শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

এশিয়ার দেশগুলোয় তেল রপ্তানি করবে রাশিয়া

#
news image

রাশিয়ার তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা ছিল ইউরোপের দেশগুলো। ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান পরিচালনার পর থেকে রাশিয়ার তেল প্রত্যাখ্যান করে আসছে ইউরোপের কয়েকটি দেশ। তাই এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে তেল রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়া। খবর: রয়টার্স।

গতকাল রুশ উপপ্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার নোভাক এ ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে তিনি ইউরোপকে সতর্ক করে বলেন, তেলের বিকল্প সরবরাহ খুঁজে বের করতে হবে ইউরোপকে, যা আরও ব্যয়বহুল হতে পারে।

বুধবার ইউরোপের দেশগুলোর কার্যনির্বাহী সংস্থা ইউরোপীয় কমিশন (ইসি) ২০২৭ সালের মধ্যে রাশিয়ান জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতার অবসান ও সবুজ শক্তির দিকে দ্রুত স্থানান্তরে ২১০ বিলিয়ন ইউরোর পরিকল্পনা প্রকাশ করে। চলতি মাসে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লিয়েন ঘোষণা দেন, ইইউর সদস্যদেশগুলো যাতে ২০২২ সালের পর রাশিয়ার তেল না কেনে, সে জন্য নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে।

উপপ্রধানমন্ত্রী বলেন, ইউরোপের দেশগুলো প্রতিদিন প্রায় ৪০ লাখ ব্যারেল রাশিয়ান তেল পায়। কিন্তু তারা রাশিয়ার তেল নিতে রাজি না হওয়ায় মস্কো এখন ইউরোপ ছেড়ে সেই সরবরাহ অন্যান্য অঞ্চলে সরবরাহ করতে প্রস্তুত। রাশিয়ার অন্যান্য উৎস থেকে পাওয়া ব্যয়বহুল অপরিশোধিত তেলও এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এর জেরে দেশটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশ অর্থনৈতিক ও অন্যান্য নিষেধাজ্ঞা দেয়। নিষেধাজ্ঞার ফলে অনেক তেল ক্রেতা রাশিয়ান কার্গো বিলম্বিত অথবা প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হন। ক্রেতাদের এই সিদ্ধান্ত রাশিয়ার তেল উৎপাদনে আঘাত হানে। নোভাক জানান, এপ্রিলে রাশিয়ার তেল উৎপাদন দিনে প্রায় ১০ লাখ ব্যারেলের কম ছিল। কিন্তু মে মাসে তেলের উৎপাদন বেড়ে যায়। আগামী মাসগুলোয় তেল উৎপাদন আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। রাশিয়ার তেল রপ্তানি ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে এবং নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজে পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী তিনি। 

নিজস্ব প্রতিবেদক

২১ মে, ২০২২,  8:30 PM

news image

রাশিয়ার তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা ছিল ইউরোপের দেশগুলো। ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান পরিচালনার পর থেকে রাশিয়ার তেল প্রত্যাখ্যান করে আসছে ইউরোপের কয়েকটি দেশ। তাই এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে তেল রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়া। খবর: রয়টার্স।

গতকাল রুশ উপপ্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার নোভাক এ ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে তিনি ইউরোপকে সতর্ক করে বলেন, তেলের বিকল্প সরবরাহ খুঁজে বের করতে হবে ইউরোপকে, যা আরও ব্যয়বহুল হতে পারে।

বুধবার ইউরোপের দেশগুলোর কার্যনির্বাহী সংস্থা ইউরোপীয় কমিশন (ইসি) ২০২৭ সালের মধ্যে রাশিয়ান জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতার অবসান ও সবুজ শক্তির দিকে দ্রুত স্থানান্তরে ২১০ বিলিয়ন ইউরোর পরিকল্পনা প্রকাশ করে। চলতি মাসে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লিয়েন ঘোষণা দেন, ইইউর সদস্যদেশগুলো যাতে ২০২২ সালের পর রাশিয়ার তেল না কেনে, সে জন্য নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে।

উপপ্রধানমন্ত্রী বলেন, ইউরোপের দেশগুলো প্রতিদিন প্রায় ৪০ লাখ ব্যারেল রাশিয়ান তেল পায়। কিন্তু তারা রাশিয়ার তেল নিতে রাজি না হওয়ায় মস্কো এখন ইউরোপ ছেড়ে সেই সরবরাহ অন্যান্য অঞ্চলে সরবরাহ করতে প্রস্তুত। রাশিয়ার অন্যান্য উৎস থেকে পাওয়া ব্যয়বহুল অপরিশোধিত তেলও এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এর জেরে দেশটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশ অর্থনৈতিক ও অন্যান্য নিষেধাজ্ঞা দেয়। নিষেধাজ্ঞার ফলে অনেক তেল ক্রেতা রাশিয়ান কার্গো বিলম্বিত অথবা প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হন। ক্রেতাদের এই সিদ্ধান্ত রাশিয়ার তেল উৎপাদনে আঘাত হানে। নোভাক জানান, এপ্রিলে রাশিয়ার তেল উৎপাদন দিনে প্রায় ১০ লাখ ব্যারেলের কম ছিল। কিন্তু মে মাসে তেলের উৎপাদন বেড়ে যায়। আগামী মাসগুলোয় তেল উৎপাদন আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। রাশিয়ার তেল রপ্তানি ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে এবং নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজে পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী তিনি।