শিরোনামঃ
জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান

১০ মাসেই রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে ফার্নিচার

#
news image

ধীরে ধীরে বিদেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশে তৈরি আসবাব ও গৃহস্থালি পণ্য। গত এক দশক ধরে এই পণ্য রপ্তানি থেকে আয় বাড়ছে। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পণ্যটি রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৬ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
বিগত চার বছরে দেশের ফার্নিচার খাতের রপ্তানি দেড়গুণ বেড়েছে। বিগত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ফার্নিচার রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৭ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে ফার্নিচার রপ্তানি করে ৯ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছেন উদ্যোক্তারা। যদিও এ বছর রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ কোটি ডলার।
অর্থাৎ চলতি অর্থবছর শেষ হবার দুমাস আগেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসের (জুলাই-এপ্রিল) এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি।
স্থানীয় বাজারেও চাহিদা বাড়ছে দেশি ব্র্যান্ডের ফার্নিচারের। উদ্যোক্তারা বলছেন, কাঁচামালের আমদানি শুল্ক কমালে রপ্তানিতে আরও বড় ভূমিকা রাখবে ফার্নিচার। অর্থনীতিবিদরাও বলছেন, অন্য রপ্তানি শিল্পের মতো এ খাতেও যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে কাঁচামাল আমদানিতে বিশেষ শুল্ক সুবিধা দেওয়া উচিত।
বাংলাদেশ ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রিজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফআইওএ) চেয়ারম্যান ও হাতিল ফার্নিচার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান বলেন, করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক বিশ্বে ফার্নিচারের চাহিদা একটু একটু করে বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য যুদ্ধের একটা প্রভাব এখানে পড়েছে। চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে আমরা কিছু অর্ডার পাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কেউ কেউ নতুন করে রপ্তানি করছে। অনেক দেশই আগে ফার্নিচার কিনতে শুধু চায়নার ওপর নির্ভরশীল ছিল। তারা এখন দ্বিতীয় বা তৃতীয় সোর্স (উৎস) হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নিয়েছে। ম্যাট্রেস ও পিলো এগুলোও কিন্তু ফার্নিচার ক্যাটাগরির। এ ধরনের পণ্যের চাহিদাও বিশ্ব বাজারে বাড়ছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৯ মে, ২০২২,  9:30 PM

news image

ধীরে ধীরে বিদেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশে তৈরি আসবাব ও গৃহস্থালি পণ্য। গত এক দশক ধরে এই পণ্য রপ্তানি থেকে আয় বাড়ছে। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পণ্যটি রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৬ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
বিগত চার বছরে দেশের ফার্নিচার খাতের রপ্তানি দেড়গুণ বেড়েছে। বিগত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ফার্নিচার রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৭ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে ফার্নিচার রপ্তানি করে ৯ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছেন উদ্যোক্তারা। যদিও এ বছর রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ কোটি ডলার।
অর্থাৎ চলতি অর্থবছর শেষ হবার দুমাস আগেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসের (জুলাই-এপ্রিল) এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি।
স্থানীয় বাজারেও চাহিদা বাড়ছে দেশি ব্র্যান্ডের ফার্নিচারের। উদ্যোক্তারা বলছেন, কাঁচামালের আমদানি শুল্ক কমালে রপ্তানিতে আরও বড় ভূমিকা রাখবে ফার্নিচার। অর্থনীতিবিদরাও বলছেন, অন্য রপ্তানি শিল্পের মতো এ খাতেও যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে কাঁচামাল আমদানিতে বিশেষ শুল্ক সুবিধা দেওয়া উচিত।
বাংলাদেশ ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রিজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফআইওএ) চেয়ারম্যান ও হাতিল ফার্নিচার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান বলেন, করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক বিশ্বে ফার্নিচারের চাহিদা একটু একটু করে বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য যুদ্ধের একটা প্রভাব এখানে পড়েছে। চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে আমরা কিছু অর্ডার পাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কেউ কেউ নতুন করে রপ্তানি করছে। অনেক দেশই আগে ফার্নিচার কিনতে শুধু চায়নার ওপর নির্ভরশীল ছিল। তারা এখন দ্বিতীয় বা তৃতীয় সোর্স (উৎস) হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নিয়েছে। ম্যাট্রেস ও পিলো এগুলোও কিন্তু ফার্নিচার ক্যাটাগরির। এ ধরনের পণ্যের চাহিদাও বিশ্ব বাজারে বাড়ছে।