শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

কোবে গরুর মাংসের ক্রোকেট: এখন কিনলে পাবেন ৩০ বছর পর

#
news image

একসময় আসাহিয়ার সামনে কোবে গরুর মাংসের ক্রোকেট কেনার জন্য লম্বা সারি দেখা যেত। পরে এই খাবার অনলাইনেও জনপ্রিয়তা পায়। তবে চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে খাবারটি সরবরাহ করতে পারেনি আসাহিয়া। বাড়তে থাকে গ্রাহকদের অপেক্ষার পালা। এখন প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বিশেষ এই খাবার অর্ডার করার পর গ্রাহকদের তা হাতে পেতে তিন দশক পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। এমনকি দাম বাড়িয়ে বা বিক্রি সাময়িক বন্ধ রেখেও এটির চাহিদা কমানো যায়নি। চলতি বছরের এপ্রিলে এক নারী হিমায়িত কোবে গরুর মাংসের ক্রোকেট হাতে পেয়ে সেই ছবি টুইটারে পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘২০১৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর খাবারটি অর্ডার করেছিলাম। অবশেষে ৯ বছর পর তা হাতে পেলাম।’ তবে এই নারীর মতো সৌভাগ্য সবার হয় না। চাহিদা অনেক বেশি ও উপকরণের জোগান সীমিত থাকায় কেউ কেউ খাবারটি ৩০ বছর পরে হাতে পাবেন বলে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

কিন্তু কেন এত দীর্ঘ অপেক্ষা? এমন প্রশ্নের জবাবে আসাহিয়ার মালিক সিগেরু নিত্তা জানান, হিমায়িত এই খাবার বানাতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিশেষ জাতের আলু ও তিন বছর বয়সী কোবে গরুর টাটকা মাংস প্রয়োজন। সংরক্ষণ না করে প্রতিদিন সংগ্রহ করা উপকরণ দিয়ে এটা বানানো হয়। মাঝে দীর্ঘদিন আলুর ফলন ভালো হয়নি। তাই খাবারটি প্রয়োজন অনুযায়ী বানানো যায়নি। আর এতেই গ্রাহকদের অপেক্ষার প্রহর দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়।

অনলাইন ডেস্ক

১৯ নভেম্বর, ২০২২,  11:32 PM

news image

একসময় আসাহিয়ার সামনে কোবে গরুর মাংসের ক্রোকেট কেনার জন্য লম্বা সারি দেখা যেত। পরে এই খাবার অনলাইনেও জনপ্রিয়তা পায়। তবে চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে খাবারটি সরবরাহ করতে পারেনি আসাহিয়া। বাড়তে থাকে গ্রাহকদের অপেক্ষার পালা। এখন প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বিশেষ এই খাবার অর্ডার করার পর গ্রাহকদের তা হাতে পেতে তিন দশক পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। এমনকি দাম বাড়িয়ে বা বিক্রি সাময়িক বন্ধ রেখেও এটির চাহিদা কমানো যায়নি। চলতি বছরের এপ্রিলে এক নারী হিমায়িত কোবে গরুর মাংসের ক্রোকেট হাতে পেয়ে সেই ছবি টুইটারে পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘২০১৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর খাবারটি অর্ডার করেছিলাম। অবশেষে ৯ বছর পর তা হাতে পেলাম।’ তবে এই নারীর মতো সৌভাগ্য সবার হয় না। চাহিদা অনেক বেশি ও উপকরণের জোগান সীমিত থাকায় কেউ কেউ খাবারটি ৩০ বছর পরে হাতে পাবেন বলে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

কিন্তু কেন এত দীর্ঘ অপেক্ষা? এমন প্রশ্নের জবাবে আসাহিয়ার মালিক সিগেরু নিত্তা জানান, হিমায়িত এই খাবার বানাতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিশেষ জাতের আলু ও তিন বছর বয়সী কোবে গরুর টাটকা মাংস প্রয়োজন। সংরক্ষণ না করে প্রতিদিন সংগ্রহ করা উপকরণ দিয়ে এটা বানানো হয়। মাঝে দীর্ঘদিন আলুর ফলন ভালো হয়নি। তাই খাবারটি প্রয়োজন অনুযায়ী বানানো যায়নি। আর এতেই গ্রাহকদের অপেক্ষার প্রহর দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়।