শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত রাখতে সাজেদা চৌধুরী ছিলেন অকুতোভয়: হাছান মাহমুদ

#
news image

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জাতীয় সংসদের দীর্ঘতম সময়ের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে এমন একজন বর্ণাঢ্য সংগ্রামীর জীবনাবসান ঘটেছে, যিনি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে অকুতোভয় নেত্রী। 
আজ সোমবার বিকেলে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সদ্য প্রয়াত সাজেদা চৌধুরীর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, দলের দু:সময়ে, স্বাধীনতা সংগ্রামে, স্বাধীনতা যুদ্ধে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। ১৯৮১ সালে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তার সাথে সবসময় ছায়ার মতো ছিলেন সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া ২০০৭-২০০৮ সালে যখন অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তখন বেগম সাজেদা চৌধুরী নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। 
আওয়ামী লীগের ইতিহাস তো বটেই, বাংলাদেশের ইতিহাস লিখতে হলে বেগম সাজেদা চৌধুরীর কথা আসে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন, কিন্তু আমাদের কামনা ছিল, তিনি যেন বহুদিন ধরে আমাদের সাথে থাকেন। তার এই বিদায় আমাদের জন্য প্রচন্ড বেদনার, আওয়ামী লীগের জন্য প্রচন্ড বেদনার। আমরা সকলে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। 

অনলাইন ডেস্ক

১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  9:57 PM

news image

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জাতীয় সংসদের দীর্ঘতম সময়ের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে এমন একজন বর্ণাঢ্য সংগ্রামীর জীবনাবসান ঘটেছে, যিনি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে অকুতোভয় নেত্রী। 
আজ সোমবার বিকেলে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সদ্য প্রয়াত সাজেদা চৌধুরীর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, দলের দু:সময়ে, স্বাধীনতা সংগ্রামে, স্বাধীনতা যুদ্ধে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। ১৯৮১ সালে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তার সাথে সবসময় ছায়ার মতো ছিলেন সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া ২০০৭-২০০৮ সালে যখন অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তখন বেগম সাজেদা চৌধুরী নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। 
আওয়ামী লীগের ইতিহাস তো বটেই, বাংলাদেশের ইতিহাস লিখতে হলে বেগম সাজেদা চৌধুরীর কথা আসে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন, কিন্তু আমাদের কামনা ছিল, তিনি যেন বহুদিন ধরে আমাদের সাথে থাকেন। তার এই বিদায় আমাদের জন্য প্রচন্ড বেদনার, আওয়ামী লীগের জন্য প্রচন্ড বেদনার। আমরা সকলে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।