শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

সরকারি মেডিক্যাল কলেজে আসন আরও বাড়বে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

#
news image

সরকারি মেডিক্যাল কলেজে আসন সংখ্যা বাড়ানোসহ শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।  

বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে দেশের হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম সংক্রান্ত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, আমরা সিট (আসন) বাড়াচ্ছি। বেসরকারিতে সিট সাড়ে ছয় হাজারের মতো আছে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজে সিট আছে সাড়ে চার হাজারের মতো। আমরা গত তিন বছরে প্রায় ১২শ’ সিট বাড়িয়েছি সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোতে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজে আরও সিট বাড়াবো, যাতে আমাদের ছেলে-মেয়েরা বিনা পয়সায় ডাক্তারি শিক্ষা লাভ করতে পারেন। তবে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের আসন সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

তিনি বলেন, সভায় আমরা বেশকিছু আলোচনা করেছি। আমাদের মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, নার্সিংয়ের শিক্ষা, ম্যাটস আইএইচটি-এ সবগুলোর বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের ল্যাবরেটরি যেটা প্রয়োজন, আধুনিকায়নের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

নতুন নতুন যেখানে মেডিক্যাল কলেজ হয়েছে সেখানে শিক্ষক কম রয়েছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, আমরা দেখেছি, আমরা আতঙ্কিত হবো না কিন্তু আমরা শঙ্কিত যে আমাদের শিক্ষকের হার খুব কম। প্রফেসর যা প্রয়োজন তার তুলনায় দেশে বর্তমানে অর্ধেক রয়েছে। আমরা এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। নতুন নিয়োগের মাধ্যমে, পদোন্নতি দিয়ে এবং ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে আমরা এটি পূরণ করার চেষ্টা করবো।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর একটা নির্দেশনা রয়েছে, রিসার্চে গুরুত্ব দেওয়া রিসার্চ আমাদের দেশে খুব কম হয়। আমরা রিসার্চের ওপর গুরুত্ব দিয়েছি।

টিকা কার্যক্রম নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৮৬টি কেন্দ্রে শিশুদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আমরা দেশবাসীকে বিশেষ করে অভিভাবকদের আহ্বান করছি, তারা যেন ৫-১১ বছরের শিশুকে টিকাকেন্দ্রে নিয়ে আসেন ও টিকা দেন।

কবে নাগাদ সারা দেশে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে আমরা সারাদেশে টিকা কার্যক্রম করবো। এটা চলমান থাকবে। এক ডোজ করে যদি দেই তাহলে আমাদের প্রায় আড়াই কোটি টিকা লাগবে। যেটা আমরা পর্যায়ক্রমে পাবো আর কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ মুহুর্তে আমাদের হাতে ৩০ লাখ টিকা রয়েছে। আরও এক কোটি টিকার প্রতিশ্রুতি পেয়েছি।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৫ আগস্ট, ২০২২,  9:56 PM

news image

সরকারি মেডিক্যাল কলেজে আসন সংখ্যা বাড়ানোসহ শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।  

বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে দেশের হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম সংক্রান্ত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, আমরা সিট (আসন) বাড়াচ্ছি। বেসরকারিতে সিট সাড়ে ছয় হাজারের মতো আছে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজে সিট আছে সাড়ে চার হাজারের মতো। আমরা গত তিন বছরে প্রায় ১২শ’ সিট বাড়িয়েছি সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোতে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজে আরও সিট বাড়াবো, যাতে আমাদের ছেলে-মেয়েরা বিনা পয়সায় ডাক্তারি শিক্ষা লাভ করতে পারেন। তবে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের আসন সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

তিনি বলেন, সভায় আমরা বেশকিছু আলোচনা করেছি। আমাদের মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, নার্সিংয়ের শিক্ষা, ম্যাটস আইএইচটি-এ সবগুলোর বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের ল্যাবরেটরি যেটা প্রয়োজন, আধুনিকায়নের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

নতুন নতুন যেখানে মেডিক্যাল কলেজ হয়েছে সেখানে শিক্ষক কম রয়েছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, আমরা দেখেছি, আমরা আতঙ্কিত হবো না কিন্তু আমরা শঙ্কিত যে আমাদের শিক্ষকের হার খুব কম। প্রফেসর যা প্রয়োজন তার তুলনায় দেশে বর্তমানে অর্ধেক রয়েছে। আমরা এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। নতুন নিয়োগের মাধ্যমে, পদোন্নতি দিয়ে এবং ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে আমরা এটি পূরণ করার চেষ্টা করবো।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর একটা নির্দেশনা রয়েছে, রিসার্চে গুরুত্ব দেওয়া রিসার্চ আমাদের দেশে খুব কম হয়। আমরা রিসার্চের ওপর গুরুত্ব দিয়েছি।

টিকা কার্যক্রম নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৮৬টি কেন্দ্রে শিশুদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আমরা দেশবাসীকে বিশেষ করে অভিভাবকদের আহ্বান করছি, তারা যেন ৫-১১ বছরের শিশুকে টিকাকেন্দ্রে নিয়ে আসেন ও টিকা দেন।

কবে নাগাদ সারা দেশে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে আমরা সারাদেশে টিকা কার্যক্রম করবো। এটা চলমান থাকবে। এক ডোজ করে যদি দেই তাহলে আমাদের প্রায় আড়াই কোটি টিকা লাগবে। যেটা আমরা পর্যায়ক্রমে পাবো আর কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ মুহুর্তে আমাদের হাতে ৩০ লাখ টিকা রয়েছে। আরও এক কোটি টিকার প্রতিশ্রুতি পেয়েছি।