শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

চোখের স্ট্রোক হলে করনীয়

#
news image

যাঁদের অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেসারের সঙ্গে ডায়াবেটিসও আছে তাঁদের চোখে কিন্তু রক্তক্ষরণ হতে পারে। চোখের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ রেটিনা। রেটিনায় অনেক রক্তনালি থাকে। যাঁদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না তাঁদের চোখের রেটিনার রক্তনালিগুলোর একটি ছিঁড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে। তখন রোগী বুঝতে পারেন হঠাৎ করে তাঁর চোখের দৃষ্টি অনেকখানি কমে গেছে।
করণীয়
♦  চোখে রক্তক্ষরণ হলে প্রাথমিকভাবে রোগীর ব্লাড প্রেসার ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।
♦  এরপর রোগীর চোখের বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে কালার ফানডাস ফটোগ্রাফি। এটা হচ্ছে মূলত চোখের ছবি তোলা। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, চোখে ঠিক রক্তক্ষরণ কতটুকু হয়েছে।
♦  রক্তক্ষরণের মাত্রা দেখে রোগীকে ইনজেকশন দেওয়া হয়। এটি দেওয়া হলে ধীরে ধীরে রোগীর চোখে জমাটবদ্ধ রক্ত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
♦  আক্রান্ত চোখের দৃষ্টি ভালো হয়ে যাওয়ার পর তিন থেকে ছয় মাস পর রোগীর সেই চোখে একটি এনজিওগ্রাম করা হয়। এর মাধ্যমে রোগীর চোখের রক্তক্ষরণের উৎসটি বের করার চেষ্টা করা হয়? যদি পরীক্ষায় চোখে কোনো ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পাওয়া যায়, তাহলে লেজার চিকিৎসার আশ্রয় নিতে হয়। তবে অনেক সময় ইনজেকশনের মাধ্যমেই রোগী ভালো হয়ে যান।
♦  তবে ক্ষেত্রবিশেষে এমনটাও দেখা যায় যে রোগীর আক্রান্ত চোখের পুরোটাই রক্ত দিয়ে ভরে যায়। সে ক্ষেত্রে কিন্তু ইনজেকশনে পুরোপুরি কাজ করবে না। ফলে চোখে সার্জারির প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
সাবধানতা
তবে এ ধরনের পরিস্থিতিতে পড়তে না চাইলে রোগীদের নিজেদের রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এতে এ ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হবে না।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০২ জুন, ২০২২,  9:49 PM

news image

যাঁদের অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেসারের সঙ্গে ডায়াবেটিসও আছে তাঁদের চোখে কিন্তু রক্তক্ষরণ হতে পারে। চোখের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ রেটিনা। রেটিনায় অনেক রক্তনালি থাকে। যাঁদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না তাঁদের চোখের রেটিনার রক্তনালিগুলোর একটি ছিঁড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে। তখন রোগী বুঝতে পারেন হঠাৎ করে তাঁর চোখের দৃষ্টি অনেকখানি কমে গেছে।
করণীয়
♦  চোখে রক্তক্ষরণ হলে প্রাথমিকভাবে রোগীর ব্লাড প্রেসার ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।
♦  এরপর রোগীর চোখের বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে কালার ফানডাস ফটোগ্রাফি। এটা হচ্ছে মূলত চোখের ছবি তোলা। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, চোখে ঠিক রক্তক্ষরণ কতটুকু হয়েছে।
♦  রক্তক্ষরণের মাত্রা দেখে রোগীকে ইনজেকশন দেওয়া হয়। এটি দেওয়া হলে ধীরে ধীরে রোগীর চোখে জমাটবদ্ধ রক্ত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
♦  আক্রান্ত চোখের দৃষ্টি ভালো হয়ে যাওয়ার পর তিন থেকে ছয় মাস পর রোগীর সেই চোখে একটি এনজিওগ্রাম করা হয়। এর মাধ্যমে রোগীর চোখের রক্তক্ষরণের উৎসটি বের করার চেষ্টা করা হয়? যদি পরীক্ষায় চোখে কোনো ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পাওয়া যায়, তাহলে লেজার চিকিৎসার আশ্রয় নিতে হয়। তবে অনেক সময় ইনজেকশনের মাধ্যমেই রোগী ভালো হয়ে যান।
♦  তবে ক্ষেত্রবিশেষে এমনটাও দেখা যায় যে রোগীর আক্রান্ত চোখের পুরোটাই রক্ত দিয়ে ভরে যায়। সে ক্ষেত্রে কিন্তু ইনজেকশনে পুরোপুরি কাজ করবে না। ফলে চোখে সার্জারির প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
সাবধানতা
তবে এ ধরনের পরিস্থিতিতে পড়তে না চাইলে রোগীদের নিজেদের রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এতে এ ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হবে না।