শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

গল্প বলার স্বাধীনতা চান শিল্পীরা

#
news image

দর্শকপ্রিয় চলচ্চিত্র ‘হাওয়া’র বিরুদ্ধে মামলা এবং ‘শনিবার বিকেল’ ছবির মুক্তি আটকে রাখার ঘটনায় সরব দেশের নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা। আর তাইতো এদিন নিজেদের কাঁটাতারে বন্দি করে ভিন্ন প্রতিবাদে সামিল হলেন তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘গল্প বলার স্বাধীনতা চাই’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা। প্রতিবাদ হিসেবে নিজেদের সামনে রাখা হয় কাঁটাতারের বেড়া! সংবাদ সম্মেলনে মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ সিনেমার বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবি ও মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘শনিবার বিকেল’ সিমেনার ছাড়পত্র না পাওয়ার ব্যাখ্যা চান শিল্পী-কলাকুশলীরা। এ সময় গল্প বলার স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা। এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, মোরশেদুল ইসলাম, তারিক আনাম খান, শম্পা রেজা, আফসানা মিমি, নুরুল আলম আতিক, মাসুম রেজা, কামার আহমেদ সাইমন, অমিতাভ রেজা, পিপলু আর খান, মেজবাউর রহমান সুমন, জয়া আহসান, চঞ্চল চৌধুরী, গাউসুল আলম শাওন, ইরেশ যাকের, আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারি মম, আফরান নিশো সহ শিল্প-সংস্কৃতির অনেকে।
সেখানে নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা ৫টি দাবি জানিয়েছেন। সেগুলো হলো-
১. ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে করা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
২. ‘শনিবার বিকেল’ চলচ্চিত্র কেন সেন্সর ছাড়পত্র পেল না তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা।
৩. বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড বাতিল করতে হবে এবং প্রস্তাবিত চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইনের ক্ষেত্রে সকল অংশীজনের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে একটি আধুনিক ও অন্তভুক্তিমূলক চলচ্চিত্র সাটিফিকেশন আইন প্রণয়ন করতে হবে।
৪. প্রস্তাবিত ওটিটি নীতিমালার ক্ষেত্রে সকল অংশীজনের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে একটি আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ওটিটি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
৫. চলচ্চিত্র বা কনটেন্ট বিষয়ক কোন মামলা দায়ের করার আগে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের (যেমন: খসড়া ওটিটি নীতিমালায় প্ল্যাটফর্মগুলোতে আলাদা কমিশন বোর্ড তৈরির প্রস্তাব আছে, এ জাতীয় কোন কর্তৃপক্ষের) সাথে আলোচনা করে নিতে হবে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৫ আগস্ট, ২০২২,  11:18 PM

news image

দর্শকপ্রিয় চলচ্চিত্র ‘হাওয়া’র বিরুদ্ধে মামলা এবং ‘শনিবার বিকেল’ ছবির মুক্তি আটকে রাখার ঘটনায় সরব দেশের নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা। আর তাইতো এদিন নিজেদের কাঁটাতারে বন্দি করে ভিন্ন প্রতিবাদে সামিল হলেন তারা। গতকাল বৃহস্পতিবার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘গল্প বলার স্বাধীনতা চাই’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা। প্রতিবাদ হিসেবে নিজেদের সামনে রাখা হয় কাঁটাতারের বেড়া! সংবাদ সম্মেলনে মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ সিনেমার বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবি ও মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘শনিবার বিকেল’ সিমেনার ছাড়পত্র না পাওয়ার ব্যাখ্যা চান শিল্পী-কলাকুশলীরা। এ সময় গল্প বলার স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা। এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, মোরশেদুল ইসলাম, তারিক আনাম খান, শম্পা রেজা, আফসানা মিমি, নুরুল আলম আতিক, মাসুম রেজা, কামার আহমেদ সাইমন, অমিতাভ রেজা, পিপলু আর খান, মেজবাউর রহমান সুমন, জয়া আহসান, চঞ্চল চৌধুরী, গাউসুল আলম শাওন, ইরেশ যাকের, আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারি মম, আফরান নিশো সহ শিল্প-সংস্কৃতির অনেকে।
সেখানে নির্মাতা, শিল্পী ও কলাকুশলীরা ৫টি দাবি জানিয়েছেন। সেগুলো হলো-
১. ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে করা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
২. ‘শনিবার বিকেল’ চলচ্চিত্র কেন সেন্সর ছাড়পত্র পেল না তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা।
৩. বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড বাতিল করতে হবে এবং প্রস্তাবিত চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইনের ক্ষেত্রে সকল অংশীজনের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে একটি আধুনিক ও অন্তভুক্তিমূলক চলচ্চিত্র সাটিফিকেশন আইন প্রণয়ন করতে হবে।
৪. প্রস্তাবিত ওটিটি নীতিমালার ক্ষেত্রে সকল অংশীজনের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে একটি আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ওটিটি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
৫. চলচ্চিত্র বা কনটেন্ট বিষয়ক কোন মামলা দায়ের করার আগে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের (যেমন: খসড়া ওটিটি নীতিমালায় প্ল্যাটফর্মগুলোতে আলাদা কমিশন বোর্ড তৈরির প্রস্তাব আছে, এ জাতীয় কোন কর্তৃপক্ষের) সাথে আলোচনা করে নিতে হবে।