শিরোনামঃ
জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান

আমদানি নির্ভরতা কমাতে দেশে ‘মানবসৃষ্ট ফাইবার’ এর উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান

#
news image

তৈরি পোশাক খাতের অধিকাংশ কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে ও ডলারের দাম বৃদ্ধির ফলে যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে, সেই অবস্থা থেকে উত্তরণে পোশাক শিল্পের জন্য স্থানীয় পর্যায়ে মানবসৃষ্ট ফাইবারের (এমমফ) উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে মূল্য সংযোজন ছিল ৫৪.৫০%। যা আগের অর্থবছরে ছিল ৫৯.১৩%। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২০১৪ অর্থবছর থেকে ২০১৮ পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাতে মূল্য সংযোজন ছিল প্রায় ৬০%।

চলতি অর্থবছরে পোশাক খাত থেকে থেকে ৪২.৬১ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। একই সময়ে এ খাতে কাঁচামাল আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ১৯.৪২ বিলিয়ন ডলার। গত অর্থবছরে ৫৪.৫০% মূল্য সংযোজন নিয়ে দেশের নিড পোশাক শিল্পে রপ্তানি আয় ছিল ২৩.২২ বিলিয়ন ডলার। 

পোশাক শিল্পের অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিরা বলেছেন, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। অথচ তুলা, পেট্রোকেমিকেল এবং রাসায়নিকের মতো উপাদানগুলো আমদানি করতে হয়।

তারা মনে করেন, বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য দেশীয় মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবার ভিত্তিক পোশাক উৎপাদনে সরকারের নীতি সহায়তা দরকার। মূল্য সংযোজন বাড়ানোর জন্য নয়, এই খাতের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান ও নানামুখি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেও এটি খুবই অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তৈরি পোশাক শিল্পের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নেতারা সরকারকে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। দেশীয় মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবার খাতকে শক্তিশালী করতে সরকারি প্রণোদনা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে তারা অনুরোধ করেছেন।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৪ আগস্ট, ২০২২,  11:15 PM

news image

তৈরি পোশাক খাতের অধিকাংশ কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে ও ডলারের দাম বৃদ্ধির ফলে যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে, সেই অবস্থা থেকে উত্তরণে পোশাক শিল্পের জন্য স্থানীয় পর্যায়ে মানবসৃষ্ট ফাইবারের (এমমফ) উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে মূল্য সংযোজন ছিল ৫৪.৫০%। যা আগের অর্থবছরে ছিল ৫৯.১৩%। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২০১৪ অর্থবছর থেকে ২০১৮ পর্যন্ত তৈরি পোশাক খাতে মূল্য সংযোজন ছিল প্রায় ৬০%।

চলতি অর্থবছরে পোশাক খাত থেকে থেকে ৪২.৬১ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। একই সময়ে এ খাতে কাঁচামাল আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ১৯.৪২ বিলিয়ন ডলার। গত অর্থবছরে ৫৪.৫০% মূল্য সংযোজন নিয়ে দেশের নিড পোশাক শিল্পে রপ্তানি আয় ছিল ২৩.২২ বিলিয়ন ডলার। 

পোশাক শিল্পের অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিরা বলেছেন, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। অথচ তুলা, পেট্রোকেমিকেল এবং রাসায়নিকের মতো উপাদানগুলো আমদানি করতে হয়।

তারা মনে করেন, বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য দেশীয় মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবার ভিত্তিক পোশাক উৎপাদনে সরকারের নীতি সহায়তা দরকার। মূল্য সংযোজন বাড়ানোর জন্য নয়, এই খাতের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান ও নানামুখি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেও এটি খুবই অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তৈরি পোশাক শিল্পের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নেতারা সরকারকে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। দেশীয় মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবার খাতকে শক্তিশালী করতে সরকারি প্রণোদনা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে তারা অনুরোধ করেছেন।