শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

বাবা ছিলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি, ছেলেও হলেন

#
news image

রামের জন্মভূমি–বাবরি মসজিদ মামলায় সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের অংশীদার ছিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর সর্বসম্মতিক্রমে সুপ্রিম কোর্ট ওই মামলার রায় দিয়েছিলেন। আধার মামলার রায়দানকারী বেঞ্চের সদস্যও ছিলেন তিনি। সেই মামলার রায়ে চন্দ্রচূড় বলেছিলেন, সব তথ্যভান্ডারের সঙ্গে আধারকে বাধ্যতামূলকভাবে যুক্ত করা হলে, তাতে ব্যক্তি অধিকার খর্ব হতে পারে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপব্যবহার নিয়েও কঠোর মনোভাব গ্রহণ করেছিলেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। বলেছিলেন, জন–অসন্তোষ চাপা দিতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপব্যবহার অনুচিত। সাংবিধানিক মর্যাদা রক্ষায় বিচারপতি চন্দ্রচূড় বরাবরই সচেষ্ট থেকেছেন। একবার তিনি মন্তব্য করেছিলেন, খাদ্যাভ্যাসের জন্য পিটিয়ে খুন অথবা কার্টুন আঁকার অপরাধে কার্টুনিস্টকে কারাবাস করতে হলে কিংবা ধর্মীয় বিষয়ে মন্তব্যের জন্য ব্লগারের জেল হলে সংবিধান লঙ্ঘিত হয়, অসম্মানিত হয়।

২০১৭ সালে বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেছিলেন, জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতা মৌলিক অধিকারের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এর পূর্ণ দখল কোনো সভ্য দেশ নিতে পারে না। এই অধিকার রাষ্ট্রীয় উপহারও নয়। লিঙ্গবৈষম্যের বিরুদ্ধেও তিনি সব সময় দৃঢ় মত পোষণ করেছেন।

অনলাইন ডেস্ক

১০ নভেম্বর, ২০২২,  1:03 AM

news image

রামের জন্মভূমি–বাবরি মসজিদ মামলায় সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের অংশীদার ছিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর সর্বসম্মতিক্রমে সুপ্রিম কোর্ট ওই মামলার রায় দিয়েছিলেন। আধার মামলার রায়দানকারী বেঞ্চের সদস্যও ছিলেন তিনি। সেই মামলার রায়ে চন্দ্রচূড় বলেছিলেন, সব তথ্যভান্ডারের সঙ্গে আধারকে বাধ্যতামূলকভাবে যুক্ত করা হলে, তাতে ব্যক্তি অধিকার খর্ব হতে পারে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপব্যবহার নিয়েও কঠোর মনোভাব গ্রহণ করেছিলেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। বলেছিলেন, জন–অসন্তোষ চাপা দিতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপব্যবহার অনুচিত। সাংবিধানিক মর্যাদা রক্ষায় বিচারপতি চন্দ্রচূড় বরাবরই সচেষ্ট থেকেছেন। একবার তিনি মন্তব্য করেছিলেন, খাদ্যাভ্যাসের জন্য পিটিয়ে খুন অথবা কার্টুন আঁকার অপরাধে কার্টুনিস্টকে কারাবাস করতে হলে কিংবা ধর্মীয় বিষয়ে মন্তব্যের জন্য ব্লগারের জেল হলে সংবিধান লঙ্ঘিত হয়, অসম্মানিত হয়।

২০১৭ সালে বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেছিলেন, জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতা মৌলিক অধিকারের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এর পূর্ণ দখল কোনো সভ্য দেশ নিতে পারে না। এই অধিকার রাষ্ট্রীয় উপহারও নয়। লিঙ্গবৈষম্যের বিরুদ্ধেও তিনি সব সময় দৃঢ় মত পোষণ করেছেন।