শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

মানব সভ্যতায় মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাব এক অবিস্মরণীয় ঘটনা: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

#
news image

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন,  মানব সভ্যতার সুবিস্তৃত ইতিহাসের পথ-পরিক্রমায় নবী করীম (সা.)-এর আবির্ভাব এক অসাধারণ ও অবিস্মরণীয় ঘটনা। 
তিনি বলেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের প্রিয়নবী (সা.)-কে এ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন, ‘রাহমাতুল্লিল আ’লামিন’ তথা- সারা জাহানের জন্য রহমত হিসেবে।
প্রতিমন্ত্রী শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডির একটি মসজিদে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও শিশু-কিশোরদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
ফরিদুল হক খান বলেন, আমাদের প্রিয়নবী (সা.)  ছিলেন বিশ্ব শান্তি, মানবতা ও কল্যাণের পথ প্রদর্শক। তাঁর মাধ্যমে ইসলাম লাভ করেছে পরিপূর্ণতা।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী  বলেন,  আমি বিশ্বাস করি, মহানবী (সা.) এর ক্ষমা ও উদারতা, নারী জাতির প্রতি সম্মান, শিক্ষা ও জ্ঞান অর্জনে গুরুত্ব দান, অমুসলিম বা চুক্তিবদ্ধ নাগরিকদের নিরাপত্তা, সুশাসন, মানবিক আচরণ, কল্যাণ ভাবনা, শান্তিও যুদ্ধনীতি, মদীনা সনদ, হুদাইবিয়ার সন্ধি ও রক্তপাতহীন মক্কা বিজয়ের চেতনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে আমরা যদি আমাদের কর্ম-পন্থা নির্ধারণ করি, তবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি হয়ে উঠবে শান্তিময়ও কল্যাণময়। হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি হবে আরো সুসংহত ও সুদৃঢ়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইসলামের আদর্শ ও মর্মবাণী সঠিকভাবে প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান শুরু ও সমাপ্তিতে কোরআন তেলওয়াতের ব্যবস্থা করেন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে ক্বদর ও শবে বরাতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড পুনঃগঠন ও সম্প্রসারণ করে ইসলামের খেদমতে অসামান্য অবদান রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন খাঁটি ঈমানদার মুসলমান হিসেবে ইসলামের প্রচার-প্রসারে সারাদেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ, হজ ব্যবস্থাপনায় আধুনিকীকরণ ও সুযোগ সুবিধাবৃদ্ধি, মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম, মসজিদ পাঠাগার ও ১০১০টি দারুল আরকাম ইবতেদায়ী মাদরাসা প্রতিষ্ঠা, দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্সের সমমান ও ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ অনেক কার্যক্রম বাস্তবান করেছেন।
মসজিদ উত তাকওয়া সোসাইটির সভাপতি একেএম রেজাউল হকের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন সোসাইটির উপদেষ্টা বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক এসএম নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে কুরআন তিলাওয়াত করেন বিশ্ব-বিজয়ী হাফেজ  জাকারিয়া। সিরাত বিষয়ে আলোচনা করেন- যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটন মসজিদের খতিব মাওলানা ইউসুফ আব্দুল মজিদ, মসজিদ উত তাকওয়ার খতিব মাওলানা সাইফুল ইসলাম প্রমূখ।

অনলাইন ডেস্ক

০৮ অক্টোবর, ২০২২,  9:59 PM

news image

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন,  মানব সভ্যতার সুবিস্তৃত ইতিহাসের পথ-পরিক্রমায় নবী করীম (সা.)-এর আবির্ভাব এক অসাধারণ ও অবিস্মরণীয় ঘটনা। 
তিনি বলেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের প্রিয়নবী (সা.)-কে এ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন, ‘রাহমাতুল্লিল আ’লামিন’ তথা- সারা জাহানের জন্য রহমত হিসেবে।
প্রতিমন্ত্রী শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডির একটি মসজিদে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও শিশু-কিশোরদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
ফরিদুল হক খান বলেন, আমাদের প্রিয়নবী (সা.)  ছিলেন বিশ্ব শান্তি, মানবতা ও কল্যাণের পথ প্রদর্শক। তাঁর মাধ্যমে ইসলাম লাভ করেছে পরিপূর্ণতা।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী  বলেন,  আমি বিশ্বাস করি, মহানবী (সা.) এর ক্ষমা ও উদারতা, নারী জাতির প্রতি সম্মান, শিক্ষা ও জ্ঞান অর্জনে গুরুত্ব দান, অমুসলিম বা চুক্তিবদ্ধ নাগরিকদের নিরাপত্তা, সুশাসন, মানবিক আচরণ, কল্যাণ ভাবনা, শান্তিও যুদ্ধনীতি, মদীনা সনদ, হুদাইবিয়ার সন্ধি ও রক্তপাতহীন মক্কা বিজয়ের চেতনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে আমরা যদি আমাদের কর্ম-পন্থা নির্ধারণ করি, তবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি হয়ে উঠবে শান্তিময়ও কল্যাণময়। হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি হবে আরো সুসংহত ও সুদৃঢ়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইসলামের আদর্শ ও মর্মবাণী সঠিকভাবে প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান শুরু ও সমাপ্তিতে কোরআন তেলওয়াতের ব্যবস্থা করেন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে ক্বদর ও শবে বরাতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড পুনঃগঠন ও সম্প্রসারণ করে ইসলামের খেদমতে অসামান্য অবদান রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন খাঁটি ঈমানদার মুসলমান হিসেবে ইসলামের প্রচার-প্রসারে সারাদেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ, হজ ব্যবস্থাপনায় আধুনিকীকরণ ও সুযোগ সুবিধাবৃদ্ধি, মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম, মসজিদ পাঠাগার ও ১০১০টি দারুল আরকাম ইবতেদায়ী মাদরাসা প্রতিষ্ঠা, দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্সের সমমান ও ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ অনেক কার্যক্রম বাস্তবান করেছেন।
মসজিদ উত তাকওয়া সোসাইটির সভাপতি একেএম রেজাউল হকের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন সোসাইটির উপদেষ্টা বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক এসএম নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে কুরআন তিলাওয়াত করেন বিশ্ব-বিজয়ী হাফেজ  জাকারিয়া। সিরাত বিষয়ে আলোচনা করেন- যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটন মসজিদের খতিব মাওলানা ইউসুফ আব্দুল মজিদ, মসজিদ উত তাকওয়ার খতিব মাওলানা সাইফুল ইসলাম প্রমূখ।