শিরোনামঃ
মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ

চারটি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

#
news image

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৭ পদাতিক ডিভিশনের তত্ত্বাবধানে শেখ হাসিনা সেনানিবাস, বরিশালে আজ সোমবার ৩৫ বীর (সাপোর্ট ব্যাটালিয়ন), ৫২ স্বতন্ত্র এমএলআরএস ব্যাটরী আর্টিলারি, ৮৫ ফিল্ড এ্যাম্বুলেন্স এবং ১৬৩ ফিল্ড ওয়ার্কশপ কোম্পানী ইএমইয়ের পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। এসময় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বরিশাল এরিয়া মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা, এ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. মোশফেকুর রহমান এবং জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ১৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার ঘাটাইল এরিয়া মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী, নবগঠিত ইউনিটসমূহের পতাকা উত্তোলন করেন।

পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান সেনাবাহিনীর নতুন ইউনিটসমূহের সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন এবং অগণিত বীর শহিদ ও সাহসী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান, যাদের আত্মত্যাগে অর্জিত হয়েছে কাঙ্খিত স্বাধীনতা। ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।

সেই উন্নয়নের পথ ধরে আজকের এই পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠিত হলো এবং একই সঙ্গে বাস্তবায়িত হলো সামরিক বাহিনীর উন্নয়নের রূপকল্প 'ফোর্সেস গোল-২০৩০'র আরেকটি ধাপ। সেনাবাহিনী প্রধান  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহতি উদ্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের মহতী উদ্যোগের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান। এরপর তিনি ৭ পদাতিক ডিভিশনের একটি প্রশিক্ষণ মাঠে উপস্থিত সকল পদবীর সেনা কর্মকর্তা, জেসিও ও অন্যান্য পদবীর সেনা সদস্যদের উদ্দেশ্যে দরবার নেন এবং মাল্টিপারপাস শেডে আয়োজিত প্রীতিভোজে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাগণ, অসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিভিন্ন পদবীর সেনাসদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনলাইন ডেস্ক

১৭ অক্টোবর, ২০২২,  10:19 PM

news image

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৭ পদাতিক ডিভিশনের তত্ত্বাবধানে শেখ হাসিনা সেনানিবাস, বরিশালে আজ সোমবার ৩৫ বীর (সাপোর্ট ব্যাটালিয়ন), ৫২ স্বতন্ত্র এমএলআরএস ব্যাটরী আর্টিলারি, ৮৫ ফিল্ড এ্যাম্বুলেন্স এবং ১৬৩ ফিল্ড ওয়ার্কশপ কোম্পানী ইএমইয়ের পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। এসময় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বরিশাল এরিয়া মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা, এ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. মোশফেকুর রহমান এবং জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ১৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার ঘাটাইল এরিয়া মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী, নবগঠিত ইউনিটসমূহের পতাকা উত্তোলন করেন।

পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান সেনাবাহিনীর নতুন ইউনিটসমূহের সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন এবং অগণিত বীর শহিদ ও সাহসী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান, যাদের আত্মত্যাগে অর্জিত হয়েছে কাঙ্খিত স্বাধীনতা। ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।

সেই উন্নয়নের পথ ধরে আজকের এই পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠিত হলো এবং একই সঙ্গে বাস্তবায়িত হলো সামরিক বাহিনীর উন্নয়নের রূপকল্প 'ফোর্সেস গোল-২০৩০'র আরেকটি ধাপ। সেনাবাহিনী প্রধান  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহতি উদ্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের মহতী উদ্যোগের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান। এরপর তিনি ৭ পদাতিক ডিভিশনের একটি প্রশিক্ষণ মাঠে উপস্থিত সকল পদবীর সেনা কর্মকর্তা, জেসিও ও অন্যান্য পদবীর সেনা সদস্যদের উদ্দেশ্যে দরবার নেন এবং মাল্টিপারপাস শেডে আয়োজিত প্রীতিভোজে অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাগণ, অসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিভিন্ন পদবীর সেনাসদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।