শিরোনামঃ
জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান

২৮ দিনে প্রবাসী আয় ২ বিলিয়ন ডলার

#
news image

গত অর্থবছরে (জুনে সমাপ্ত) রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের বছরের তুলনায় কমে যাওয়া নিয়ে উৎকণ্ঠা তৈরি হলেও নতুন অর্থবছরের প্রথম মাসেই রেমিট্যান্সে রীতিমতো জোয়ার তৈরি হয়েছে। চলতি জুলাই মাসের ২৮ দিনেই দেশে এসেছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার। এই অঙ্ক গত বছরের জুলাই মাসের পুরো সময়ের চেয়েও ৫ শতাংশ বেশি। রেমিট্যান্সের এই প্রবাহে অর্থনীতিতে তৈরি হওয়া চাপ অনেকাংশে কেটে যাবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এই সময়ে রেমিট্যান্স বৃদ্ধির খুবই দরকার ছিল।’

সিরাজুল ইসলাম মনে করেন, রেমিট্যান্স বৃদ্ধির কারণে আশা করছি, এখন মুদ্রাবাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। তিনি জানান, মাসের বাকি তিন দিনের রেমিট্যান্স যোগ হলে জুলাইয়ের মোট রেমিট্যান্স ২২০ কোটি (২.২০ বিলিয়ন) ডলারে গিয়ে ঠেকতে পারে।

সাধারণত দুই ঈদের আগে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাড়ে, ঈদের পর কমে যায়। তবে এবার কোরবানির ঈদের আগে যে গতিতে রেমিট্যান্স এসেছে, একই ধারাতে ঈদের পরও রেমিট্যান্স আসছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক গত ৩০ জুন ২০২২-২৩ অর্থবছরের নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে। এতে বলা হয়, রেমিট্যান্স ঊর্ধ্বমুখী হবে এবং চলতি অর্থবছরে গত বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি আসবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, ১ জুলাই শুরু হওয়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ২৮ দিনে ১৯৬ কোটি (১.৯৬ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই হিসাবে প্রতিদিন ৭ কোটি ডলার করে পাঠিয়েছেন তারা।

উল্লেখ্য, ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে মন্দা দেখা দেয়। পুরো অর্থবছরে ২ হাজার ১০৩ কোটি (২১.০৩ বিলিয়ন) ডলার আসে। গত অর্থবছরে গড়ে প্রতিদিন ৫ কোটি ৭৬ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

অবশ্য প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিল ২০২০-২১ অর্থবছর। ওই সময়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি (২৪.৭৮ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। ওই অর্থবছরে প্রতিদিন গড়ে ৬ কোটি ৭৯ ডলার প্রবাসী আয় হিসেবে দেশে এসেছিল।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ আগস্ট, ২০২২,  12:32 AM

news image

গত অর্থবছরে (জুনে সমাপ্ত) রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের বছরের তুলনায় কমে যাওয়া নিয়ে উৎকণ্ঠা তৈরি হলেও নতুন অর্থবছরের প্রথম মাসেই রেমিট্যান্সে রীতিমতো জোয়ার তৈরি হয়েছে। চলতি জুলাই মাসের ২৮ দিনেই দেশে এসেছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার। এই অঙ্ক গত বছরের জুলাই মাসের পুরো সময়ের চেয়েও ৫ শতাংশ বেশি। রেমিট্যান্সের এই প্রবাহে অর্থনীতিতে তৈরি হওয়া চাপ অনেকাংশে কেটে যাবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এই সময়ে রেমিট্যান্স বৃদ্ধির খুবই দরকার ছিল।’

সিরাজুল ইসলাম মনে করেন, রেমিট্যান্স বৃদ্ধির কারণে আশা করছি, এখন মুদ্রাবাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। তিনি জানান, মাসের বাকি তিন দিনের রেমিট্যান্স যোগ হলে জুলাইয়ের মোট রেমিট্যান্স ২২০ কোটি (২.২০ বিলিয়ন) ডলারে গিয়ে ঠেকতে পারে।

সাধারণত দুই ঈদের আগে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাড়ে, ঈদের পর কমে যায়। তবে এবার কোরবানির ঈদের আগে যে গতিতে রেমিট্যান্স এসেছে, একই ধারাতে ঈদের পরও রেমিট্যান্স আসছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক গত ৩০ জুন ২০২২-২৩ অর্থবছরের নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে। এতে বলা হয়, রেমিট্যান্স ঊর্ধ্বমুখী হবে এবং চলতি অর্থবছরে গত বছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি আসবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, ১ জুলাই শুরু হওয়া ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ২৮ দিনে ১৯৬ কোটি (১.৯৬ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই হিসাবে প্রতিদিন ৭ কোটি ডলার করে পাঠিয়েছেন তারা।

উল্লেখ্য, ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে মন্দা দেখা দেয়। পুরো অর্থবছরে ২ হাজার ১০৩ কোটি (২১.০৩ বিলিয়ন) ডলার আসে। গত অর্থবছরে গড়ে প্রতিদিন ৫ কোটি ৭৬ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

অবশ্য প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিল ২০২০-২১ অর্থবছর। ওই সময়ে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি (২৪.৭৮ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। ওই অর্থবছরে প্রতিদিন গড়ে ৬ কোটি ৭৯ ডলার প্রবাসী আয় হিসেবে দেশে এসেছিল।