শিরোনামঃ
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ বিটিএ’র পক্ষ থেকে নব নিযুক্ত পরিচালককে অভিনন্দন বিকাশ দেওয়ান ছিলেন একজন সফল এমডি

সাগরে পেতেছি শয্যা শিশিরে কিসের ভয়: ফখরুল

#
news image

সরকারের দমনপীড়নে গণজাগরণ দমানো যাবে না বলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সাগরে পেতেছি শয্যা শিশিরে কিসের ভয় । রোববার (৬ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, যারা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কথা বলেন তাদের আমি গুরুত্ব দেই না। তার বিরুদ্ধে অসংখ্য ওয়ারেন্ট, মামলা ও সাজা রয়েছে। তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাতে কী তারেক রহমান সাহেবের কিছু যায় আসে। আর আমাদের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে সাজা দিয়ে তাকে গৃহে বন্দি করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৩৫ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এ মিথ্যা মামলা, হত্যা, অত্যাচার-নির্যাতনে কী আমাদের দমিয়ে রাখতে পেরেছে? বাংলাদেশের মানুষকে কী দাবানো সম্ভব হয়েছে? হয়নি, হবেও না। একটা কথা আছে, সমুদ্রে নদীতে শয্যা, শিশিরে কিবা ভয়। আরে আমি তো সমুদ্রে বাসা বেঁধেছি, সেখানে এক কোনে শিশিরে আমি ভয় পাই না। আজকে সারা দেশের মানুষ ওই শপথ নিয়ে জেগে উঠেছে যে, এ ভয়াবহ দানবীয় কর্তৃত্ববাদী একনায়ক সরকারকে তারা হঁটাবেই।  

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা তারেক রহমান সাহেবকে ফিরিয়ে আনব, এদেশের মানুষ ফিরিয়ে আনবে রাষ্ট্র নায়কের মতো করে, জোবায়দা রহমানকে ফিরিয়ে আনবে। দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে। আমাদের দেশের ৩৫ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা আছে, সেই মামলাগুলো প্রত্যাহার করবে। নতুন করে দেশ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, এবার ইনশাল্লাহ আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনব। আমরা একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করব, আমরা একটা গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা চাই, আমরা ভয়ভীতিমুক্ত একটা সমাজ চাই। সেই লক্ষ্যে আমরা আন্দোলন গড়ে তুলছি। আসুন যুবকরা জেগে উঠুন, তরুণরা জেগে উঠুন, সমস্ত মানুষরা জেগে উঠুন। এ জাগরণে ওদের পরাজিত করে গণতন্ত্রের বিজয় ঘটাতে হবে।

জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সহধর্মিনী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে এ সমাবেশ হয়।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ভেবেছিলেন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে বন্দি করলে বিএনপি থাকবে না। তারেক রহমান রাজনীতিতে আসায় আপনাদের সহ্য হচ্ছে না। তাই না। কিন্তু আপনাদের সহ্য করতে হবে। তারেক রহমান দেশে ফিরে আসবে এবং এদেশকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করবে। এটা আপনাদের সহ্য করতে হবে।

যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল কবির রিজভী, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ফজলুল হক মিলন, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, কামরুজ্জামান রতন, সাইফুল আলম নিরব, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না, মামুন হাসান, ইসাহাক সরকার, ছাত্রদলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ বক্তব্য দেন।

অনলাইন ডেস্ক

০৭ নভেম্বর, ২০২২,  1:34 AM

news image

সরকারের দমনপীড়নে গণজাগরণ দমানো যাবে না বলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সাগরে পেতেছি শয্যা শিশিরে কিসের ভয় । রোববার (৬ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, যারা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কথা বলেন তাদের আমি গুরুত্ব দেই না। তার বিরুদ্ধে অসংখ্য ওয়ারেন্ট, মামলা ও সাজা রয়েছে। তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাতে কী তারেক রহমান সাহেবের কিছু যায় আসে। আর আমাদের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে সাজা দিয়ে তাকে গৃহে বন্দি করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৩৫ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এ মিথ্যা মামলা, হত্যা, অত্যাচার-নির্যাতনে কী আমাদের দমিয়ে রাখতে পেরেছে? বাংলাদেশের মানুষকে কী দাবানো সম্ভব হয়েছে? হয়নি, হবেও না। একটা কথা আছে, সমুদ্রে নদীতে শয্যা, শিশিরে কিবা ভয়। আরে আমি তো সমুদ্রে বাসা বেঁধেছি, সেখানে এক কোনে শিশিরে আমি ভয় পাই না। আজকে সারা দেশের মানুষ ওই শপথ নিয়ে জেগে উঠেছে যে, এ ভয়াবহ দানবীয় কর্তৃত্ববাদী একনায়ক সরকারকে তারা হঁটাবেই।  

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা তারেক রহমান সাহেবকে ফিরিয়ে আনব, এদেশের মানুষ ফিরিয়ে আনবে রাষ্ট্র নায়কের মতো করে, জোবায়দা রহমানকে ফিরিয়ে আনবে। দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে। আমাদের দেশের ৩৫ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা আছে, সেই মামলাগুলো প্রত্যাহার করবে। নতুন করে দেশ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, এবার ইনশাল্লাহ আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনব। আমরা একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করব, আমরা একটা গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা চাই, আমরা ভয়ভীতিমুক্ত একটা সমাজ চাই। সেই লক্ষ্যে আমরা আন্দোলন গড়ে তুলছি। আসুন যুবকরা জেগে উঠুন, তরুণরা জেগে উঠুন, সমস্ত মানুষরা জেগে উঠুন। এ জাগরণে ওদের পরাজিত করে গণতন্ত্রের বিজয় ঘটাতে হবে।

জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সহধর্মিনী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে এ সমাবেশ হয়।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ভেবেছিলেন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে বন্দি করলে বিএনপি থাকবে না। তারেক রহমান রাজনীতিতে আসায় আপনাদের সহ্য হচ্ছে না। তাই না। কিন্তু আপনাদের সহ্য করতে হবে। তারেক রহমান দেশে ফিরে আসবে এবং এদেশকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করবে। এটা আপনাদের সহ্য করতে হবে।

যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টনের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল কবির রিজভী, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ফজলুল হক মিলন, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, কামরুজ্জামান রতন, সাইফুল আলম নিরব, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না, মামুন হাসান, ইসাহাক সরকার, ছাত্রদলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ বক্তব্য দেন।