শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

নিউইয়র্কে জনসমাগমস্থলে অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ

#
news image

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক নিয়ন্ত্রণ আইন পাসের পর ধীরে ধীরে এর প্রয়োগ শুরু হচ্ছে। শুক্রবার (১ জুলাই) নিউইয়র্ক রাজ্যের জনসমাগমস্থলে বন্দুক নিষিদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

টাইমস স্কয়ারসহ অনেক জনসমাগমস্থলে বন্দুক নিষিদ্ধ করে একটি আইন পাস করা হয়েছে এ রাজ্যে। যারা বন্দুক রাখতে পারবেন, অবশ্যই তাদের কাছে লাইসেন্স থাকতে হবে। আর যারা লাইসেন্স প্রত্যাশী, তাদেরকে অবশ্যই নিজেদের বন্দুক চালানোর দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

এ ছাড়া যারা বন্দুকের লাইসেন্স চায়, তাদের পূর্বাপর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট জমা দিতে হবে।

বন্দুক নিয়ন্ত্রণের এ আইন পাস নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিতর্ক রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, আইনের কারণে নিজেদের নিরাপত্তা খর্ব করা হয়েছে। আবার অনেকে মনে করেন, আইন পাস হলে রাষ্ট্রে বন্দুক হামলা কমে যাবে। রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট নেতা-সিনেটরদের মধ্যেও আইনটি নিয়ে বিতর্ক হয়েছে।

নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোচুল বলেছেন, আইন প্রবিধানের কারণে নিউইয়র্কে বন্দুক হামলা ও এ সংক্রান্ত ঘটনা কমে যাবে। ডেমোক্র্যাট এ নেতা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি রাজ্যের মধ্যে শুধু তার রাজ্যেই বন্দুক হামলায় নিহতের ঘটনা পঞ্চম-নিম্ন হারে রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বন্দুক আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আমরা এতটুকু নিশ্চিত যে, এটি নিউইয়র্কবাসীদের ক্ষতি থেকে নিরাপদ রাখবে।

এর আগে গত সপ্তাহে বন্দুক সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে পাস হওয়া বিলে সই করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত ৩০ বছরের মধ্যে বন্দুক নিয়ন্ত্রণে দেশটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আইন এটি। সই করার আগে বাইডেন বলেছিলেন, তিনি যা চেয়েছেন, তার পুরোটি এই আইনে সংযোজিত হয়নি। আইনের বিধিনিষেধ কম হয়েছে। তবুও এই আইন প্রয়োগে মানুষের জীবন বাঁচবে বলে তিনি মনে করেন।

এর আগে মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চ ও নিম্ন কক্ষে ভোটাভুটিতে পাস হয় বিলটি। পরে স্বাক্ষরের জন্য পাঠানো হয় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কাছে।

নতুন এই আইনে বলা হয়েছে, ২১ বছরের কম বয়সী কেউ আগ্নেয়াস্ত্র কিনতে চাইলে, তার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক নানা বিষয় কঠোরভাবে যাচাই করা হবে। একই সঙ্গে হুমকি হিসেবে বিবেচিত অস্ত্রধারীদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র তুলে নিতে ‘লাল পতাকা’ আইন প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৪ জুলাই, ২০২২,  11:24 PM

news image

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক নিয়ন্ত্রণ আইন পাসের পর ধীরে ধীরে এর প্রয়োগ শুরু হচ্ছে। শুক্রবার (১ জুলাই) নিউইয়র্ক রাজ্যের জনসমাগমস্থলে বন্দুক নিষিদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

টাইমস স্কয়ারসহ অনেক জনসমাগমস্থলে বন্দুক নিষিদ্ধ করে একটি আইন পাস করা হয়েছে এ রাজ্যে। যারা বন্দুক রাখতে পারবেন, অবশ্যই তাদের কাছে লাইসেন্স থাকতে হবে। আর যারা লাইসেন্স প্রত্যাশী, তাদেরকে অবশ্যই নিজেদের বন্দুক চালানোর দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

এ ছাড়া যারা বন্দুকের লাইসেন্স চায়, তাদের পূর্বাপর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট জমা দিতে হবে।

বন্দুক নিয়ন্ত্রণের এ আইন পাস নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিতর্ক রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, আইনের কারণে নিজেদের নিরাপত্তা খর্ব করা হয়েছে। আবার অনেকে মনে করেন, আইন পাস হলে রাষ্ট্রে বন্দুক হামলা কমে যাবে। রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট নেতা-সিনেটরদের মধ্যেও আইনটি নিয়ে বিতর্ক হয়েছে।

নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোচুল বলেছেন, আইন প্রবিধানের কারণে নিউইয়র্কে বন্দুক হামলা ও এ সংক্রান্ত ঘটনা কমে যাবে। ডেমোক্র্যাট এ নেতা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি রাজ্যের মধ্যে শুধু তার রাজ্যেই বন্দুক হামলায় নিহতের ঘটনা পঞ্চম-নিম্ন হারে রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বন্দুক আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আমরা এতটুকু নিশ্চিত যে, এটি নিউইয়র্কবাসীদের ক্ষতি থেকে নিরাপদ রাখবে।

এর আগে গত সপ্তাহে বন্দুক সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে পাস হওয়া বিলে সই করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত ৩০ বছরের মধ্যে বন্দুক নিয়ন্ত্রণে দেশটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আইন এটি। সই করার আগে বাইডেন বলেছিলেন, তিনি যা চেয়েছেন, তার পুরোটি এই আইনে সংযোজিত হয়নি। আইনের বিধিনিষেধ কম হয়েছে। তবুও এই আইন প্রয়োগে মানুষের জীবন বাঁচবে বলে তিনি মনে করেন।

এর আগে মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চ ও নিম্ন কক্ষে ভোটাভুটিতে পাস হয় বিলটি। পরে স্বাক্ষরের জন্য পাঠানো হয় প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কাছে।

নতুন এই আইনে বলা হয়েছে, ২১ বছরের কম বয়সী কেউ আগ্নেয়াস্ত্র কিনতে চাইলে, তার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক নানা বিষয় কঠোরভাবে যাচাই করা হবে। একই সঙ্গে হুমকি হিসেবে বিবেচিত অস্ত্রধারীদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র তুলে নিতে ‘লাল পতাকা’ আইন প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে।