শিরোনামঃ
জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান

‘চিনির সংকট নেই, পর্যাপ্ত আমদানি হয়েছে’

#
news image

সরকারের বেঁধে দেওয়া মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি। এতে দেশের চিনির বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, দেশে চিনির সংকট নেই, কারণ চাহিদা অনুযায়ী দেশে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে ১৭ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করা হয়েছিল। ২০২২ সালের প্রথম নয় মাসে সাড়ে ১৬ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করা হয়েছে। বর্তমানে দেশে চিনির চাহিদা ১৮ থেকে ২০ লাখ টন। যার সিংহভাই আমদানি করতে হয়। 

চিনির সংকটের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ জানান, সংকটের কথা বলে দেশে চিনির দাম বাড়ানো হয়েছে। এটি সঠিক নয়। ২০২১ সালে দেশে ১৭ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হয়েছিল। চলতি ২০২২ সালে এখন পর্যন্ত সাড়ে ১৬ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হয়েছে।অচিরেই আরও ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হবে। সব মিলিয়ে দেশে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি হয়েছে। দেশের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো একটু বিশেষ তদারকি করলে চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

এদিকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংকটের কথা বলে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে খোলা চিনির দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। আর প্যাকেটজাত চিনি অনেক এলাকায় পাওয়া যাচ্ছে না। ক্রেতারা বলছেন, সরকারের কোনো নিয়ম-নীতি না মেনে জনগণকে জিম্মি করে ব্যবসায়ীরা চিনির দাম বাড়াচ্ছে। আর ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন কমেছে। যার জন্য বাজারে ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

গত ৬ অক্টোবর সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খোলা চিনি ৯০ টাকা এবং প্যাকেটজাতের দাম ৯৫ টাকায় বিক্রির জন্য দাম নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু তা বাস্তবে কার্যকর হয়নি। বরং এখন উল্টো দাম বাড়ছে। উল্লেখ্য, রোববার (২৩ অক্টোবর) রাজধানীর বেশির ভাগ দোকোনে খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা কেজিতে। এক সপ্তাহ আগেও চিনি বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকা কেজিতে।

অনলাইন ডেস্ক

২৩ অক্টোবর, ২০২২,  9:01 PM

news image

সরকারের বেঁধে দেওয়া মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে চিনি। এতে দেশের চিনির বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, দেশে চিনির সংকট নেই, কারণ চাহিদা অনুযায়ী দেশে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে ১৭ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করা হয়েছিল। ২০২২ সালের প্রথম নয় মাসে সাড়ে ১৬ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করা হয়েছে। বর্তমানে দেশে চিনির চাহিদা ১৮ থেকে ২০ লাখ টন। যার সিংহভাই আমদানি করতে হয়। 

চিনির সংকটের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ জানান, সংকটের কথা বলে দেশে চিনির দাম বাড়ানো হয়েছে। এটি সঠিক নয়। ২০২১ সালে দেশে ১৭ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হয়েছিল। চলতি ২০২২ সালে এখন পর্যন্ত সাড়ে ১৬ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হয়েছে।অচিরেই আরও ১ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি হবে। সব মিলিয়ে দেশে পর্যাপ্ত চিনি আমদানি হয়েছে। দেশের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো একটু বিশেষ তদারকি করলে চিনির দাম নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

এদিকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংকটের কথা বলে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে খোলা চিনির দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। আর প্যাকেটজাত চিনি অনেক এলাকায় পাওয়া যাচ্ছে না। ক্রেতারা বলছেন, সরকারের কোনো নিয়ম-নীতি না মেনে জনগণকে জিম্মি করে ব্যবসায়ীরা চিনির দাম বাড়াচ্ছে। আর ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন কমেছে। যার জন্য বাজারে ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

গত ৬ অক্টোবর সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খোলা চিনি ৯০ টাকা এবং প্যাকেটজাতের দাম ৯৫ টাকায় বিক্রির জন্য দাম নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু তা বাস্তবে কার্যকর হয়নি। বরং এখন উল্টো দাম বাড়ছে। উল্লেখ্য, রোববার (২৩ অক্টোবর) রাজধানীর বেশির ভাগ দোকোনে খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা কেজিতে। এক সপ্তাহ আগেও চিনি বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকা কেজিতে।