শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ বন্ধের ঘোষণা মস্কোর

#
news image

পশ্চিমা দেশগুলোর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের মূল পাইপলাইন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে মস্কো। অন্যদিকে ইউরোপে চলমান জ্বালানী সংকটের জন্য পশ্চিমাদেরই দায়ী করেছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোয়ান। চীন-ভারতসহ কয়েকটি ‘বন্ধুরাষ্ট্রের’ সঙ্গে বড় পরিসরে শুরু হওয়া যৌথ সামরিক মহড়া পরিদর্শন করেছেন পুতিন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে জ্বালানীর দাবিতে বিক্ষোভ চলছে। গত সোমবার নেদারল্যান্ডসে গ্যাসের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে দেখা যায়। যুক্তরাজ্যে গ্যাসের দাম বাড়ে ৩৫ শতাংশ। শনিবার চেক রিপাবলিকের প্রাগে সরকারের নীতির কারণে জ্বালানীর সংকটের বিরুদ্ধে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ বিক্ষোভ দেখিয়েছে। গত ৩১ আগস্ট রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় জ্বালানি কোম্পানি গাজপ্রম জানায়, তারা ওই পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস সরবরাহ পুরোদমে বন্ধ করে দিচ্ছে। যদিও প্রাথমিকভাবে জানানো হয়েছিল, মেরামতের পর ২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় গ্যাস সরবরাহ শুরু করা হবে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র ত্রিমাত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, ইউরোপের নিষেধজ্ঞা ছাড়া গ্যাস সরবরাহে সমস্যার নেপথ্যে আর অন্য কোনো কারণ নেই।’ ইউরোপসহ পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগ, জ্বালানি সরবরাহকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে রাশিয়া। তবে ইউরোপের জ্বালানি-সংকটের জন্য রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞাকে দায়ী করেছে তুরষ্ক। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোয়ান বলেন, পুতিনের প্রতি ইউরোপের আচরণ, তাদের আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা পুতিনকে গ্যাস বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। পশ্চিমারা সবরকম অস্ত্র ইউরোপের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। তেমনি রাশিয়াও তাদের অস্ত্র গ্যাসকে ব্যবহার করছে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া চীন-ভারতসহ কয়েকটি ‘বন্ধুরাষ্ট্রের’ সঙ্গে বড় পরিসরে যৌথ সামরিক মহড়া পরিদর্শন করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এ যৌথ সামরিক মহড়ায় রাশিয়ার সঙ্গে চীন, ভারত, লাওস, মঙ্গোলিয়া, সিরিয়া ছাড়াও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কয়েকটি দেশের ৫০ হাজারের বেশি সেনা ও ৫ হাজারের বেশি সামরিক ইউনিট যুক্ত রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, লাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গেও রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার, মিত্রদেশগুলোর সাথে সামরিক মহড়াকে নতুন রুশ বিশ্ব গড়ে তোলার ইঙ্গিত হিসেবেই দেখছেন আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  12:31 AM

news image

পশ্চিমা দেশগুলোর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের মূল পাইপলাইন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে মস্কো। অন্যদিকে ইউরোপে চলমান জ্বালানী সংকটের জন্য পশ্চিমাদেরই দায়ী করেছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোয়ান। চীন-ভারতসহ কয়েকটি ‘বন্ধুরাষ্ট্রের’ সঙ্গে বড় পরিসরে শুরু হওয়া যৌথ সামরিক মহড়া পরিদর্শন করেছেন পুতিন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে জ্বালানীর দাবিতে বিক্ষোভ চলছে। গত সোমবার নেদারল্যান্ডসে গ্যাসের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে দেখা যায়। যুক্তরাজ্যে গ্যাসের দাম বাড়ে ৩৫ শতাংশ। শনিবার চেক রিপাবলিকের প্রাগে সরকারের নীতির কারণে জ্বালানীর সংকটের বিরুদ্ধে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ বিক্ষোভ দেখিয়েছে। গত ৩১ আগস্ট রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় জ্বালানি কোম্পানি গাজপ্রম জানায়, তারা ওই পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস সরবরাহ পুরোদমে বন্ধ করে দিচ্ছে। যদিও প্রাথমিকভাবে জানানো হয়েছিল, মেরামতের পর ২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় গ্যাস সরবরাহ শুরু করা হবে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র ত্রিমাত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, ইউরোপের নিষেধজ্ঞা ছাড়া গ্যাস সরবরাহে সমস্যার নেপথ্যে আর অন্য কোনো কারণ নেই।’ ইউরোপসহ পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগ, জ্বালানি সরবরাহকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে রাশিয়া। তবে ইউরোপের জ্বালানি-সংকটের জন্য রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞাকে দায়ী করেছে তুরষ্ক। দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোয়ান বলেন, পুতিনের প্রতি ইউরোপের আচরণ, তাদের আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা পুতিনকে গ্যাস বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। পশ্চিমারা সবরকম অস্ত্র ইউরোপের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। তেমনি রাশিয়াও তাদের অস্ত্র গ্যাসকে ব্যবহার করছে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া চীন-ভারতসহ কয়েকটি ‘বন্ধুরাষ্ট্রের’ সঙ্গে বড় পরিসরে যৌথ সামরিক মহড়া পরিদর্শন করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এ যৌথ সামরিক মহড়ায় রাশিয়ার সঙ্গে চীন, ভারত, লাওস, মঙ্গোলিয়া, সিরিয়া ছাড়াও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কয়েকটি দেশের ৫০ হাজারের বেশি সেনা ও ৫ হাজারের বেশি সামরিক ইউনিট যুক্ত রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, লাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গেও রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার, মিত্রদেশগুলোর সাথে সামরিক মহড়াকে নতুন রুশ বিশ্ব গড়ে তোলার ইঙ্গিত হিসেবেই দেখছেন আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।