শেষকৃত্যে জেগে উঠল শিশু!

প্রভাতী খবর ডেস্ক
২৫ আগস্ট, ২০২২, 11:26 PM

শেষকৃত্যে জেগে উঠল শিশু!
শেষকৃত্যের সময় জেগে উঠল তিন বছরের এক কন্যা শিশু। গত ১৭ আগস্ট ঘটনাটি ঘটেছে মেক্সিকোতে।এল ইউনিভার্সেল নামের স্থানীয় একটি গণমাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, চিকিৎসকেরা ভুল ওই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই শিশুর মা ক্যামিলা রোকসানা মার্টিনেজ মেন্ডোজা জানান, তার সন্তানের পেট ব্যাথা, বমি ও জ্বরের কারণে ভিলা দে রামোস শহরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা শিশুটিকে একটি বড় হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। এ সময় ওই শিশুকে প্যারাসিটামল খাওয়াতে বলা হয়। এতেও শিশুটির অবস্থার অবনতি হলে তাকে আরেক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই চিকিৎসক শিশুকে অন্য ওষুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দেন। পাশাপাশি ফল এবং পানি খাওয়াতে বলেন। এর পরেও শিশুটির অবস্থার উন্নতি না হলে ওই শিশুকে একটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক পোস্টকে ক্যামিলা জানান, হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মেয়ে দীর্ঘ সময় পর অক্সিজেন দেওয়া হয়। শিশুটির শরীরে স্যালাইন দেওয়া ১০ মিনিট পর চিকিৎসক জানায় সে আর নেই। চিকিৎসকেরা জানান, পানিশূণ্যতার কারণে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। পরের দিন শেষকৃত্যের সময় ওই শিশুটির মা তার মেয়ের কফিনের কাঁচে শ্বাস-প্রশ্বাসের বাষ্প জমতে দেখে। এটি সেখানকার উপস্থিত লোকজনকে জানালে তারা প্রত্যাখান করে দেয়।
তবে ওই শিশুটির দাদি দেখতে পান যে তার নাতনির চোখ নড়ছে। পাশাপাশি হৃদস্পন্দন রয়েছে। এরপরই ওই শিশুকে আবার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে এবারও চিকিৎসকরা শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকেরা জানায়, মস্তিষ্কের রোগ থেকে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ওই শিশুর মা চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন। তিনি জানান, অভিযুক্তদের দৃষ্টান্ত শাস্তি চান যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে। এ ঘটনায় ম্যাক্সিকোর স্যান লুইস পটোসি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল তদন্ত শুরু করেছেন।
সূত্র: এনডিটিভি
প্রভাতী খবর ডেস্ক
২৫ আগস্ট, ২০২২, 11:26 PM

শেষকৃত্যের সময় জেগে উঠল তিন বছরের এক কন্যা শিশু। গত ১৭ আগস্ট ঘটনাটি ঘটেছে মেক্সিকোতে।এল ইউনিভার্সেল নামের স্থানীয় একটি গণমাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, চিকিৎসকেরা ভুল ওই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই শিশুর মা ক্যামিলা রোকসানা মার্টিনেজ মেন্ডোজা জানান, তার সন্তানের পেট ব্যাথা, বমি ও জ্বরের কারণে ভিলা দে রামোস শহরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকেরা শিশুটিকে একটি বড় হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। এ সময় ওই শিশুকে প্যারাসিটামল খাওয়াতে বলা হয়। এতেও শিশুটির অবস্থার অবনতি হলে তাকে আরেক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই চিকিৎসক শিশুকে অন্য ওষুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দেন। পাশাপাশি ফল এবং পানি খাওয়াতে বলেন। এর পরেও শিশুটির অবস্থার উন্নতি না হলে ওই শিশুকে একটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক পোস্টকে ক্যামিলা জানান, হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মেয়ে দীর্ঘ সময় পর অক্সিজেন দেওয়া হয়। শিশুটির শরীরে স্যালাইন দেওয়া ১০ মিনিট পর চিকিৎসক জানায় সে আর নেই। চিকিৎসকেরা জানান, পানিশূণ্যতার কারণে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। পরের দিন শেষকৃত্যের সময় ওই শিশুটির মা তার মেয়ের কফিনের কাঁচে শ্বাস-প্রশ্বাসের বাষ্প জমতে দেখে। এটি সেখানকার উপস্থিত লোকজনকে জানালে তারা প্রত্যাখান করে দেয়।
তবে ওই শিশুটির দাদি দেখতে পান যে তার নাতনির চোখ নড়ছে। পাশাপাশি হৃদস্পন্দন রয়েছে। এরপরই ওই শিশুকে আবার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে এবারও চিকিৎসকরা শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিৎসকেরা জানায়, মস্তিষ্কের রোগ থেকে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ওই শিশুর মা চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছেন। তিনি জানান, অভিযুক্তদের দৃষ্টান্ত শাস্তি চান যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে। এ ঘটনায় ম্যাক্সিকোর স্যান লুইস পটোসি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল তদন্ত শুরু করেছেন।
সূত্র: এনডিটিভি