শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

কৃষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে : কৃষিমন্ত্রী

#
news image

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করার জন্য কৃষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। 
গতকাল শনিবার গাজীপুরের শ্রীপুরের তেলিহাতিতে খ্রিশ্চিয়ান কমিশন ফর ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ (সিসিডিবি) উদ্যোগে ক্লাইমেন্ট সেন্টারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জলবায়ু রক্ষায় উন্নত দেশ  থেকে ফান্ড পাওয়া যাবে না ও তারা প্রতিশ্রুতি রাখবে না; সেটি জেনেই  প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত সফলভাবে মোকাবেলা করে যাচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যে ক্ষতি হচ্ছে তা মোকাবেলা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী অকাতরে কৃষিতে এবং কৃষি সংক্রান্ত প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বরাদ্দ দিচ্ছেন এবং তা অব্যাহত থাকবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সারের জন্য যদি বছরে ২৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি  দিতে পারি। তাহলে ক্লাইমেট চেঞ্জ মোকাবেলার জন্যও অর্থ বরাদ্দ অব্যাহত রাখতে পারব। বর্তমান সরকার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা করে যে কোন মূল্যে দেশের সকলের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’
মন্ত্রী  বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে  সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের কৃষি সেক্টর। আর কৃষিখাতে যে ক্ষতি হবে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হুমকির মধ্যে রয়েছে দেশের গ্রামের কৃষকেরা। কারণ দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। তাই কৃষিকে সর্বপ্রথম প্রটেক্ট করতে হবে। এটাই প্রথম চ্যালেঞ্জ। একই সঙ্গে অন্যান্য সেক্টরকেও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা করতে হবে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ২ মিলিয়ন হেক্টর জমি লবণাক্ত উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, এসব এলাকায় ইতোমধ্যে লবণাক্তসহিষ্ণু বিভিন্ন  ফসলের  চাষ শুরু হযেছে। যা কৃষকদের মাঝে প্রচুর সাড়া ফেলেছে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ, সিসিডিবির অ্যাডভাইজরি বোর্ডের কো-চেয়ারম্যান পানি বিশেষজ্ঞ আইনুন নিশাত, বোর্ডের সদস্য জলবায়ু বিজ্ঞানী সালিমুল হক, ব্রেড ফর দি ওয়ার্ল্ড-জার্মানির পরিচালক পেট্রা বারনার, সিসিডিবি কমিশনের চেয়ারম্যান  ডেভিড এ হালদার,  সিসিডিবির নির্বাহী পরিচালক জুলিয়েট  কেয়া মালাকার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০২ অক্টোবর, ২০২২,  8:42 PM

news image

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করার জন্য কৃষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। 
গতকাল শনিবার গাজীপুরের শ্রীপুরের তেলিহাতিতে খ্রিশ্চিয়ান কমিশন ফর ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ (সিসিডিবি) উদ্যোগে ক্লাইমেন্ট সেন্টারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জলবায়ু রক্ষায় উন্নত দেশ  থেকে ফান্ড পাওয়া যাবে না ও তারা প্রতিশ্রুতি রাখবে না; সেটি জেনেই  প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত সফলভাবে মোকাবেলা করে যাচ্ছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যে ক্ষতি হচ্ছে তা মোকাবেলা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী অকাতরে কৃষিতে এবং কৃষি সংক্রান্ত প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বরাদ্দ দিচ্ছেন এবং তা অব্যাহত থাকবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সারের জন্য যদি বছরে ২৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি  দিতে পারি। তাহলে ক্লাইমেট চেঞ্জ মোকাবেলার জন্যও অর্থ বরাদ্দ অব্যাহত রাখতে পারব। বর্তমান সরকার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা করে যে কোন মূল্যে দেশের সকলের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’
মন্ত্রী  বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে  সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের কৃষি সেক্টর। আর কৃষিখাতে যে ক্ষতি হবে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হুমকির মধ্যে রয়েছে দেশের গ্রামের কৃষকেরা। কারণ দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। তাই কৃষিকে সর্বপ্রথম প্রটেক্ট করতে হবে। এটাই প্রথম চ্যালেঞ্জ। একই সঙ্গে অন্যান্য সেক্টরকেও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা করতে হবে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ২ মিলিয়ন হেক্টর জমি লবণাক্ত উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, এসব এলাকায় ইতোমধ্যে লবণাক্তসহিষ্ণু বিভিন্ন  ফসলের  চাষ শুরু হযেছে। যা কৃষকদের মাঝে প্রচুর সাড়া ফেলেছে।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ, সিসিডিবির অ্যাডভাইজরি বোর্ডের কো-চেয়ারম্যান পানি বিশেষজ্ঞ আইনুন নিশাত, বোর্ডের সদস্য জলবায়ু বিজ্ঞানী সালিমুল হক, ব্রেড ফর দি ওয়ার্ল্ড-জার্মানির পরিচালক পেট্রা বারনার, সিসিডিবি কমিশনের চেয়ারম্যান  ডেভিড এ হালদার,  সিসিডিবির নির্বাহী পরিচালক জুলিয়েট  কেয়া মালাকার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।