সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৯ মার্চ, ২০২৪, 2:25 PM
সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ
৯ই মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল চেয়ারম্যান মোঃ সোলায়মান মিয়া বলেন কোটা বাতিলের কোন আন্দোলন বাংলাদেশে হয়নি কোটা সংস্কারের আন্দোলন হলেও মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করা হয়েছে যা খুবই দুঃখজনক ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জন্য অশনি সংকেত। কোটা বাতিল ছিল সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত।
বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য অপমান জনক।
খুব শীঘ্রই কোটা ফেরত দেওয়া না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব। সংগঠনের মহাসচিব শফিকুল ইসলাম বাবু বলেন স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্রের কারণেই কোটা বাতিল করা হয়েছে, আরো গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শাহ আলম পাঠান সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান, আমিনুল ইসলাম সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান, মোঃ জুয়েল মিয়া সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান , আবু সুফিয়ান ভূঁইয়া ফারুক, আলমগীর কবির সোহাগ মামুন হাওলাদার,সুফিয়ান বিশ্বাস,মোহাম্মদ সারোয়ার হাসান যুগ্ন মহাসচিব। সারোয়ার আলম মাসুদ যুব ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল হক পলিন কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল আলম প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, মো শের আলী সাংগঠনিক সম্পাদক, হাওয়ানোর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা জেলার সভাপতি কামরুল ইসলাম সাউদ, মহানগর দক্ষিণেশ্বর সভাপতি কাজী ইমন কিশোরগঞ্জ জেলার সভাপতি আব্দুর রব বিপ্ল ফরিদপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক রোমান চৌধুরী বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন
৭ দফা দাবি সমূহ:
(১) মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ করণসহ সকল পদে কোটা ফেরত চাই,দিতে হবে। ঢাকার বাতাসে উচ্চমাত্রা বায়ু দূষণ হচ্ছে পরিবেশ রক্ষার দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
(২) বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইন পাশ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রেণী ও মর্যাদা নির্ধারণসহ ,স্বল্প সুদে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ঋণ ও সম্মানীভাতা বৃদ্ধি করতে হবে ।
(৩) বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের চাকরির অবসরের বয়স- ৬১ বছর করতে হবে যা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এখনো ৬১ বৎসর বলবৎ আছে। স্বয়ংক্রিয় ভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের প্রাপ্য অধিকার।
(৪) মানব সেবায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের জন্য জাতীয় সংসদে ৫০ (পঞ্চাশ) টি আসন ও জেলা পরিষদ সহ সকল পরিষদে , গভর্ণিং কমিটি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটিতে ০২(দুই) জন করে সদস্য বাধ্যতামূলক সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে।
(৫) জামুকা অনুমোদিত, নিবন্ধন প্রক্রিয়া দিন বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ, সকল জেলা, মহানগর, উপজেলায় সক্রিয় কমিটি আছে, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ও স্থাপনায় অফিস বরাদ্দের দাবি জানাচ্ছি।
(৬) বাজারে হঠাৎ মূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেট, ঘুষ, দূর্নীতি-মাদকের -বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখা সহ নিত্য -প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের বাজার তদারকি ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, বিদেশে টাকা পাচার বন্ধে কঠিন আইন করতে হবে।
(৭) বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী অথবা বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনীদের নামে ভাতা চালু রাখতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৯ মার্চ, ২০২৪, 2:25 PM
৯ই মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল চেয়ারম্যান মোঃ সোলায়মান মিয়া বলেন কোটা বাতিলের কোন আন্দোলন বাংলাদেশে হয়নি কোটা সংস্কারের আন্দোলন হলেও মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করা হয়েছে যা খুবই দুঃখজনক ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জন্য অশনি সংকেত। কোটা বাতিল ছিল সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত।
বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য অপমান জনক।
খুব শীঘ্রই কোটা ফেরত দেওয়া না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব। সংগঠনের মহাসচিব শফিকুল ইসলাম বাবু বলেন স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্রের কারণেই কোটা বাতিল করা হয়েছে, আরো গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শাহ আলম পাঠান সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান, আমিনুল ইসলাম সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান, মোঃ জুয়েল মিয়া সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান , আবু সুফিয়ান ভূঁইয়া ফারুক, আলমগীর কবির সোহাগ মামুন হাওলাদার,সুফিয়ান বিশ্বাস,মোহাম্মদ সারোয়ার হাসান যুগ্ন মহাসচিব। সারোয়ার আলম মাসুদ যুব ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল হক পলিন কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল আলম প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, মো শের আলী সাংগঠনিক সম্পাদক, হাওয়ানোর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা জেলার সভাপতি কামরুল ইসলাম সাউদ, মহানগর দক্ষিণেশ্বর সভাপতি কাজী ইমন কিশোরগঞ্জ জেলার সভাপতি আব্দুর রব বিপ্ল ফরিদপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক রোমান চৌধুরী বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন
৭ দফা দাবি সমূহ:
(১) মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ করণসহ সকল পদে কোটা ফেরত চাই,দিতে হবে। ঢাকার বাতাসে উচ্চমাত্রা বায়ু দূষণ হচ্ছে পরিবেশ রক্ষার দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
(২) বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইন পাশ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রেণী ও মর্যাদা নির্ধারণসহ ,স্বল্প সুদে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ঋণ ও সম্মানীভাতা বৃদ্ধি করতে হবে ।
(৩) বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের চাকরির অবসরের বয়স- ৬১ বছর করতে হবে যা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এখনো ৬১ বৎসর বলবৎ আছে। স্বয়ংক্রিয় ভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের প্রাপ্য অধিকার।
(৪) মানব সেবায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের জন্য জাতীয় সংসদে ৫০ (পঞ্চাশ) টি আসন ও জেলা পরিষদ সহ সকল পরিষদে , গভর্ণিং কমিটি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটিতে ০২(দুই) জন করে সদস্য বাধ্যতামূলক সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে।
(৫) জামুকা অনুমোদিত, নিবন্ধন প্রক্রিয়া দিন বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ, সকল জেলা, মহানগর, উপজেলায় সক্রিয় কমিটি আছে, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ও স্থাপনায় অফিস বরাদ্দের দাবি জানাচ্ছি।
(৬) বাজারে হঠাৎ মূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেট, ঘুষ, দূর্নীতি-মাদকের -বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখা সহ নিত্য -প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের বাজার তদারকি ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, বিদেশে টাকা পাচার বন্ধে কঠিন আইন করতে হবে।
(৭) বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী অথবা বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনীদের নামে ভাতা চালু রাখতে হবে।