নিজ সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস নয়: তাইওয়ান

অনলাইন ডেস্ক
১৬ অক্টোবর, ২০২২, 11:27 PM

নিজ সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস নয়: তাইওয়ান
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়। তাইপে থেকে বলা হয়েছে, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার মূল্যবোধের সঙ্গে তাইওয়ান কখনও আপস করবে না।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের কার্যালয়ের মুখপাত্র চ্যাং তুন-হ্যান বলেন, চীনের হুঁশিয়ারি ও বর্তমান পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে তাইওয়ানের জাতীয় নিরাপত্তা টিম। আমরা সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার মূল্যবোধের সঙ্গে কোনো আপসে যাবো না। তিনি আরও বলেন, আমরা এক দেশ দুই ব্যবস্থা নীতি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করি। তাইওয়ানের মূলনীতিতেও এটি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে।
রোববার সিসিপি’র কংগ্রেসের ২০ তম সম্মেলনে শি বলেন, তাইওয়ান সমস্যা সমাধান করা চীনা জনগণের নিজস্ব বিষয়। অঞ্চলটিতে তাইওয়ানে বলপ্রয়োগ না করার ব্যাপারে তিনি কখনোই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবেন না। হংকংয়ের ওপর চীন ব্যাপকভাবে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে, তাইওয়ানেও সেটি হবে বলে তিনি জানান।
শি বলেন, আমরা আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ পুনর্মিলনের চেষ্টা করবো। কিন্তু বলপ্রয়োগ না করতে কখনই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবো না। এ সময় তাইওয়ানে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও বাইরের দেশের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান তিনি। মাতৃভূমির পুনর্মিলন অবশ্যই অর্জন করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৪৯ সালে কমিউনিস্টরা ক্ষমতা দখল করার পর তাইওয়ান চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কিন্তু বেইজিং সবসময় তাইওয়ানকে নিজেদের প্রদেশ বলে দাবি করে। যদিও তাইওয়ান সব সময় চীনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। দ্বীপটির সরকার নিজেদের স্বায়ত্তশাসিত ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে।
সূত্র: সিএনএন
অনলাইন ডেস্ক
১৬ অক্টোবর, ২০২২, 11:27 PM

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়। তাইপে থেকে বলা হয়েছে, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার মূল্যবোধের সঙ্গে তাইওয়ান কখনও আপস করবে না।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের কার্যালয়ের মুখপাত্র চ্যাং তুন-হ্যান বলেন, চীনের হুঁশিয়ারি ও বর্তমান পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে তাইওয়ানের জাতীয় নিরাপত্তা টিম। আমরা সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার মূল্যবোধের সঙ্গে কোনো আপসে যাবো না। তিনি আরও বলেন, আমরা এক দেশ দুই ব্যবস্থা নীতি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করি। তাইওয়ানের মূলনীতিতেও এটি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে।
রোববার সিসিপি’র কংগ্রেসের ২০ তম সম্মেলনে শি বলেন, তাইওয়ান সমস্যা সমাধান করা চীনা জনগণের নিজস্ব বিষয়। অঞ্চলটিতে তাইওয়ানে বলপ্রয়োগ না করার ব্যাপারে তিনি কখনোই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবেন না। হংকংয়ের ওপর চীন ব্যাপকভাবে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে, তাইওয়ানেও সেটি হবে বলে তিনি জানান।
শি বলেন, আমরা আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ পুনর্মিলনের চেষ্টা করবো। কিন্তু বলপ্রয়োগ না করতে কখনই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবো না। এ সময় তাইওয়ানে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও বাইরের দেশের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান তিনি। মাতৃভূমির পুনর্মিলন অবশ্যই অর্জন করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৪৯ সালে কমিউনিস্টরা ক্ষমতা দখল করার পর তাইওয়ান চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কিন্তু বেইজিং সবসময় তাইওয়ানকে নিজেদের প্রদেশ বলে দাবি করে। যদিও তাইওয়ান সব সময় চীনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। দ্বীপটির সরকার নিজেদের স্বায়ত্তশাসিত ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে।
সূত্র: সিএনএন