শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

মিয়ানমারে নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ

#
news image

মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও সামরিক বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া একজন অস্ত্র ব্যবসায়ী ও তার কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা গ্রহণের পর গত দুই বছরে সহিংসতা ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ক্রমাগত বাড়তে থাকায় এই নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার ইইউ জানিয়েছে, ইউরোপীয় কাউন্সিল মিয়ানমারের প্রধান বিচারপতি ও একজন মন্ত্রীসহ ১৯ জনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইইউ নতুন করে যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে তার আওতায় রয়েছে মিয়ানমারের সামরিক সদস্য, বিচার বিভাগ, কারাগার পরিষেবা, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সদস্য ও দেশ পরিচালনার জন্য সামরিক সদস্য দিয়ে গঠিত সংস্থা।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র কিয়াও মিন নামের এক অস্ত্র ব্যবসায়ী ও তার স্কাই এভিয়েটর কোম্পানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে কিয়াও মিনের। তিনি উচ্চপদস্থ বিদেশি সামরিক কর্মকর্তাদের মিয়ানমারে সফরের ব্যবস্থা করতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেছেন। তার কোম্পানি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পক্ষে অস্ত্র চুক্তি ও বিমানের যন্ত্রাংশ আমদানি সহজতর করতেও কাজ করেছে। আর্থিক বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক ট্রেজারি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান নেলসন বলেছেন, মিয়ানমারে চলা সহিংসতায় মানুষের ভোগান্তির বিনিময়ে লাভবান হয়েছেন কিয়াও মিন। রাজনৈতিক বন্দিদের জন্য সহায়তা সংস্থা পর্যবেক্ষণ গ্রুপের তথ্যমতে, মিয়ানমারে গত দুই বছরে অন্তত দুই হাজার ৪০০ মানুষ হত্যার শিকার হয়েছেন। জাতিসংঘের শিশু সংস্থার ধারণা, এ সময় অন্তত ১০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে এক অভ্যুত্থানে অং সান সু চিকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। এ পর্যন্ত ইইউর কালোতালিকাভুক্ত হয়েছে দেশটির ৮৪ ব্যক্তি ও ১১ প্রতিষ্ঠান।

অনলাইন ডেস্ক

১০ নভেম্বর, ২০২২,  11:26 PM

news image

মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও সামরিক বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ ছাড়া একজন অস্ত্র ব্যবসায়ী ও তার কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা গ্রহণের পর গত দুই বছরে সহিংসতা ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ক্রমাগত বাড়তে থাকায় এই নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার ইইউ জানিয়েছে, ইউরোপীয় কাউন্সিল মিয়ানমারের প্রধান বিচারপতি ও একজন মন্ত্রীসহ ১৯ জনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইইউ নতুন করে যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে তার আওতায় রয়েছে মিয়ানমারের সামরিক সদস্য, বিচার বিভাগ, কারাগার পরিষেবা, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের সদস্য ও দেশ পরিচালনার জন্য সামরিক সদস্য দিয়ে গঠিত সংস্থা।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র কিয়াও মিন নামের এক অস্ত্র ব্যবসায়ী ও তার স্কাই এভিয়েটর কোম্পানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে কিয়াও মিনের। তিনি উচ্চপদস্থ বিদেশি সামরিক কর্মকর্তাদের মিয়ানমারে সফরের ব্যবস্থা করতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেছেন। তার কোম্পানি মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পক্ষে অস্ত্র চুক্তি ও বিমানের যন্ত্রাংশ আমদানি সহজতর করতেও কাজ করেছে। আর্থিক বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক ট্রেজারি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান নেলসন বলেছেন, মিয়ানমারে চলা সহিংসতায় মানুষের ভোগান্তির বিনিময়ে লাভবান হয়েছেন কিয়াও মিন। রাজনৈতিক বন্দিদের জন্য সহায়তা সংস্থা পর্যবেক্ষণ গ্রুপের তথ্যমতে, মিয়ানমারে গত দুই বছরে অন্তত দুই হাজার ৪০০ মানুষ হত্যার শিকার হয়েছেন। জাতিসংঘের শিশু সংস্থার ধারণা, এ সময় অন্তত ১০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে এক অভ্যুত্থানে অং সান সু চিকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। এ পর্যন্ত ইইউর কালোতালিকাভুক্ত হয়েছে দেশটির ৮৪ ব্যক্তি ও ১১ প্রতিষ্ঠান।