১০ মাসেই রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে ফার্নিচার

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৯ মে, ২০২২, 9:30 PM

১০ মাসেই রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে ফার্নিচার
ধীরে ধীরে বিদেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশে তৈরি আসবাব ও গৃহস্থালি পণ্য। গত এক দশক ধরে এই পণ্য রপ্তানি থেকে আয় বাড়ছে। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পণ্যটি রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৬ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
বিগত চার বছরে দেশের ফার্নিচার খাতের রপ্তানি দেড়গুণ বেড়েছে। বিগত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ফার্নিচার রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৭ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে ফার্নিচার রপ্তানি করে ৯ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছেন উদ্যোক্তারা। যদিও এ বছর রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ কোটি ডলার।
অর্থাৎ চলতি অর্থবছর শেষ হবার দুমাস আগেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসের (জুলাই-এপ্রিল) এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি।
স্থানীয় বাজারেও চাহিদা বাড়ছে দেশি ব্র্যান্ডের ফার্নিচারের। উদ্যোক্তারা বলছেন, কাঁচামালের আমদানি শুল্ক কমালে রপ্তানিতে আরও বড় ভূমিকা রাখবে ফার্নিচার। অর্থনীতিবিদরাও বলছেন, অন্য রপ্তানি শিল্পের মতো এ খাতেও যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে কাঁচামাল আমদানিতে বিশেষ শুল্ক সুবিধা দেওয়া উচিত।
বাংলাদেশ ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রিজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফআইওএ) চেয়ারম্যান ও হাতিল ফার্নিচার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান বলেন, করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক বিশ্বে ফার্নিচারের চাহিদা একটু একটু করে বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য যুদ্ধের একটা প্রভাব এখানে পড়েছে। চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে আমরা কিছু অর্ডার পাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কেউ কেউ নতুন করে রপ্তানি করছে। অনেক দেশই আগে ফার্নিচার কিনতে শুধু চায়নার ওপর নির্ভরশীল ছিল। তারা এখন দ্বিতীয় বা তৃতীয় সোর্স (উৎস) হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নিয়েছে। ম্যাট্রেস ও পিলো এগুলোও কিন্তু ফার্নিচার ক্যাটাগরির। এ ধরনের পণ্যের চাহিদাও বিশ্ব বাজারে বাড়ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৯ মে, ২০২২, 9:30 PM

ধীরে ধীরে বিদেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাংলাদেশে তৈরি আসবাব ও গৃহস্থালি পণ্য। গত এক দশক ধরে এই পণ্য রপ্তানি থেকে আয় বাড়ছে। এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পণ্যটি রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৬ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার।
বিগত চার বছরে দেশের ফার্নিচার খাতের রপ্তানি দেড়গুণ বেড়েছে। বিগত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ফার্নিচার রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৭ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার।
চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে ফার্নিচার রপ্তানি করে ৯ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছেন উদ্যোক্তারা। যদিও এ বছর রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ কোটি ডলার।
অর্থাৎ চলতি অর্থবছর শেষ হবার দুমাস আগেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসের (জুলাই-এপ্রিল) এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি।
স্থানীয় বাজারেও চাহিদা বাড়ছে দেশি ব্র্যান্ডের ফার্নিচারের। উদ্যোক্তারা বলছেন, কাঁচামালের আমদানি শুল্ক কমালে রপ্তানিতে আরও বড় ভূমিকা রাখবে ফার্নিচার। অর্থনীতিবিদরাও বলছেন, অন্য রপ্তানি শিল্পের মতো এ খাতেও যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে কাঁচামাল আমদানিতে বিশেষ শুল্ক সুবিধা দেওয়া উচিত।
বাংলাদেশ ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রিজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফআইওএ) চেয়ারম্যান ও হাতিল ফার্নিচার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান বলেন, করোনা পরবর্তী স্বাভাবিক বিশ্বে ফার্নিচারের চাহিদা একটু একটু করে বাড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য যুদ্ধের একটা প্রভাব এখানে পড়েছে। চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে আমরা কিছু অর্ডার পাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কেউ কেউ নতুন করে রপ্তানি করছে। অনেক দেশই আগে ফার্নিচার কিনতে শুধু চায়নার ওপর নির্ভরশীল ছিল। তারা এখন দ্বিতীয় বা তৃতীয় সোর্স (উৎস) হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নিয়েছে। ম্যাট্রেস ও পিলো এগুলোও কিন্তু ফার্নিচার ক্যাটাগরির। এ ধরনের পণ্যের চাহিদাও বিশ্ব বাজারে বাড়ছে।