ঢাকার পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে স্যাটেলাইট সিটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে: ডিএসসিসি মেয়র
অনলাইন ডেস্ক
১৭ নভেম্বর, ২০২২, 10:20 PM
ঢাকার পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে স্যাটেলাইট সিটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ঢাকা শহরকে টেকসই শহর হিসেবে গড়ে তুলতে এবং ঢাকাকে বাঁচাতে পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে স্যাটেলাইট সিটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি নতুন পরিকল্পনা নিয়েছেন-গ্রাম হবে শহর। ঢাকাকে বাঁচাতে হলে, সেই পরিকল্পনার আওতায় আমাদের স্যাটেলাইট সিটি লাগবেই। আশেপাশের শহরগুলোকে আমাদেরকে গড়ে তুলতে হবে। শুধু ঢাকা নয় পার্শ্ববর্তী শহরগুলোকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে ঢাকামুখী অভিবাসন চলতেই থাকবে। প্রতিদিন প্রায় ২ হাজার মানুষ ঢাকায় বসবাস করতে আসে। কিন্তু পৃথিবীর অন্যান্য শহরের মতো আমরা চাই -মানুষ যেন ঢাকায় কমিউট করে এবং কাজ করে চলে যায়। সেজন্য স্যাটেলাইট শহর প্রতিষ্ঠা জরুরি।’
গতরাতে বুয়েটের একাডেমিক কাউন্সিল ভবনে ‘লোকালাইজিং এসডিজিস ফর বেটার সিটি লিভিং’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এসব কথা বলেন। ঢাকা শহরে ৫০ শতাংশ মানুষ যেন হেঁটে পথ চলতে পারে সেজন্য দখলমুক্তি, উচ্ছেদ অভিযান ও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘ঢাকা শহরের জন্য সমন্বিত মহাপরিকল্পনার আওতায় যেসব রাস্তা সংস্কার করছি, তাতে আমরা হাঁটার পথ সৃষ্টি করছি। আমরা চাই ঢাকা শহরের ৫০ ভাগ যাত্রায় যেন মানুষ হেঁটে পথ চলতে পারে। আমরা যেখানেই রাস্তা করছি সেখানে ন্যূনতম ৫ ফুট হাঁটার পথের (ফুটপাত) প্রশস্ততা নির্ধারণ করছি। আপনারা অনেক জায়গায় ঘুরবেন আর দেখবেন। ঢাকা শহরে শুধু ভাঙচুর হচ্ছে। আপনারা মুগদায় যান, মান্ডা যান, কামরাঙ্গীরচর যান, দনিয়া যান -সব জায়গায় ভাঙচুর হচ্ছে। আমরা সবকিছু প্রশস্ত করছি।’
বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং নাগরিক ঢাকা যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। বুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর আব্দুল জাব্বার খান, নাগরিক ঢাকা’র উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) মিজানুর রহমান খান, নাগরিক ঢাকা’র সভাপতি এম নাঈম হোসাইন, বুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ইশরাত ইসলাম, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের সাবেক ডিন প্রফেসর খন্দকার সাব্বির আহমেদ বক্তব্য রাখেন। নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. আফসানা হক অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
অনলাইন ডেস্ক
১৭ নভেম্বর, ২০২২, 10:20 PM
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ঢাকা শহরকে টেকসই শহর হিসেবে গড়ে তুলতে এবং ঢাকাকে বাঁচাতে পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে স্যাটেলাইট সিটি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি নতুন পরিকল্পনা নিয়েছেন-গ্রাম হবে শহর। ঢাকাকে বাঁচাতে হলে, সেই পরিকল্পনার আওতায় আমাদের স্যাটেলাইট সিটি লাগবেই। আশেপাশের শহরগুলোকে আমাদেরকে গড়ে তুলতে হবে। শুধু ঢাকা নয় পার্শ্ববর্তী শহরগুলোকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে ঢাকামুখী অভিবাসন চলতেই থাকবে। প্রতিদিন প্রায় ২ হাজার মানুষ ঢাকায় বসবাস করতে আসে। কিন্তু পৃথিবীর অন্যান্য শহরের মতো আমরা চাই -মানুষ যেন ঢাকায় কমিউট করে এবং কাজ করে চলে যায়। সেজন্য স্যাটেলাইট শহর প্রতিষ্ঠা জরুরি।’
গতরাতে বুয়েটের একাডেমিক কাউন্সিল ভবনে ‘লোকালাইজিং এসডিজিস ফর বেটার সিটি লিভিং’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এসব কথা বলেন। ঢাকা শহরে ৫০ শতাংশ মানুষ যেন হেঁটে পথ চলতে পারে সেজন্য দখলমুক্তি, উচ্ছেদ অভিযান ও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘ঢাকা শহরের জন্য সমন্বিত মহাপরিকল্পনার আওতায় যেসব রাস্তা সংস্কার করছি, তাতে আমরা হাঁটার পথ সৃষ্টি করছি। আমরা চাই ঢাকা শহরের ৫০ ভাগ যাত্রায় যেন মানুষ হেঁটে পথ চলতে পারে। আমরা যেখানেই রাস্তা করছি সেখানে ন্যূনতম ৫ ফুট হাঁটার পথের (ফুটপাত) প্রশস্ততা নির্ধারণ করছি। আপনারা অনেক জায়গায় ঘুরবেন আর দেখবেন। ঢাকা শহরে শুধু ভাঙচুর হচ্ছে। আপনারা মুগদায় যান, মান্ডা যান, কামরাঙ্গীরচর যান, দনিয়া যান -সব জায়গায় ভাঙচুর হচ্ছে। আমরা সবকিছু প্রশস্ত করছি।’
বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং নাগরিক ঢাকা যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। বুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর আব্দুল জাব্বার খান, নাগরিক ঢাকা’র উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) মিজানুর রহমান খান, নাগরিক ঢাকা’র সভাপতি এম নাঈম হোসাইন, বুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ইশরাত ইসলাম, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের সাবেক ডিন প্রফেসর খন্দকার সাব্বির আহমেদ বক্তব্য রাখেন। নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. আফসানা হক অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।