শিরোনামঃ
জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান

দক্ষিণ কোরিয়ায় ওয়ালটনের রিসার্চ সেন্টার চালু

#
news image

দক্ষিণ কোরিয়ায় চালু হলো ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (গবেষণা ও উদ্ভাবন) সেন্টার। এ উদ্দেশ্যে দেশটির খ্যাতনামা একটি ডিজাইন হাউজের সঙ্গে চুক্তি করেছে ওয়ালটন। চুক্তি অনুযায়ী ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যের মান ও ডিজাইনে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ করবে। দক্ষিণ কোরিয়ায় রিসার্চ সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিকমানের পণ্য দিয়ে বিশ্ব জয়ের অগ্রযাত্রায় আরো একধাপ এগিয়ে গেলো ওয়ালটন।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ওয়ালটনের এই উদ্যোগের ফলে পণ্যের মান ও ডিজাইনে আমূল পরিবর্তন আসবে। এতে করে উৎপাদন ব্যয় বাড়লেও, বাংলাদেশের ক্রেতারা প্রকৃত অর্থেই পাবেন আন্তর্জাতিক মান ও ডিজাইনের পণ্য ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। সেই সঙ্গে গ্লোবাল মার্কেটে ওয়ালটন পণ্য আরও বেশি গ্রাহকপ্রিয় হবে।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের হেড অব সাপ্লাই চেইন মোহসিন সরদার, হেড অব সোর্সিং আমিনুল ইসলাম এবং ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের হেড অব আরঅ্যান্ডআই তোফায়েল আহমেদ।

উল্লেখ্য, পরিবর্তিত বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ক্রেতাদের সর্বাধুনিক ডিজাইনের আন্তর্জাতিকমানের পণ্য দিতে এবং গ্লোবাল মার্কেট জয়ের লক্ষ্যে একের পর এক বড় উদ্যোগ নিচ্ছে ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি অর্ধশতাধিক বছরের ঐতিহ্যবাহী ইউরোপীয় তিনটি ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড এবং এর প্রোডাকশন প্ল্যান্ট, ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্ক, প্যাটেন্ট, ডিজাইন এবং সফটওয়্যার লাইসেন্সসহ স্বত্ব লাভ করে। এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় গবেষণা ও উদ্ভাবন সেন্টার স্থাপন করলো; ওয়ালটনের সঙ্গে যুক্ত হলো দেশটির একটি স্বনামধন্য ডিজাইন হাউজ। ওয়ালটনের এসব উদ্যোগ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা লাভে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়ার যে টার্গেট ওয়ালটন নিয়েছে, তা অর্জনের পথ সুগম করবে।

তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্ব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে মানুষের চাহিদা ও রুচির ধরন। তাই আধুনিক বিশ্বের নতুন প্রজন্মের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় উদ্ভাবনী ডিজাইনের পণ্য দিতে আমাদের এ প্রয়াস। এর ফলে গতানুগতিকতা থেকে বেড়িয়ে এসে গ্রাহকরা ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যে আধুনিকতা ও উদ্ভাবনী ডিজাইনের নতুন এক সংমিশ্রণ পাবেন। যা তাদের দৈনন্দিন জীবনকে করবে আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।

খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, কোভিড পরবর্তী সময়ে ভূ-রাজনৈতিক সংকটের মাঝে বিশ্ব এখন অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে দারুণভাবে চলছে বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের বিশ্বজয়ের অগ্রযাত্রা। যা বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পখাতে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০৪ জুন, ২০২২,  8:49 PM

news image

দক্ষিণ কোরিয়ায় চালু হলো ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (গবেষণা ও উদ্ভাবন) সেন্টার। এ উদ্দেশ্যে দেশটির খ্যাতনামা একটি ডিজাইন হাউজের সঙ্গে চুক্তি করেছে ওয়ালটন। চুক্তি অনুযায়ী ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যের মান ও ডিজাইনে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ করবে। দক্ষিণ কোরিয়ায় রিসার্চ সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিকমানের পণ্য দিয়ে বিশ্ব জয়ের অগ্রযাত্রায় আরো একধাপ এগিয়ে গেলো ওয়ালটন।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ওয়ালটনের এই উদ্যোগের ফলে পণ্যের মান ও ডিজাইনে আমূল পরিবর্তন আসবে। এতে করে উৎপাদন ব্যয় বাড়লেও, বাংলাদেশের ক্রেতারা প্রকৃত অর্থেই পাবেন আন্তর্জাতিক মান ও ডিজাইনের পণ্য ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। সেই সঙ্গে গ্লোবাল মার্কেটে ওয়ালটন পণ্য আরও বেশি গ্রাহকপ্রিয় হবে।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের হেড অব সাপ্লাই চেইন মোহসিন সরদার, হেড অব সোর্সিং আমিনুল ইসলাম এবং ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের হেড অব আরঅ্যান্ডআই তোফায়েল আহমেদ।

উল্লেখ্য, পরিবর্তিত বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ক্রেতাদের সর্বাধুনিক ডিজাইনের আন্তর্জাতিকমানের পণ্য দিতে এবং গ্লোবাল মার্কেট জয়ের লক্ষ্যে একের পর এক বড় উদ্যোগ নিচ্ছে ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি অর্ধশতাধিক বছরের ঐতিহ্যবাহী ইউরোপীয় তিনটি ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড এবং এর প্রোডাকশন প্ল্যান্ট, ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্ক, প্যাটেন্ট, ডিজাইন এবং সফটওয়্যার লাইসেন্সসহ স্বত্ব লাভ করে। এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় গবেষণা ও উদ্ভাবন সেন্টার স্থাপন করলো; ওয়ালটনের সঙ্গে যুক্ত হলো দেশটির একটি স্বনামধন্য ডিজাইন হাউজ। ওয়ালটনের এসব উদ্যোগ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা লাভে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়ার যে টার্গেট ওয়ালটন নিয়েছে, তা অর্জনের পথ সুগম করবে।

তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্ব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে মানুষের চাহিদা ও রুচির ধরন। তাই আধুনিক বিশ্বের নতুন প্রজন্মের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় উদ্ভাবনী ডিজাইনের পণ্য দিতে আমাদের এ প্রয়াস। এর ফলে গতানুগতিকতা থেকে বেড়িয়ে এসে গ্রাহকরা ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যে আধুনিকতা ও উদ্ভাবনী ডিজাইনের নতুন এক সংমিশ্রণ পাবেন। যা তাদের দৈনন্দিন জীবনকে করবে আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।

খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, কোভিড পরবর্তী সময়ে ভূ-রাজনৈতিক সংকটের মাঝে বিশ্ব এখন অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে দারুণভাবে চলছে বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের বিশ্বজয়ের অগ্রযাত্রা। যা বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পখাতে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।