শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

‘ডিজিটাল ডেটা সিকিউরিটি অ্যাক্ট’ হচ্ছে: পলক

#
news image

দেশের প্রযুক্তিগত তথ্য-উপাত্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে “ডিজিটাল ডেটা সিকিউরিটি অ্যাক্ট” প্রণয়ন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, “ইতোমধ্যে আমরা আমাদের তথ্য-উপাত্তের নিরাপত্তার জন্য ডেটা প্রটেকশন অ্যাক্টের খসড়া প্রণয়ন করেছি। সবার মতামত নিয়েই এই আইন করা হবে।”

রবিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে বাংলাদেশ টেকনোসিটি লিমিটেড ও ফেলিসিটি আইডিসি ইন্টারনেট ডেটা সেন্টার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “আশা করা যাচ্ছে, এখানে (টেকনোসিটি ও ফেলিসিটি আইডিসি ইন্টারনেট ডেটাসেন্টারে) আরও দুই থেকে আড়াইশ’ কোটি টাকার অতিরিক্ত বিনিয়োগ আসবে।”

হাইটেক পার্ক হবে ডিজিটাল অর্থনীতির চালিকাশক্তি উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশ শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে ডিজিটাল অর্থনীতির দিকে যাত্রা শুরু করেছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে এখানে আরও ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে এবং এই সময়ের মধ্যে হাইটেক টাউনশিপে ইকোসিস্টেম গড়ে উঠবে।”

বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, “ইতোমধ্যে ৮২ জন বিনিয়োগকারীকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে দুটি ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। এরা মোট ৫৭০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এখানে বিনিয়োগকারীদের উদ্বুদ্ধ করতে কর মওকুফ এবং বিদেশে পণ্য রপ্তানিতে বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।”

তিনি বলেন, “কাওরান বাজারে কোনো জায়গা খালি নেই। বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে বিনিয়োগের এখনই সঠিক সময়। তাই এখনই অল্প বিনিয়োগে স্বল্প খরচে হাইটেক পার্কে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করা যাবে। হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার কিংবা বিপিও যে ব্যবসাই হোক না কেন আমাদের এখানে যে সুবিধা আছে বাংলাদেশের কোথাও সে সুবিধা পাওয়া যাবে না।”

প্রতিমন্ত্রী বলেন, “সাশ্রয়ী, উদ্ভাবনী ও টেকসই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের চাকরিজীবী হওয়ার পরিবর্তে উদ্যোক্তা করতেই সরকারের সব আয়োজন।”

তিনি বলেন, “ইতোমধ্যেই স্টার্টআপ কোম্পানি বাংলাদেশ গঠন করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছেন। ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ শুরু হয়েছে। হাইটেক পার্কে কেউ আবেদন করলে সেখান থেকেও আমরা তাদেরকে ইকুইটি ইনভেস্টমেন্টের সুযোগ দিতে পারি।”

শেষে তিনি নতুন ডেটা সেন্টার ও নোকিয়া মোবাইল ফোন ফ্যাক্টরি ঘুরে দেখেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মহাব্যবস্থাপক বিকর্ণ কুমার ঘোষের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায়, ফেলিসিটি আইডিসির সিইও শারফুল আলম, টেকনোসিটির সিইও মোহাম্মদ মোজাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশের ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজারসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা ও বিনিয়োগকারীরা।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ আগস্ট, ২০২২,  10:36 PM

news image

দেশের প্রযুক্তিগত তথ্য-উপাত্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে “ডিজিটাল ডেটা সিকিউরিটি অ্যাক্ট” প্রণয়ন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেন, “ইতোমধ্যে আমরা আমাদের তথ্য-উপাত্তের নিরাপত্তার জন্য ডেটা প্রটেকশন অ্যাক্টের খসড়া প্রণয়ন করেছি। সবার মতামত নিয়েই এই আইন করা হবে।”

রবিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে বাংলাদেশ টেকনোসিটি লিমিটেড ও ফেলিসিটি আইডিসি ইন্টারনেট ডেটা সেন্টার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “আশা করা যাচ্ছে, এখানে (টেকনোসিটি ও ফেলিসিটি আইডিসি ইন্টারনেট ডেটাসেন্টারে) আরও দুই থেকে আড়াইশ’ কোটি টাকার অতিরিক্ত বিনিয়োগ আসবে।”

হাইটেক পার্ক হবে ডিজিটাল অর্থনীতির চালিকাশক্তি উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশ শ্রমনির্ভর অর্থনীতি থেকে ডিজিটাল অর্থনীতির দিকে যাত্রা শুরু করেছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে এখানে আরও ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে এবং এই সময়ের মধ্যে হাইটেক টাউনশিপে ইকোসিস্টেম গড়ে উঠবে।”

বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, “ইতোমধ্যে ৮২ জন বিনিয়োগকারীকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে দুটি ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। এরা মোট ৫৭০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এখানে বিনিয়োগকারীদের উদ্বুদ্ধ করতে কর মওকুফ এবং বিদেশে পণ্য রপ্তানিতে বিশেষ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।”

তিনি বলেন, “কাওরান বাজারে কোনো জায়গা খালি নেই। বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিতে বিনিয়োগের এখনই সঠিক সময়। তাই এখনই অল্প বিনিয়োগে স্বল্প খরচে হাইটেক পার্কে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করা যাবে। হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার কিংবা বিপিও যে ব্যবসাই হোক না কেন আমাদের এখানে যে সুবিধা আছে বাংলাদেশের কোথাও সে সুবিধা পাওয়া যাবে না।”

প্রতিমন্ত্রী বলেন, “সাশ্রয়ী, উদ্ভাবনী ও টেকসই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের চাকরিজীবী হওয়ার পরিবর্তে উদ্যোক্তা করতেই সরকারের সব আয়োজন।”

তিনি বলেন, “ইতোমধ্যেই স্টার্টআপ কোম্পানি বাংলাদেশ গঠন করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছেন। ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ শুরু হয়েছে। হাইটেক পার্কে কেউ আবেদন করলে সেখান থেকেও আমরা তাদেরকে ইকুইটি ইনভেস্টমেন্টের সুযোগ দিতে পারি।”

শেষে তিনি নতুন ডেটা সেন্টার ও নোকিয়া মোবাইল ফোন ফ্যাক্টরি ঘুরে দেখেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মহাব্যবস্থাপক বিকর্ণ কুমার ঘোষের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায়, ফেলিসিটি আইডিসির সিইও শারফুল আলম, টেকনোসিটির সিইও মোহাম্মদ মোজাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশের ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজারসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা ও বিনিয়োগকারীরা।