বাংলাদেশ ইইউ দেশসমূহে রফতানি আরো ১৮ বিলিয়ন ডলার বাড়াতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
২৯ অক্টোবর, ২০২২, 9:30 PM

বাংলাদেশ ইইউ দেশসমূহে রফতানি আরো ১৮ বিলিয়ন ডলার বাড়াতে পারে
বাংলাদেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ২৭টি দেশে ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি করেছে যা উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পণ্যের বহুমুখীকরনের মাধ্যমে আরও ১৮ বিলিয়ন ডলার বাড়ানো যেতে পারে। এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ফ্রেডরিখ-এবার্ট-স্টিফটাং (এফইএস) বাংলাদেশের সহযোগিতায় রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) ‘স্ট্রেংথেনিং বাংলাদেশ-ইইউ ট্রেড অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন: ইস্যুস অ্যান্ড পলিসি প্রায়োরিটিস’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ’র রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন র্যাপিডের চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক। ইআরডি সচিব শরিফা খান বলেন, ইইউ সকল পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও উন্নয়ন সহযোগী। তিনি গ্র্যাজুয়েশনের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান জানান।
অনলাইন ডেস্ক
২৯ অক্টোবর, ২০২২, 9:30 PM

বাংলাদেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ২৭টি দেশে ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি করেছে যা উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পণ্যের বহুমুখীকরনের মাধ্যমে আরও ১৮ বিলিয়ন ডলার বাড়ানো যেতে পারে। এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ফ্রেডরিখ-এবার্ট-স্টিফটাং (এফইএস) বাংলাদেশের সহযোগিতায় রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) ‘স্ট্রেংথেনিং বাংলাদেশ-ইইউ ট্রেড অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন: ইস্যুস অ্যান্ড পলিসি প্রায়োরিটিস’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ’র রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন র্যাপিডের চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক। ইআরডি সচিব শরিফা খান বলেন, ইইউ সকল পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও উন্নয়ন সহযোগী। তিনি গ্র্যাজুয়েশনের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান জানান।