শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় সমাধান পটল 

#
news image


পুষ্টিকর সব্জির কথা বললে সাধারণত পটলের নাম মাথায় আসে না। কিন্তু বাঙালি পটলকে যতই তাচ্ছিল্য করুক, বিজ্ঞান সম্পূর্ণ উল্টো কথাই বলছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পটল ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা থেকে ওজন কমানো, হরেক রকমের গুণ রয়েছে পটলের। চলুন, জেনে নেয়া যাক সেসব গুনের কথাঃ
১। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায়: পটলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার পাচনতন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে ও মল নির্গমনে সহায়তা করে। ফলে পটল খেলে যেমন এক দিকে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল হতে পারে, তেমনই অন্যদিকে পটল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সাহায্য পারে।
২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে: পটলে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। ভিটামিন-সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ভিটামিন-সি জারণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট বিভিন্ন ক্ষতিকর ‘ফ্রি র‌্যাডিকেলের’ ক্রিয়া থেকে দেহকে রক্ষা করতেও সাহায্য করে। ঋতু পরিবর্তনের সময়ে হওয়া সর্দি-জ্বর প্রতিরোধ করতে কাজে আসতে পারে পটল। লিভারের সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্যও পটল বেশ উপকারী।
৩। ওজন নিয়ন্ত্রণে: পটলে যে ফাইবার পাওয়া যায়, তা পাচিত হতে দীর্ঘক্ষণ সময় লাগে। ফলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একশো গ্রাম পটলে প্রাপ্ত ক্যালোরির মান মাত্র ২০। ফলে যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য পটল বেশ কার্যকরী হতে পারে।
৪। কোলেস্টেরল কমাতে: পটল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে ও ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে হৃদ্যন্ত্র ভাল থাকে। কমে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।
৫। ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে: পটল ও পটলের বীজ ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বেশ উপযোগী। পটলে ‘ফ্ল্যাভিনয়েড’ জাতীয় উপাদান থাকে, থাকে কপার, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামও। এই উপাদানগুলি রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর। তবে মাথায় রাখবেন সব খাবার সকলের সহ্য হয় না। তাই যে কোনও খাবার নিয়মিত খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৮ জুন, ২০২২,  11:17 PM

news image


পুষ্টিকর সব্জির কথা বললে সাধারণত পটলের নাম মাথায় আসে না। কিন্তু বাঙালি পটলকে যতই তাচ্ছিল্য করুক, বিজ্ঞান সম্পূর্ণ উল্টো কথাই বলছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পটল ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা থেকে ওজন কমানো, হরেক রকমের গুণ রয়েছে পটলের। চলুন, জেনে নেয়া যাক সেসব গুনের কথাঃ
১। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায়: পটলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার পাচনতন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে ও মল নির্গমনে সহায়তা করে। ফলে পটল খেলে যেমন এক দিকে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল হতে পারে, তেমনই অন্যদিকে পটল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সাহায্য পারে।
২। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে: পটলে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। ভিটামিন-সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ভিটামিন-সি জারণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট বিভিন্ন ক্ষতিকর ‘ফ্রি র‌্যাডিকেলের’ ক্রিয়া থেকে দেহকে রক্ষা করতেও সাহায্য করে। ঋতু পরিবর্তনের সময়ে হওয়া সর্দি-জ্বর প্রতিরোধ করতে কাজে আসতে পারে পটল। লিভারের সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্যও পটল বেশ উপকারী।
৩। ওজন নিয়ন্ত্রণে: পটলে যে ফাইবার পাওয়া যায়, তা পাচিত হতে দীর্ঘক্ষণ সময় লাগে। ফলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একশো গ্রাম পটলে প্রাপ্ত ক্যালোরির মান মাত্র ২০। ফলে যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য পটল বেশ কার্যকরী হতে পারে।
৪। কোলেস্টেরল কমাতে: পটল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল কমাতে ও ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে হৃদ্যন্ত্র ভাল থাকে। কমে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।
৫। ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে: পটল ও পটলের বীজ ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বেশ উপযোগী। পটলে ‘ফ্ল্যাভিনয়েড’ জাতীয় উপাদান থাকে, থাকে কপার, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামও। এই উপাদানগুলি রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর। তবে মাথায় রাখবেন সব খাবার সকলের সহ্য হয় না। তাই যে কোনও খাবার নিয়মিত খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।