'দুই কোটি ২০ লাখ টন শস্য রপ্তানি আটকে দিয়েছে রাশিয়া'

প্রভাতী খবর ডেস্ক
২৯ মে, ২০২২, 1:32 AM

'দুই কোটি ২০ লাখ টন শস্য রপ্তানি আটকে দিয়েছে রাশিয়া'
ইউক্রেনের বন্দর অবরোধ করে দুই কোটি ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য রপ্তানি রাশিয়া আটকে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির অভিযোগ, ইউক্রেনের প্রায় অর্ধেক খাদ্যশস্য রপ্তানি বর্তমানে আটকে আছে। আজভ ও কৃষ্ণ সাগরের মধ্য দিয়ে রপ্তানির প্রধান রুটটি অবরোধ করে রেখেছে রাশিয়া। এ পরিস্থিতিকে বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সম্ভাব্য ‘বিপর্যয়’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, দুই কোটি ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য গুদামজাত করে রাখা হয়েছে। আমরা সেগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে সরবরাহ করতে পারছি না। অথচ বিশ্ববাজারে এসব খাদ্যশস্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এদিকে গতকাল স্থানীয় সময় গত শুক্রবার লিমান নামে দনবাসের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ঘোষণা দেয় সেখানকার রুশ সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তবে রাতে দেওয়া ভাষণে জেলেনস্কি দাবি করেছেন, দনবাস আবারও ইউক্রেনের হবে। দনবাসের বর্তমান পরিস্থিতিকে ‘খুব কঠিন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি। রুশ আগ্রাসন মোকাবেলায় ইউক্রেনীয় প্রতিরোধ আরো জোরদার করার তাগিদ দেন জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, দনবাস আবারও ইউক্রেনের হবে। এমনকি রাশিয়া যদি সেখানে ধ্বংস ডেকে আনে, তার পরেও কিয়েভ প্রতিটি শহর, প্রতিটি সম্প্রদায়কে পুনর্গঠন করবে। এর কোনো বিকল্প নেই।
প্রভাতী খবর ডেস্ক
২৯ মে, ২০২২, 1:32 AM

ইউক্রেনের বন্দর অবরোধ করে দুই কোটি ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য রপ্তানি রাশিয়া আটকে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির অভিযোগ, ইউক্রেনের প্রায় অর্ধেক খাদ্যশস্য রপ্তানি বর্তমানে আটকে আছে। আজভ ও কৃষ্ণ সাগরের মধ্য দিয়ে রপ্তানির প্রধান রুটটি অবরোধ করে রেখেছে রাশিয়া। এ পরিস্থিতিকে বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সম্ভাব্য ‘বিপর্যয়’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, দুই কোটি ২০ লাখ টন খাদ্যশস্য গুদামজাত করে রাখা হয়েছে। আমরা সেগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে সরবরাহ করতে পারছি না। অথচ বিশ্ববাজারে এসব খাদ্যশস্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এদিকে গতকাল স্থানীয় সময় গত শুক্রবার লিমান নামে দনবাসের কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ঘোষণা দেয় সেখানকার রুশ সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তবে রাতে দেওয়া ভাষণে জেলেনস্কি দাবি করেছেন, দনবাস আবারও ইউক্রেনের হবে। দনবাসের বর্তমান পরিস্থিতিকে ‘খুব কঠিন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি। রুশ আগ্রাসন মোকাবেলায় ইউক্রেনীয় প্রতিরোধ আরো জোরদার করার তাগিদ দেন জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, দনবাস আবারও ইউক্রেনের হবে। এমনকি রাশিয়া যদি সেখানে ধ্বংস ডেকে আনে, তার পরেও কিয়েভ প্রতিটি শহর, প্রতিটি সম্প্রদায়কে পুনর্গঠন করবে। এর কোনো বিকল্প নেই।