শিরোনামঃ
জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ বিটিএ’র পক্ষ থেকে নব নিযুক্ত পরিচালককে অভিনন্দন বিকাশ দেওয়ান ছিলেন একজন সফল এমডি জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ কক্সবাজার বঙ্গবন্ধু বীচ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বীচ বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অবস্থান ও বিক্ষোভ মিছিল বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল শ্রমিক নেতৃবৃন্দের শ্রদ্ধা

আবারও কলকাতায় ফিরছে বাংলাদেশ বইমেলা

#
news image

করোনা মহামারি কাটিয়ে দীর্ঘ দুই বছর পর কলকাতায় শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ বইমেলার দশম আসর। শুধু বাংলাদেশের বইয়ের পসরা নিয়ে কলকাতায় শেষ বইমেলা হয়েছিল ২০১৯ সালে।

শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) এই বইমেলার উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনি। সম্মানিত অতিথি হিসেবে থাকবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মনজরুল ইসলাম।

বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি ঢাকার সম্মিলিত উদ্যোগে চলতি বছর এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে কলকাতার বইপাড়া বলে পরিচিত কলেজ স্ট্রিট সংলগ্ন কলেজ স্কোয়ার প্রাঙ্গণে। ১০ম বাংলাদেশ বইমেলা চলবে ২ থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মেলা চলবে দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা অবধি।

প্রতিবারের মতো এ বছরও বাংলাদেশের বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় প্রকাশনা, প্রতিষ্ঠান এই মেলায় অংশ নিচ্ছে। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৭৭টি বাংলাদেশি প্রকাশনার বই কলকাতার পাঠকদের কাছে হাজির করা হবে। মেলামঞ্চে প্রতি সন্ধ্যায় থাকবে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার, কবিতা পাঠ, বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের শিল্পীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।

বইমেলা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের বাংলাদেশ গ্যালারিতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

কলকাতায় ২০১১ সালে বাংলাদেশ বইমেলার পথচলা শুরু। সূচনালগ্নে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল গগনেন্দ্র প্রদর্শনশালার ঘরে। শুরু হলেও নির্দিষ্টস্থানে মেলাটিকে রাখা যায়নি। বারবার পরিবর্তন হয়েছে স্থান ও সময়। এরপর নন্দন-রবীন্দ্রসদন চত্বর ঘুরে বাংলাদেশ বইমেলা হয়ে আসছিল রবীন্দ্রসদনের পশ্চিম পাশে মোহরকুঞ্জ প্রাঙ্গণে। শেষবার সেখানেই হয়েছিল বইমেলা। এবার ফের স্থান পরিবর্তন করে চলে এলো কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে।

আয়োজকদের মতে, কলকাতার বইপাড়া এমন একটা অঞ্চল যেখানে নিত্যদিন ভিড় লেগে থাকে। একদিকে যেমন গোটা বাংলার পাইকারি ও খুচরা বইয়ের বাজার এই কলেজ স্ট্রিট, অপরদিকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে কলেজ স্ট্রিটে। এছাড়া বাড়তি পাওনা কফি হাউসের আড্ডাপ্রেমীদের জমায়েত। ফলে কলেজ স্ট্রিট মানে বাংলাদেশ বইমেলার বাড়তি প্রচার। সেটাই আসল উদ্দেশ্য।

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি মাজারুল ইসলাম বলেন, আমরা মনে করি কলকাতায় বাংলাদেশ বইমেলার মূল উদ্দেশ্য শুধু ব্যবসায়িক নয়। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের মানুষের মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করা।

অনলাইন ডেস্ক

০২ ডিসেম্বর, ২০২২,  2:02 AM

news image

করোনা মহামারি কাটিয়ে দীর্ঘ দুই বছর পর কলকাতায় শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ বইমেলার দশম আসর। শুধু বাংলাদেশের বইয়ের পসরা নিয়ে কলকাতায় শেষ বইমেলা হয়েছিল ২০১৯ সালে।

শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) এই বইমেলার উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনি। সম্মানিত অতিথি হিসেবে থাকবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মনজরুল ইসলাম।

বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি ঢাকার সম্মিলিত উদ্যোগে চলতি বছর এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে কলকাতার বইপাড়া বলে পরিচিত কলেজ স্ট্রিট সংলগ্ন কলেজ স্কোয়ার প্রাঙ্গণে। ১০ম বাংলাদেশ বইমেলা চলবে ২ থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মেলা চলবে দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা অবধি।

প্রতিবারের মতো এ বছরও বাংলাদেশের বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় প্রকাশনা, প্রতিষ্ঠান এই মেলায় অংশ নিচ্ছে। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে মোট ৭৭টি বাংলাদেশি প্রকাশনার বই কলকাতার পাঠকদের কাছে হাজির করা হবে। মেলামঞ্চে প্রতি সন্ধ্যায় থাকবে বিষয়ভিত্তিক সেমিনার, কবিতা পাঠ, বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের শিল্পীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।

বইমেলা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের বাংলাদেশ গ্যালারিতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

কলকাতায় ২০১১ সালে বাংলাদেশ বইমেলার পথচলা শুরু। সূচনালগ্নে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল গগনেন্দ্র প্রদর্শনশালার ঘরে। শুরু হলেও নির্দিষ্টস্থানে মেলাটিকে রাখা যায়নি। বারবার পরিবর্তন হয়েছে স্থান ও সময়। এরপর নন্দন-রবীন্দ্রসদন চত্বর ঘুরে বাংলাদেশ বইমেলা হয়ে আসছিল রবীন্দ্রসদনের পশ্চিম পাশে মোহরকুঞ্জ প্রাঙ্গণে। শেষবার সেখানেই হয়েছিল বইমেলা। এবার ফের স্থান পরিবর্তন করে চলে এলো কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে।

আয়োজকদের মতে, কলকাতার বইপাড়া এমন একটা অঞ্চল যেখানে নিত্যদিন ভিড় লেগে থাকে। একদিকে যেমন গোটা বাংলার পাইকারি ও খুচরা বইয়ের বাজার এই কলেজ স্ট্রিট, অপরদিকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে কলেজ স্ট্রিটে। এছাড়া বাড়তি পাওনা কফি হাউসের আড্ডাপ্রেমীদের জমায়েত। ফলে কলেজ স্ট্রিট মানে বাংলাদেশ বইমেলার বাড়তি প্রচার। সেটাই আসল উদ্দেশ্য।

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি মাজারুল ইসলাম বলেন, আমরা মনে করি কলকাতায় বাংলাদেশ বইমেলার মূল উদ্দেশ্য শুধু ব্যবসায়িক নয়। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের মানুষের মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করা।