শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

ব্যর্থ হয়েছি কিন্তু থেমে যায়নি: শাকিব  

#
news image

গোপালগঞ্জের মাসুদ রানা (২৮ মে) নতুন এক পরিচয় গ্রহণ করেছিলেন। সেটা ঠিক ২৩ বছর আগে; নিজের নাম বদলে পা রেখেছিলেন স্বপ্নের সিঁড়িতে। সেই সিঁড়ি বেয়ে আজ তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ সিনে তারকা শাকিব খান। ১৯৯৯ সালের (২৮ মে) দিনে শাকিব খানের প্রথম সিনেমা ‘অনন্ত ভালোবাসা’ মুক্তি পেয়েছিল। সেই হিসেবে শাকিবের ক্যারিয়ারের ২৩ বছর পার হলো। এমন দিনে শাকিবের ভাবনা, কঠোর পরিশ্রম ও হাল না ছাড়ার জন্য তাঁর ক্যারিয়ার এত দীর্ঘ হয়েছে। এমন বিশেষ দিনে সবাইকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাতেও ভুল করেননি ঢালিউড কিং খান। অন্তর্জালে শাকিব এক বিবৃতিতে লিখেছেন, ‘শুরুতে জানতাম না আমার ক্যারিয়ার কোন দিকে যাচ্ছে। প্রথম দিকে আমার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলোও খুব বেশি সাফল্য পায়নি। তারপরও হাল ছাড়িনি। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছি, ব্যর্থতাকে সাফল্যের মতো প্রাধান্য দিয়েছি। আমি সব সময় কঠোর পরিশ্রম, কাজের প্রতি আন্তরিকতা ও সততায় বিশ্বাসী। হয়তো এ কারণেই আজ এই অবস্থানে পৌঁছেছি। আমি আনন্দিত এই ভেবে যে আমার কাজের মাধ্যমে মানুষকে বিনোদিত করতে পেরেছি এবং তাদের খুশি করতে পেরেছি।’ ধন্যবাদ জানিয়ে চার বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয়ী এই চিত্রনায়ক যুক্ত করেছেন, ‘অভিনয়জীবনে আজ পর্যন্ত যেসব পরিচালক, প্রযোজক, সহশিল্পী এবং ক্যামেরার পেছনে থাকা কলাকুশলীর সঙ্গে কাজ করেছি, সবাইকে ধন্যবাদ। আমার ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে তাদের অবদান অসামান্য! বিশেষভাবে আমি আমার দর্শকদের কাছে কৃতজ্ঞ; যারা আমার সকল শক্তি ও অনুপ্রেরণার উৎস, তারা আমাকে এতগুলো বছর ভালোবাসা এবং সম্মান দিয়ে যাচ্ছে। আমার পরিবারের কাছেও কৃতজ্ঞ, তাদের চিরস্থায়ী সমর্থনের জন্য। সবার জন্য হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা।’ গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার রাঘধীতে জন্মগ্রহণ করেন শাকিব। যদিও সে সময় শাকিব খান ছিলেন শুধুই মাসুদ রানা। ১৯৯৯ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘অনন্ত ভালোবাসা’ সিনেমার মাধ্যমে ঢালিউডে পা রাখেন শাকিব। সে সময়ই নাম পাল্টে মাসুদ রানা থেকে শাকিব খান হয়ে ওঠেন তিনি। এই নামের প্রসঙ্গে শাকিব খান জানিয়েছিলেন, ‘সোহানুর রহমান সোহান ভাইসহ প্রথম সিনেমার ইউনিট বেশ কয়েকটি নাম পছন্দ করেছিলেন। সেখান থেকে আমিই শাকিব খান নামটি পছন্দ করেছিলাম।’ নিজের প্রথম সিনেমা ‘অনন্ত ভালোবাসা’-তে সাফল্য না পেলেও নজর কাড়েন শাকিব। এক বছরের মধ্যেই শাবনূর, পপি, পূর্ণিমা, মুনমুনÑতখনকার সেরা চার নায়িকার সঙ্গে জুটি বাঁধেন তিনি। ২০০৮ সালে নায়ক মান্নার মৃত্যুর পর শাকিব খানকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। জনপ্রিয় নায়ক থেকে হয়ে উঠেছেন ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৮ মে, ২০২২,  11:44 PM

news image

গোপালগঞ্জের মাসুদ রানা (২৮ মে) নতুন এক পরিচয় গ্রহণ করেছিলেন। সেটা ঠিক ২৩ বছর আগে; নিজের নাম বদলে পা রেখেছিলেন স্বপ্নের সিঁড়িতে। সেই সিঁড়ি বেয়ে আজ তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ সিনে তারকা শাকিব খান। ১৯৯৯ সালের (২৮ মে) দিনে শাকিব খানের প্রথম সিনেমা ‘অনন্ত ভালোবাসা’ মুক্তি পেয়েছিল। সেই হিসেবে শাকিবের ক্যারিয়ারের ২৩ বছর পার হলো। এমন দিনে শাকিবের ভাবনা, কঠোর পরিশ্রম ও হাল না ছাড়ার জন্য তাঁর ক্যারিয়ার এত দীর্ঘ হয়েছে। এমন বিশেষ দিনে সবাইকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাতেও ভুল করেননি ঢালিউড কিং খান। অন্তর্জালে শাকিব এক বিবৃতিতে লিখেছেন, ‘শুরুতে জানতাম না আমার ক্যারিয়ার কোন দিকে যাচ্ছে। প্রথম দিকে আমার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলোও খুব বেশি সাফল্য পায়নি। তারপরও হাল ছাড়িনি। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছি, ব্যর্থতাকে সাফল্যের মতো প্রাধান্য দিয়েছি। আমি সব সময় কঠোর পরিশ্রম, কাজের প্রতি আন্তরিকতা ও সততায় বিশ্বাসী। হয়তো এ কারণেই আজ এই অবস্থানে পৌঁছেছি। আমি আনন্দিত এই ভেবে যে আমার কাজের মাধ্যমে মানুষকে বিনোদিত করতে পেরেছি এবং তাদের খুশি করতে পেরেছি।’ ধন্যবাদ জানিয়ে চার বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয়ী এই চিত্রনায়ক যুক্ত করেছেন, ‘অভিনয়জীবনে আজ পর্যন্ত যেসব পরিচালক, প্রযোজক, সহশিল্পী এবং ক্যামেরার পেছনে থাকা কলাকুশলীর সঙ্গে কাজ করেছি, সবাইকে ধন্যবাদ। আমার ২৩ বছরের ক্যারিয়ারে তাদের অবদান অসামান্য! বিশেষভাবে আমি আমার দর্শকদের কাছে কৃতজ্ঞ; যারা আমার সকল শক্তি ও অনুপ্রেরণার উৎস, তারা আমাকে এতগুলো বছর ভালোবাসা এবং সম্মান দিয়ে যাচ্ছে। আমার পরিবারের কাছেও কৃতজ্ঞ, তাদের চিরস্থায়ী সমর্থনের জন্য। সবার জন্য হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা।’ গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার রাঘধীতে জন্মগ্রহণ করেন শাকিব। যদিও সে সময় শাকিব খান ছিলেন শুধুই মাসুদ রানা। ১৯৯৯ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘অনন্ত ভালোবাসা’ সিনেমার মাধ্যমে ঢালিউডে পা রাখেন শাকিব। সে সময়ই নাম পাল্টে মাসুদ রানা থেকে শাকিব খান হয়ে ওঠেন তিনি। এই নামের প্রসঙ্গে শাকিব খান জানিয়েছিলেন, ‘সোহানুর রহমান সোহান ভাইসহ প্রথম সিনেমার ইউনিট বেশ কয়েকটি নাম পছন্দ করেছিলেন। সেখান থেকে আমিই শাকিব খান নামটি পছন্দ করেছিলাম।’ নিজের প্রথম সিনেমা ‘অনন্ত ভালোবাসা’-তে সাফল্য না পেলেও নজর কাড়েন শাকিব। এক বছরের মধ্যেই শাবনূর, পপি, পূর্ণিমা, মুনমুনÑতখনকার সেরা চার নায়িকার সঙ্গে জুটি বাঁধেন তিনি। ২০০৮ সালে নায়ক মান্নার মৃত্যুর পর শাকিব খানকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। জনপ্রিয় নায়ক থেকে হয়ে উঠেছেন ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক।