শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

আলীকদমে ১২ দোকান ও বসতঘর পুড়ে ছাই

#
news image

জেলার আলীকদম উপজেলায় আজ ১২টি কাঁচা বসতঘর ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ভোরে উপজেলা সদর ইউনিয়নের খুইল্যামিয়া পাড়াস্থ বারেক মুন্সির কলোনীতে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম,  নির্বাহী অফিসার মেহেরুবা ইসলাম, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নাছির উদ্দিন সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঘটনাস্থল পরিদর্শনসহ আগুন নিভানোর কাজে দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে দিকে আলীকদম সদর ইউনিয়নের খুইল্যামিয়া পাড়াস্থ বারেক মুন্সীর কলোনিতে হঠাৎ আগুন জ্বলে ওঠে। দ্রুত আগুন আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় লামা ও আলীকদম উপজেলার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুইটি টিম প্রায় আড়াই ঘন্টা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে পাড়ার আব্দুস সোবহান, কেশব ধর, তুষার ধর ও মো. হারুনের কাঠের দোকান, শাহ আলমের ফার্নিচারের দোকান, মহি উদ্দিনের মুদি দোকান, নজরুল ইসলামের মেশিনারী দোকান, কলোনীর ভাড়াটিয়া নুরুল হক, সামশুল আলম, ফারজানা আক্তার, সালাউদ্দিন ও ছেনুযারা বেগমের বসতঘর সহ ঘরের জিনিসপত্র সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

ক্ষতিগ্রস্ত বসতঘরের মালিক ছেনুয়ারা বেগম ও সালাউদ্দিন বলেন, আগুনের সূত্রপাত কোথা থেকে, তা জানিনা। যখন আগুন দেখতে পাই ততক্ষণে আগুন দ্রুত চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে ঘর ও দোকানের কোন জিনিসপত্র রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র ফাইটার শাহাদাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আলীকদম ও লামা উপজেলার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ২টি ইউনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতুকি শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে বসতঘর ও দোকান মালিকের ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান তিনি। আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেহরুবা ইসলাম বলেন, ঘটনাটি খুবই দু:খ জনক। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিগ্রস্তদেরকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ অর্থ, আবাসন, শুকনো খাবার ও রান্না সামগ্রী সহায়তা করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৩ অক্টোবর, ২০২২,  9:27 PM

news image

জেলার আলীকদম উপজেলায় আজ ১২টি কাঁচা বসতঘর ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ভোরে উপজেলা সদর ইউনিয়নের খুইল্যামিয়া পাড়াস্থ বারেক মুন্সির কলোনীতে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম,  নির্বাহী অফিসার মেহেরুবা ইসলাম, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নাছির উদ্দিন সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঘটনাস্থল পরিদর্শনসহ আগুন নিভানোর কাজে দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে দিকে আলীকদম সদর ইউনিয়নের খুইল্যামিয়া পাড়াস্থ বারেক মুন্সীর কলোনিতে হঠাৎ আগুন জ্বলে ওঠে। দ্রুত আগুন আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় লামা ও আলীকদম উপজেলার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুইটি টিম প্রায় আড়াই ঘন্টা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে পাড়ার আব্দুস সোবহান, কেশব ধর, তুষার ধর ও মো. হারুনের কাঠের দোকান, শাহ আলমের ফার্নিচারের দোকান, মহি উদ্দিনের মুদি দোকান, নজরুল ইসলামের মেশিনারী দোকান, কলোনীর ভাড়াটিয়া নুরুল হক, সামশুল আলম, ফারজানা আক্তার, সালাউদ্দিন ও ছেনুযারা বেগমের বসতঘর সহ ঘরের জিনিসপত্র সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

ক্ষতিগ্রস্ত বসতঘরের মালিক ছেনুয়ারা বেগম ও সালাউদ্দিন বলেন, আগুনের সূত্রপাত কোথা থেকে, তা জানিনা। যখন আগুন দেখতে পাই ততক্ষণে আগুন দ্রুত চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে ঘর ও দোকানের কোন জিনিসপত্র রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র ফাইটার শাহাদাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আলীকদম ও লামা উপজেলার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ২টি ইউনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতুকি শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে বসতঘর ও দোকান মালিকের ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান তিনি। আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেহরুবা ইসলাম বলেন, ঘটনাটি খুবই দু:খ জনক। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিগ্রস্তদেরকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ অর্থ, আবাসন, শুকনো খাবার ও রান্না সামগ্রী সহায়তা করা হয়েছে।