শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্তির আইনে স্বাক্ষর পুতিনের

#
news image

ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করার একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বুধবার তিনি নতুন একটি আইনে স্বাক্ষর করে ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করে নেন বলে দেশটির সরকারি নথিপত্রে দেখা গেছে।

নথিতে বলা হয়েছে, দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসন অঞ্চলকে রুশ ফেডারেশনের সংবিধান মেনে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়া প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই চার অঞ্চলের বর্তমান মস্কো-সমর্থিত প্রধানদের ভারপ্রাপ্ত নেতা হিসেবে নিয়োগের ডিক্রিতেও স্বাক্ষর করেছেন। এর আগে, সোমবার অন্তর্ভুক্তির আইনটি সর্বসম্মতভাবে রাশিয়ার সংসদের নিম্ন এবং উচ্চকক্ষেও অনুমোদন পেয়েছে। 

গত শুক্রবার ক্রেমলিনে এক জমকালো অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। অনুষ্ঠানে তিনি কিয়েভ এবং পশ্চিমাদের নিন্দা সত্ত্বেও রাশিয়ান ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলে মস্কোর নিয়োগকৃত নেতাদের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

ওই চার অঞ্চল রাশিয়া এবং ক্রিমিয়া উপদ্বীপের মাঝে এক গুরুত্বপূর্ণ স্থল করিডোর। ২০১৪ সালে অভিযান চালিয়ে ক্রিমিয়া উপদ্বীপও দখলে নিয়েছিল রাশিয়া। বর্তমানে একত্রে ওই পাঁচ অঞ্চলের আয়তন ইউক্রেনের প্রায় ২০ শতাংশের সমান।

কিন্তু জাপোরিঝিয়া এবং খেরসন অঞ্চলে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নেই। এছাড়া ওই সব অঞ্চলের কোন কোন এলাকা রাশিয়ার দখলে রয়েছে, সেটিও নিশ্চিত করেনি ক্রেমলিন। সম্প্রতি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর পাল্টা প্রতিরোধের মুখে দেশটির পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে রাশিয়ার সৈন্যরা।

ইউক্রেনের কাছ থেকে দখলে নেওয়া ওই চার অঞ্চলে সম্প্রতি গণভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাশিয়া বলেছে, রুশ ফেডারেশনের সাথে যুক্ত হতে চেয়ে অনুষ্ঠিত গণভোটের ফলাফলে সেখানকার বাসিন্দাদের মতামতের প্রতিফলন ঘটেছে। যদিও কিয়েভ এবং এর পশ্চিমা মিত্ররা রাশিয়ার এই দখলদারিত্বের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

ইউক্রেন থেকে দখল করা এসব অঞ্চলে গণভোট আয়োজনের পর নিজ ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা দেয় রাশিয়া। পশ্চিমা সরকারগুলো ও কিয়েভ বলেছে, এই ভোট আয়োজন আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।

অনলাইন ডেস্ক

০৬ অক্টোবর, ২০২২,  12:08 AM

news image

ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করার একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বুধবার তিনি নতুন একটি আইনে স্বাক্ষর করে ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করে নেন বলে দেশটির সরকারি নথিপত্রে দেখা গেছে।

নথিতে বলা হয়েছে, দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসন অঞ্চলকে রুশ ফেডারেশনের সংবিধান মেনে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়া প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই চার অঞ্চলের বর্তমান মস্কো-সমর্থিত প্রধানদের ভারপ্রাপ্ত নেতা হিসেবে নিয়োগের ডিক্রিতেও স্বাক্ষর করেছেন। এর আগে, সোমবার অন্তর্ভুক্তির আইনটি সর্বসম্মতভাবে রাশিয়ার সংসদের নিম্ন এবং উচ্চকক্ষেও অনুমোদন পেয়েছে। 

গত শুক্রবার ক্রেমলিনে এক জমকালো অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। অনুষ্ঠানে তিনি কিয়েভ এবং পশ্চিমাদের নিন্দা সত্ত্বেও রাশিয়ান ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলে মস্কোর নিয়োগকৃত নেতাদের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

ওই চার অঞ্চল রাশিয়া এবং ক্রিমিয়া উপদ্বীপের মাঝে এক গুরুত্বপূর্ণ স্থল করিডোর। ২০১৪ সালে অভিযান চালিয়ে ক্রিমিয়া উপদ্বীপও দখলে নিয়েছিল রাশিয়া। বর্তমানে একত্রে ওই পাঁচ অঞ্চলের আয়তন ইউক্রেনের প্রায় ২০ শতাংশের সমান।

কিন্তু জাপোরিঝিয়া এবং খেরসন অঞ্চলে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নেই। এছাড়া ওই সব অঞ্চলের কোন কোন এলাকা রাশিয়ার দখলে রয়েছে, সেটিও নিশ্চিত করেনি ক্রেমলিন। সম্প্রতি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর পাল্টা প্রতিরোধের মুখে দেশটির পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে রাশিয়ার সৈন্যরা।

ইউক্রেনের কাছ থেকে দখলে নেওয়া ওই চার অঞ্চলে সম্প্রতি গণভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাশিয়া বলেছে, রুশ ফেডারেশনের সাথে যুক্ত হতে চেয়ে অনুষ্ঠিত গণভোটের ফলাফলে সেখানকার বাসিন্দাদের মতামতের প্রতিফলন ঘটেছে। যদিও কিয়েভ এবং এর পশ্চিমা মিত্ররা রাশিয়ার এই দখলদারিত্বের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

ইউক্রেন থেকে দখল করা এসব অঞ্চলে গণভোট আয়োজনের পর নিজ ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা দেয় রাশিয়া। পশ্চিমা সরকারগুলো ও কিয়েভ বলেছে, এই ভোট আয়োজন আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।