শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

বিদেশ ফেরতদের এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

#
news image

বিদেশ থেকে যারা দেশে আসেন তাদের এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেন, চিকিৎসা না নিলে এইডস একটি ভয়ানক ব্যাধি। এইডস একজনের থেকে আরেকজনের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে অনিয়ন্ত্রিত জীবনের কারণে। অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এইডস রোগীর সংখ্যা কম। আমরা সেটাকেও নিয়ন্ত্রণ করতে চাই।

সরকার এইডস রোগীর চিকিৎসা বিনামূল্যে দিয়ে যাচ্ছে। যারা এইডস আক্রান্ত হয়েও চিকিৎসা নেন না, তারা মৃত্যুর মুখে পতিত হবে। আমরা চাই বাংলাদেশ থেকে এইডস নির্মূল হোক। তিনি বলেন, সামাজিক কারণে অনেকে এইডসের চিকিৎসা নেন না। কেউ যদি জানেন তার এইডস আছে, তাহলে চিকিৎসা নেবেন এবং পরিবারকে সুরক্ষিত রাখবেন। এইডস আক্রান্ত রোগীদের আমাদের সহানুভূতির সঙ্গে দেখা প্রয়োজন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি লোক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকাতে যারা কাজ করেন, সেখান থেকে ফেরত আশা ব্যক্তিদের মধ্যে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। তাদের পরিবারের সদস্যরাও এইডসে বেশি আক্রান্ত হন। এ সংখ্যা ঢাকা এবং চট্টগ্রামে বেশি।

বিদেশে যাওয়ার সময় কিন্তু এইচআইভি পরীক্ষা করে যেতে হয়। কিন্তু যখন বিদেশ থেকে ফিরে আসে তখন এইচআইভি পরীক্ষা করা হয় না। যাওয়ার সময় যদি এইচআইভি পরীক্ষা করা হয়, তাহলে আমি মনে করি ফিরে আসার সময়ও এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিদেশ থেকে ফেরার সময় তার নিজের জন্য ও তার পরিবারের সুরক্ষার জন্য এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন। এটা করলে এইডস রোগীর সংখ্যা পর্যায়ক্রমে কমে যাবে। বাংলাদেশে এইডস শনাক্ত রোগীর সংখ্যা রয়েছে ৯ হাজার ৭০৮ জন। মোট রোগী রয়েছে ১৪ হাজার ৫১৩ জন। অর্থাৎ চার হাজারের মতো এইডস রোগী এখনো শনাক্তের বাইরে রয়েছে। তারা নিজেরা চিকিৎসা নিতে আসেনি এবং এ রোগটা তারা ছড়াচ্ছে। এতে প্রথমেই তাদের পরিবার আক্রান্ত হবে। আমি আহ্বান করবো তারা যেন চিকিৎসা নিতে এগিয়ে আসেন। ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা বাংলাদেশ থেকে এইডস নির্মূল করতে চাই। 

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ ডিসেম্বর, ২০২২,  11:41 PM

news image

বিদেশ থেকে যারা দেশে আসেন তাদের এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেন, চিকিৎসা না নিলে এইডস একটি ভয়ানক ব্যাধি। এইডস একজনের থেকে আরেকজনের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে অনিয়ন্ত্রিত জীবনের কারণে। অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এইডস রোগীর সংখ্যা কম। আমরা সেটাকেও নিয়ন্ত্রণ করতে চাই।

সরকার এইডস রোগীর চিকিৎসা বিনামূল্যে দিয়ে যাচ্ছে। যারা এইডস আক্রান্ত হয়েও চিকিৎসা নেন না, তারা মৃত্যুর মুখে পতিত হবে। আমরা চাই বাংলাদেশ থেকে এইডস নির্মূল হোক। তিনি বলেন, সামাজিক কারণে অনেকে এইডসের চিকিৎসা নেন না। কেউ যদি জানেন তার এইডস আছে, তাহলে চিকিৎসা নেবেন এবং পরিবারকে সুরক্ষিত রাখবেন। এইডস আক্রান্ত রোগীদের আমাদের সহানুভূতির সঙ্গে দেখা প্রয়োজন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রায় এক কোটি লোক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকাতে যারা কাজ করেন, সেখান থেকে ফেরত আশা ব্যক্তিদের মধ্যে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। তাদের পরিবারের সদস্যরাও এইডসে বেশি আক্রান্ত হন। এ সংখ্যা ঢাকা এবং চট্টগ্রামে বেশি।

বিদেশে যাওয়ার সময় কিন্তু এইচআইভি পরীক্ষা করে যেতে হয়। কিন্তু যখন বিদেশ থেকে ফিরে আসে তখন এইচআইভি পরীক্ষা করা হয় না। যাওয়ার সময় যদি এইচআইভি পরীক্ষা করা হয়, তাহলে আমি মনে করি ফিরে আসার সময়ও এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিদেশ থেকে ফেরার সময় তার নিজের জন্য ও তার পরিবারের সুরক্ষার জন্য এইচআইভি পরীক্ষা করা প্রয়োজন। এটা করলে এইডস রোগীর সংখ্যা পর্যায়ক্রমে কমে যাবে। বাংলাদেশে এইডস শনাক্ত রোগীর সংখ্যা রয়েছে ৯ হাজার ৭০৮ জন। মোট রোগী রয়েছে ১৪ হাজার ৫১৩ জন। অর্থাৎ চার হাজারের মতো এইডস রোগী এখনো শনাক্তের বাইরে রয়েছে। তারা নিজেরা চিকিৎসা নিতে আসেনি এবং এ রোগটা তারা ছড়াচ্ছে। এতে প্রথমেই তাদের পরিবার আক্রান্ত হবে। আমি আহ্বান করবো তারা যেন চিকিৎসা নিতে এগিয়ে আসেন। ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা বাংলাদেশ থেকে এইডস নির্মূল করতে চাই।