শিরোনামঃ
মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ

পিএসসিতে চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ চলছেই

#
news image

পূর্ব প্রচলিত নিয়ম বহাল রেখে ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার পদে  সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশের দাবিতে গত রোববার থেকে সরকারি কর্ম কমিশনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে তালিকার অপেক্ষমান চাকরিপ্রত্যাশীরা।

তারা দিনভর ঢাকার আগারগাঁওয়ে পিএসসি ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে অবস্থানের পাশাপাশি তারা মানববন্ধনও করে।

আন্দোলনকারীরা সবাই সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৪০তম বিসিএসের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

তারা জানান, সম্প্রতি বিসিএস থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশের নিয়মে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোনো বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য নন-ক্যাডার শূন্য পদে সুপারিশ করা হবে। এতে অপেক্ষারত চাকরিপ্রত্যাশীরা সমস্যায় পড়েছেন।

নতুন সিদ্ধান্তের ফলেই বর্তমান সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানান ওই ‍বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার তালিকার অপেক্ষমান এক প্রার্থী।

তিনি বলেন, “৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর। ওই তারিখ পর্যন্ত যত পদ শূন্য ছিল, তার প্রায় সব পদেই ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। ফলে ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার পদে অপেক্ষমান প্রার্থীদের জন্য তেমন কোনো পদ ফাঁকা নেই।

“তাই আমরা চাই ৩৫, ৩৬, ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস থেকে নন-ক্যাডারে প্রার্থীদের যেভাবে সুপারিশ করা হয়েছে, আমাদের ক্ষেত্রে তা মানা হোক। ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগ পর্যন্ত নন-ক্যাডার শূন্য পদে ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডারে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হোক।”

আরেক চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, “মহামারীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি আমরা। আমাদের চাকরির বয়সও শেষ। এখন যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়, তাহলে আমরা সুপারিশবঞ্চিত হব।

“আমরা এখানে অবস্থান করছি ঠিকই, কিন্তু পিএসসি থেকে আমাদের সাথে কেউ কথা বলছে না। এটা খুবই অমানবিক বিষয়।”

দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিক্ষোভরত এ্ই চাকরিপ্রার্থীরা।

এ বিষয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

অনলাইন ডেস্ক

০১ নভেম্বর, ২০২২,  11:32 PM

news image

পূর্ব প্রচলিত নিয়ম বহাল রেখে ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার পদে  সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থীকে সুপারিশের দাবিতে গত রোববার থেকে সরকারি কর্ম কমিশনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে তালিকার অপেক্ষমান চাকরিপ্রত্যাশীরা।

তারা দিনভর ঢাকার আগারগাঁওয়ে পিএসসি ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে অবস্থানের পাশাপাশি তারা মানববন্ধনও করে।

আন্দোলনকারীরা সবাই সরকারি চাকরিতে নিয়োগে ৪০তম বিসিএসের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

তারা জানান, সম্প্রতি বিসিএস থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশের নিয়মে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোনো বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য নন-ক্যাডার শূন্য পদে সুপারিশ করা হবে। এতে অপেক্ষারত চাকরিপ্রত্যাশীরা সমস্যায় পড়েছেন।

নতুন সিদ্ধান্তের ফলেই বর্তমান সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানান ওই ‍বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার তালিকার অপেক্ষমান এক প্রার্থী।

তিনি বলেন, “৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর। ওই তারিখ পর্যন্ত যত পদ শূন্য ছিল, তার প্রায় সব পদেই ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। ফলে ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার পদে অপেক্ষমান প্রার্থীদের জন্য তেমন কোনো পদ ফাঁকা নেই।

“তাই আমরা চাই ৩৫, ৩৬, ৩৭ ও ৩৮তম বিসিএস থেকে নন-ক্যাডারে প্রার্থীদের যেভাবে সুপারিশ করা হয়েছে, আমাদের ক্ষেত্রে তা মানা হোক। ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের আগ পর্যন্ত নন-ক্যাডার শূন্য পদে ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডারে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হোক।”

আরেক চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, “মহামারীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি আমরা। আমাদের চাকরির বয়সও শেষ। এখন যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়, তাহলে আমরা সুপারিশবঞ্চিত হব।

“আমরা এখানে অবস্থান করছি ঠিকই, কিন্তু পিএসসি থেকে আমাদের সাথে কেউ কথা বলছে না। এটা খুবই অমানবিক বিষয়।”

দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিক্ষোভরত এ্ই চাকরিপ্রার্থীরা।

এ বিষয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।