যা গ্রহণযোগ্য বাতাসের মান। তবে বায়ুদূষণের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে সংবেদনশীল খুব কম সংখ্যক মানুষের জন্য মাঝারি স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকতে পারে। একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত “অস্বাস্থ্যকর” বলে ধরা হয়, বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ পর্যন্ত “খারাপ” এবং ৩০১ থেকে ৪০০ পর্যন্ত “ঝুঁকিপূর্ণ” যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।