ইউক্রেনের জন্য ৪০ কোটি মার্কিন ডলার মানবিক সাহায্য ঘোষণা সৌদি আরবের

অনলাইন ডেস্ক
১৫ অক্টোবর, ২০২২, 9:22 PM

ইউক্রেনের জন্য ৪০ কোটি মার্কিন ডলার মানবিক সাহায্য ঘোষণা সৌদি আরবের
সৌদি আরব শনিবার ইউক্রেনের জন্য ৪০ কোটি মার্কিন ডলার মানবিক সাহায্য ঘোষণা করেছে। এদিকে যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে টেলিফোন করেছিলেন। দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা এসপিএ এ খবর দিয়েছে। খবর এএফপি’র। এসপিএ পরিবেশিত খবরে বলা হয়, যুবরাজ জোরদিয়ে বলেন, ‘উত্তেজনা প্রশমণে অবদান রাখবে এমন সবকিছুর পক্ষে সৌদি আরবের অবস্থান এবং তিনি মধ্যস্থতা প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে তাদের প্রস্তুত থাকার কথাও উল্লেখ করেন।’সৌদি আরব গত মাসে মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের সুযোগ তৈরি করার ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করে।
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। এ সংঘাতের ফলে সৃষ্ট জ্বালানি সংকট নিরসনে তেল উৎপাদন বৃদ্ধির চাপকে সৌদি আরব একেবারে পাত্তা না দেওয়ায় তাদের মধ্যে এ টানাপোড়েন শুরু হয়। সৌদি নেতৃত্বাধীন জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক ওপেক গ্রুপ রাশিয়া ও অন্যান্য মিত্র দেশের সাথে তেল উৎপাদন কমানোর বিষয়ে সম্মত হওয়ার পর সৌদি আরব ওয়াশিংটনের কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে। সৌদি সরকারের সিদ্ধান্তের কারনে বিশ্ব বাজারে জ্বালানির দাম অনেক বেশি বেড়ে যায়। বিশ্বের এই সংঙ্কটপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যে জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমানোর ব্যাপারে মস্কোর সাথে হাত মিলানোয় ওয়াশিংটন ওপেক গ্রুপকে দায়ী করে এবং বুধবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবকে এর ‘পরিণতি’ ভোগের হুমকি দেন।
অনলাইন ডেস্ক
১৫ অক্টোবর, ২০২২, 9:22 PM

সৌদি আরব শনিবার ইউক্রেনের জন্য ৪০ কোটি মার্কিন ডলার মানবিক সাহায্য ঘোষণা করেছে। এদিকে যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে টেলিফোন করেছিলেন। দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা এসপিএ এ খবর দিয়েছে। খবর এএফপি’র। এসপিএ পরিবেশিত খবরে বলা হয়, যুবরাজ জোরদিয়ে বলেন, ‘উত্তেজনা প্রশমণে অবদান রাখবে এমন সবকিছুর পক্ষে সৌদি আরবের অবস্থান এবং তিনি মধ্যস্থতা প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে তাদের প্রস্তুত থাকার কথাও উল্লেখ করেন।’সৌদি আরব গত মাসে মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের সুযোগ তৈরি করার ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করে।
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে। এ সংঘাতের ফলে সৃষ্ট জ্বালানি সংকট নিরসনে তেল উৎপাদন বৃদ্ধির চাপকে সৌদি আরব একেবারে পাত্তা না দেওয়ায় তাদের মধ্যে এ টানাপোড়েন শুরু হয়। সৌদি নেতৃত্বাধীন জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক ওপেক গ্রুপ রাশিয়া ও অন্যান্য মিত্র দেশের সাথে তেল উৎপাদন কমানোর বিষয়ে সম্মত হওয়ার পর সৌদি আরব ওয়াশিংটনের কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে। সৌদি সরকারের সিদ্ধান্তের কারনে বিশ্ব বাজারে জ্বালানির দাম অনেক বেশি বেড়ে যায়। বিশ্বের এই সংঙ্কটপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যে জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমানোর ব্যাপারে মস্কোর সাথে হাত মিলানোয় ওয়াশিংটন ওপেক গ্রুপকে দায়ী করে এবং বুধবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবকে এর ‘পরিণতি’ ভোগের হুমকি দেন।