শিরোনামঃ
জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত

কম্পিউটারে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের অভিযাত্রা স্মরণীয় রাখতে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ

#
news image

কম্পিউটারে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের  অভিযাত্রা স্মরণীয় করে রাখতে ডাক অধিদপ্তর স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম, ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহর প্রকাশ করেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে দশ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট ও  দশ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন। এ উপলক্ষ্যে পাঁচ টাকা মূল্যমানের ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহরও প্রকাশ করা হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো: মাহবুব-উল আলম, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: হারূন উর রশীদ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

আজ থেকে ৩৫ বছর আগে ১৯৮৭ সালে কম্পিউটারে কম্পোজ করে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়। উন্মোচিত হয় বিজয় বাংলা সফটওয়্যারের মাধ্যমে নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের স্বর্ণালী এক অধ্যায়ের।
ডাক টিকেট অবমুক্তকরন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ডাকটিকিট একটি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তি ও ঘটনার ঐতিহাসিক স্মারক হিসেবে কাজ করে। তিনি বলেন, চিঠি লেখার দিন থাকুক বা না থাকুক ডাকটিকেটের প্রয়োজনীয়তা আছে, থাকবেও। নতুন প্রজন্মকে তাই ডাকটিকেট সংগ্রহে উৎসাহিত করতে হবে। একইভাবে এটি একটি সৃজনশীল কাজ হওয়ায় অঙ্কন-ডিজাইনে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত সৃজনশীল মানুষদেরকে স্মারক ডাকটিকেটের ডিজাইন কাজে লাগাতে হবে।  

মোস্তাফা জব্বার মুদ্রণ যন্ত্রে বাংলা হরফের ক্রমবিকাশ তুলে ধরে বলেন, ১৪৫৪ সালে  জার্মানে মূদ্রণ যন্ত্রের আবিস্কার হলেও পঞ্চানন কর্মকারের হাত ধরে ৩২৪ বছর পর তা হুগলিতে আসে। শীশার হরফে বাংলা প্রকাশনার সেই কঠিন যুগ পেরিয়ে সাপ্তাহিক আনন্দপত্রের প্রকাশনা ছিলো বাঙালির ইতিহাসের একটি অভাবনীয় অধ্যায়। এই অধ্যায়টি’র  উদ্ভাবক কে সেটা বড় বিষয় নয় কিন্তু ইতিহাসের পথ-রেখায় সেটি যাতে মুছে না যায় সেজন্য স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে ডাক অধিদপ্তর সঠিক দায়িত্ব পালন করেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ ডিসেম্বর, ২০২২,  10:21 PM

news image

কম্পিউটারে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের  অভিযাত্রা স্মরণীয় করে রাখতে ডাক অধিদপ্তর স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম, ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহর প্রকাশ করেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে দশ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট ও  দশ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন। এ উপলক্ষ্যে পাঁচ টাকা মূল্যমানের ডাটাকার্ড এবং একটি বিশেষ সীলমোহরও প্রকাশ করা হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো: মাহবুব-উল আলম, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: হারূন উর রশীদ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

আজ থেকে ৩৫ বছর আগে ১৯৮৭ সালে কম্পিউটারে কম্পোজ করে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়। উন্মোচিত হয় বিজয় বাংলা সফটওয়্যারের মাধ্যমে নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে বাংলা পত্রিকা প্রকাশের স্বর্ণালী এক অধ্যায়ের।
ডাক টিকেট অবমুক্তকরন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ডাকটিকিট একটি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তি ও ঘটনার ঐতিহাসিক স্মারক হিসেবে কাজ করে। তিনি বলেন, চিঠি লেখার দিন থাকুক বা না থাকুক ডাকটিকেটের প্রয়োজনীয়তা আছে, থাকবেও। নতুন প্রজন্মকে তাই ডাকটিকেট সংগ্রহে উৎসাহিত করতে হবে। একইভাবে এটি একটি সৃজনশীল কাজ হওয়ায় অঙ্কন-ডিজাইনে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত সৃজনশীল মানুষদেরকে স্মারক ডাকটিকেটের ডিজাইন কাজে লাগাতে হবে।  

মোস্তাফা জব্বার মুদ্রণ যন্ত্রে বাংলা হরফের ক্রমবিকাশ তুলে ধরে বলেন, ১৪৫৪ সালে  জার্মানে মূদ্রণ যন্ত্রের আবিস্কার হলেও পঞ্চানন কর্মকারের হাত ধরে ৩২৪ বছর পর তা হুগলিতে আসে। শীশার হরফে বাংলা প্রকাশনার সেই কঠিন যুগ পেরিয়ে সাপ্তাহিক আনন্দপত্রের প্রকাশনা ছিলো বাঙালির ইতিহাসের একটি অভাবনীয় অধ্যায়। এই অধ্যায়টি’র  উদ্ভাবক কে সেটা বড় বিষয় নয় কিন্তু ইতিহাসের পথ-রেখায় সেটি যাতে মুছে না যায় সেজন্য স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে ডাক অধিদপ্তর সঠিক দায়িত্ব পালন করেছে।