শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

রোহিঙ্গাদের জন্য সাড়ে ৭ মিলিয়ন ডলার দেবে নেদারল্যান্ডস

#
news image

রোহিঙ্গা শরণার্থী ও কক্সবাজার জেলায় তাদের আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়ের কল্যাণে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মাধ্যমে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেদারল্যান্ডস। ‘কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও আশ্রয়দানকারী সম্প্রদায়ের পরিবেশ পুনরুদ্ধার ও সহিষ্ণুতা জোরদারকরণ’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ঢাকায় নেদারল্যান্ডস দূতাবাস ও আইওএমের মধ্যে এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রকল্পটির লক্ষ্য রোহিঙ্গা শরণার্থী ও কক্সবাজারে আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়ের জন্য বহু খাতভিত্তিক সহায়তা প্রদান করা। বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডসের ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স থিজ উডস্ট্রা এবং আইওএম বাংলাদেশের অফিসার ইনচার্জ ফাতিমা নুসরাত গাজ্জালি ঢাকায় আইওএম অফিসে নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

কক্সবাজারে ২০১৭ সাল থেকে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় গ্রহণ করেছে। জেলাটি প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। সেখানে রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়, বিশেষ করে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করছে।

ফাতিমা নুসরাত গাজ্জালি বলেন, রোহিঙ্গারা সীমিত সুযোগ ও জটিল চ্যালেঞ্জের মধ্যে ঘনবসতিপূর্ণ শিবিরে বাস করছে। আশ্রয়দানকারী সম্প্রদায়গুলোও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় তাদের দুর্ভোগ বেড়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে সীমিত সম্পদ, সীমিত বাজার প্রবেশাধিকার, সীমিত কর্মসংস্থানের সুযোগ, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং বারবার পরিবেশগত বিপর্যয়।

তিনি বলেন, নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় আইওএম রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দানকারী গোষ্ঠীগুলোর জন্য জীবন রক্ষাকারী সহায়তা প্রদান করবে, যা সামাজিক সম্প্রীতি ও নিরাপত্তায় অবদান রাখবে। উডস্ট্রা আশা প্রকাশ করেছেন, তার সরকারের সহায়তা রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি উভয় সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার উন্নতি করতে এবং দুর্যোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশ সরকার এবং অন্যান্য অংশীদারের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

৩০ নভেম্বর, ২০২২,  12:15 AM

news image

রোহিঙ্গা শরণার্থী ও কক্সবাজার জেলায় তাদের আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়ের কল্যাণে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মাধ্যমে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেদারল্যান্ডস। ‘কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও আশ্রয়দানকারী সম্প্রদায়ের পরিবেশ পুনরুদ্ধার ও সহিষ্ণুতা জোরদারকরণ’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ঢাকায় নেদারল্যান্ডস দূতাবাস ও আইওএমের মধ্যে এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রকল্পটির লক্ষ্য রোহিঙ্গা শরণার্থী ও কক্সবাজারে আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়ের জন্য বহু খাতভিত্তিক সহায়তা প্রদান করা। বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডসের ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স থিজ উডস্ট্রা এবং আইওএম বাংলাদেশের অফিসার ইনচার্জ ফাতিমা নুসরাত গাজ্জালি ঢাকায় আইওএম অফিসে নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

কক্সবাজারে ২০১৭ সাল থেকে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় গ্রহণ করেছে। জেলাটি প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। সেখানে রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়, বিশেষ করে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করছে।

ফাতিমা নুসরাত গাজ্জালি বলেন, রোহিঙ্গারা সীমিত সুযোগ ও জটিল চ্যালেঞ্জের মধ্যে ঘনবসতিপূর্ণ শিবিরে বাস করছে। আশ্রয়দানকারী সম্প্রদায়গুলোও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় তাদের দুর্ভোগ বেড়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে সীমিত সম্পদ, সীমিত বাজার প্রবেশাধিকার, সীমিত কর্মসংস্থানের সুযোগ, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং বারবার পরিবেশগত বিপর্যয়।

তিনি বলেন, নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় আইওএম রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দানকারী গোষ্ঠীগুলোর জন্য জীবন রক্ষাকারী সহায়তা প্রদান করবে, যা সামাজিক সম্প্রীতি ও নিরাপত্তায় অবদান রাখবে। উডস্ট্রা আশা প্রকাশ করেছেন, তার সরকারের সহায়তা রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি উভয় সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার উন্নতি করতে এবং দুর্যোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশ সরকার এবং অন্যান্য অংশীদারের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।