পদ্মফুলের সৌন্দর্য দেখতে দর্শনার্থীরা ছুটছেন বলাকইড় বিলে
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ অক্টোবর, ২০২২, 10:49 PM
পদ্মফুলের সৌন্দর্য দেখতে দর্শনার্থীরা ছুটছেন বলাকইড় বিলে
বলাকইড় বিলজুড়ে শোভা পাচ্ছে জলজ ফুলের রানী পদ্ম। প্রকৃতি যেন তার সবটুকু সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। প্রকৃতির এমন দৃশ্য দেখতে পর্যটকরাও ছুটে আসছেন। তারা নৌকা দিয়ে ঘুরে ঘুরে পদ্মবিলের সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। জানা গেছে, গোপালগঞ্জ শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বলাকইড় পদ্মবিল। ১৯৯৮ সালে বন্যার পর বিলটিতে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেয় পদ্ম। প্রায় হাজার বিঘাজুড়ে বিলটিতে প্রতি বছর আষাঢ় মাস এলেই ফোটে লাল-সাদা পদ্ম। বিলের পানি শুকিয়ে গেলে চাষ করা হয় শীতকালীন ফসল।
গোপালগঞ্জ শহর থেকে পদ্মবিলে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী অনুপমা রায় ঢাকা পোস্টকে বলেন, শহরের কোলাহল থেকে নিজেকে একটু রিফ্রেশ করতে পদ্মবিলে আসছি। লাল-সাদা পদ্মফুল দেখতে খুবই ভালো লাগছে। চারপাশে শুধু লাল সাদা পদ্ম আর পদ্মা। যাতায়াতের রাস্তা আর একটু ভালো হলে শহর থেকে পদ্মবিলে আসা আরও সহজ হতো। পদ্মফুল দেখতে আসা ১০ বছর বয়সী আনিকা বলে, বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুরতে আসছি। কি সুন্দর লাল-সাদা পদ্মফুল ফুটে আছে। দেখে খুবই ভালো লাগছে। আবহাওয়াটা খুব সুন্দর। চারপাশের পরিবেশটাও খুব সুন্দর।
ঘুরতে আসা আরেক দর্শনার্থী এ্যানি বলেন, কর্মব্যস্ত জীবনে আমরা সবাই একটু শান্তির জন্য সুন্দর প্রকৃতি ও পরিবেশ খুঁজি। এজন্যই পদ্মবিলে ঘুরতে আসছি। আমার খুবই ভালো লাগছে। চারপাশের পরিবেশটা খুব সুন্দর। কিন্তু যাতায়াতের রাস্তাটা একটু ভালো হলে আরও ভালো লাগত। প্রকৃতির এমন অপরূপ সৌন্দর্য দেখে দর্শনার্থীরা খুশি হলেও অভিযোগ রয়েছে যাতায়াতের সড়ক নিয়ে। তারা বলছে, পদ্মবিলে আসা-যাওয়ার রাস্তাটি সংস্কার করা হলে আমাদের জন্য আরও ভালো হতো। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী এহসানুল হক বলেন, পদ্ম বিলে যাওয়ার বেশ কয়েকটি রাস্তা আমরা ইতোমধ্যে মেরামত করেছি। বাকিগুলোও শিগগিরই মেরামত করা হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ অক্টোবর, ২০২২, 10:49 PM
বলাকইড় বিলজুড়ে শোভা পাচ্ছে জলজ ফুলের রানী পদ্ম। প্রকৃতি যেন তার সবটুকু সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। প্রকৃতির এমন দৃশ্য দেখতে পর্যটকরাও ছুটে আসছেন। তারা নৌকা দিয়ে ঘুরে ঘুরে পদ্মবিলের সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। জানা গেছে, গোপালগঞ্জ শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বলাকইড় পদ্মবিল। ১৯৯৮ সালে বন্যার পর বিলটিতে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেয় পদ্ম। প্রায় হাজার বিঘাজুড়ে বিলটিতে প্রতি বছর আষাঢ় মাস এলেই ফোটে লাল-সাদা পদ্ম। বিলের পানি শুকিয়ে গেলে চাষ করা হয় শীতকালীন ফসল।
গোপালগঞ্জ শহর থেকে পদ্মবিলে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী অনুপমা রায় ঢাকা পোস্টকে বলেন, শহরের কোলাহল থেকে নিজেকে একটু রিফ্রেশ করতে পদ্মবিলে আসছি। লাল-সাদা পদ্মফুল দেখতে খুবই ভালো লাগছে। চারপাশে শুধু লাল সাদা পদ্ম আর পদ্মা। যাতায়াতের রাস্তা আর একটু ভালো হলে শহর থেকে পদ্মবিলে আসা আরও সহজ হতো। পদ্মফুল দেখতে আসা ১০ বছর বয়সী আনিকা বলে, বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুরতে আসছি। কি সুন্দর লাল-সাদা পদ্মফুল ফুটে আছে। দেখে খুবই ভালো লাগছে। আবহাওয়াটা খুব সুন্দর। চারপাশের পরিবেশটাও খুব সুন্দর।
ঘুরতে আসা আরেক দর্শনার্থী এ্যানি বলেন, কর্মব্যস্ত জীবনে আমরা সবাই একটু শান্তির জন্য সুন্দর প্রকৃতি ও পরিবেশ খুঁজি। এজন্যই পদ্মবিলে ঘুরতে আসছি। আমার খুবই ভালো লাগছে। চারপাশের পরিবেশটা খুব সুন্দর। কিন্তু যাতায়াতের রাস্তাটা একটু ভালো হলে আরও ভালো লাগত। প্রকৃতির এমন অপরূপ সৌন্দর্য দেখে দর্শনার্থীরা খুশি হলেও অভিযোগ রয়েছে যাতায়াতের সড়ক নিয়ে। তারা বলছে, পদ্মবিলে আসা-যাওয়ার রাস্তাটি সংস্কার করা হলে আমাদের জন্য আরও ভালো হতো। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী এহসানুল হক বলেন, পদ্ম বিলে যাওয়ার বেশ কয়েকটি রাস্তা আমরা ইতোমধ্যে মেরামত করেছি। বাকিগুলোও শিগগিরই মেরামত করা হবে।